Science: শ্বাসরুদ্ধ হয়ে ‘মৃত্যু’ হবে! এত ভয়ঙ্কর অবস্থা পৃথিবীর! শিউরে উঠছেন বিজ্ঞানীরা

Last Updated:
Science: ক্রিস রেইনহার্ডের এই বৈজ্ঞানিক গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে নেচার জিওসায়েন্স নামের জার্নালে।
1/9
বিশ্ব উষ্ণায়ন শব্দবন্ধের সঙ্গে সকলেই কমবেশি পরিচিত। মানবসভ্যতার অগ্রগতির সঙ্গে পৃথিবীর বুকে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে দূষণ। আর সেই দূষণেই লুকিয়ে আছে উষ্ণায়নের বীজ।
বিশ্ব উষ্ণায়ন শব্দবন্ধের সঙ্গে সকলেই কমবেশি পরিচিত। মানবসভ্যতার অগ্রগতির সঙ্গে পৃথিবীর বুকে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে দূষণ। আর সেই দূষণেই লুকিয়ে আছে উষ্ণায়নের বীজ।
advertisement
2/9
জর্জিয়া ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজির আর্থ সায়েন্টিস্ট ক্রিস রেইনহার্ড বলছেন যে বায়ুমণ্ডলে দ্রুত কমে আসছে অক্সিজেনের পরিমাণ। আর তা মোটেও খুব একটা ধীর গতিতে হচ্ছে না। ঘটনাটা বিশ্লেষণ করতে যেটুকু সময় লাগে, তার মধ্যেও কিছুটা হলে কমে যাবে বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেনের পরিমাণ!
জর্জিয়া ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজির আর্থ সায়েন্টিস্ট ক্রিস রেইনহার্ড বলছেন যে বায়ুমণ্ডলে দ্রুত কমে আসছে অক্সিজেনের পরিমাণ। আর তা মোটেও খুব একটা ধীর গতিতে হচ্ছে না। ঘটনাটা বিশ্লেষণ করতে যেটুকু সময় লাগে, তার মধ্যেও কিছুটা হলে কমে যাবে বায়ুমণ্ডলে অক্সিজেনের পরিমাণ!
advertisement
3/9
ক্রিস রেইনহার্ডের এই বৈজ্ঞানিক গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে নেচার জিওসায়েন্স নামের জার্নালে। দ্য ফিউচার লাইফস্প্যান অফ আর্থ’স অক্সিজেনেটেড অ্যাটমোসফিয়ার নামে এই সমীক্ষা সঙ্গত কারণেই দুশ্চিন্তার পরিবেশ তৈরি করেছে বিশ্ব জুড়ে।
ক্রিস রেইনহার্ডের এই বৈজ্ঞানিক গবেষণাটি প্রকাশিত হয়েছে নেচার জিওসায়েন্স নামের জার্নালে। দ্য ফিউচার লাইফস্প্যান অফ আর্থ’স অক্সিজেনেটেড অ্যাটমোসফিয়ার নামে এই সমীক্ষা সঙ্গত কারণেই দুশ্চিন্তার পরিবেশ তৈরি করেছে বিশ্ব জুড়ে।
advertisement
4/9
কারণ পৃথিবী বসবাসের উপযুক্ত একমাত্র এই অক্সিজেনের জন্যই- উদ্ভিদ থেকে প্রাণীকুল, বায়ুমণ্ডলের এই উপকরণটির উপরে জীবনধারণের জন্য সকলেই নির্ভরশীল। কাজেই অক্সিজেন যদি না থাকে, বলাই বাহুল্য, পৃথিবীতে প্রাণেরও আর অস্তিত্ব থাকবে না।
কারণ পৃথিবী বসবাসের উপযুক্ত একমাত্র এই অক্সিজেনের জন্যই- উদ্ভিদ থেকে প্রাণীকুল, বায়ুমণ্ডলের এই উপকরণটির উপরে জীবনধারণের জন্য সকলেই নির্ভরশীল। কাজেই অক্সিজেন যদি না থাকে, বলাই বাহুল্য, পৃথিবীতে প্রাণেরও আর অস্তিত্ব থাকবে না।
advertisement
5/9
ক্রিস রেইনহার্ড তাঁর এই লেখায় যখন অক্সিজেন একেবারে ফুরিয়ে যাবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল থেকে, সেই অবস্থাটির তুলনা টেনেছেন গ্রেট অক্সিডেশন ইভেন্টের সঙ্গে।
ক্রিস রেইনহার্ড তাঁর এই লেখায় যখন অক্সিজেন একেবারে ফুরিয়ে যাবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল থেকে, সেই অবস্থাটির তুলনা টেনেছেন গ্রেট অক্সিডেশন ইভেন্টের সঙ্গে।
advertisement
6/9
আজ থেকে ২.৪ বিলিয়ন আগে পৃথিবীর অবস্থা ছিল এই রকম! অর্থাৎ তখনও পৃথিবীতে প্রাণের জন্ম হয়নি, অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার আগের পর্যায়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে এই গ্রহ। অক্সিজেন ফুরিয়ে গেলে আবার আমরা সেই জায়গাতেই ফেরত চলে যাব বলে জানিয়েছেন তিনি।
আজ থেকে ২.৪ বিলিয়ন আগে পৃথিবীর অবস্থা ছিল এই রকম! অর্থাৎ তখনও পৃথিবীতে প্রাণের জন্ম হয়নি, অনুকূল পরিবেশ সৃষ্টি হওয়ার আগের পর্যায়ে দাঁড়িয়ে রয়েছে এই গ্রহ। অক্সিজেন ফুরিয়ে গেলে আবার আমরা সেই জায়গাতেই ফেরত চলে যাব বলে জানিয়েছেন তিনি।
advertisement
7/9
সমস্ত পরীক্ষানিরীক্ষা চালিয়ে গবেষকদের পর্যবেক্ষণ, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল থাকা অক্সিজেনের আয়ু সম্ভবত ১০০ কোটি বছরের কিছু বেশি। বিজ্ঞানীদের ধারণা ১০০ কোটি বছর পর থেকেই দ্রুত হ্রাস পাবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে থাকা অক্সিজেনের মাত্রা। প্রায় ১১০ কোটি বছর পর বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেনের মাত্রা মাত্র এক শতাংশে নেমে আসতে পারে বলেও গবেষকদের অনুমান।
সমস্ত পরীক্ষানিরীক্ষা চালিয়ে গবেষকদের পর্যবেক্ষণ, পৃথিবীর বায়ুমণ্ডল থাকা অক্সিজেনের আয়ু সম্ভবত ১০০ কোটি বছরের কিছু বেশি। বিজ্ঞানীদের ধারণা ১০০ কোটি বছর পর থেকেই দ্রুত হ্রাস পাবে পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে থাকা অক্সিজেনের মাত্রা। প্রায় ১১০ কোটি বছর পর বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেনের মাত্রা মাত্র এক শতাংশে নেমে আসতে পারে বলেও গবেষকদের অনুমান।
advertisement
8/9
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, অক্সিজেন ফুরোনোর প্রধান কারণ হবে সূর্য। তাঁদের মতে, ‘বৃদ্ধ’ হওয়ার পাশাপাশি সূর্যের তাপ এবং উজ্জ্বলতা আরও বাড়বে, যা পৃথিবীপৃষ্ঠের তাপমাত্রা অনেক গুণ বাড়িয়ে দেবে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, অক্সিজেন ফুরোনোর প্রধান কারণ হবে সূর্য। তাঁদের মতে, ‘বৃদ্ধ’ হওয়ার পাশাপাশি সূর্যের তাপ এবং উজ্জ্বলতা আরও বাড়বে, যা পৃথিবীপৃষ্ঠের তাপমাত্রা অনেক গুণ বাড়িয়ে দেবে।
advertisement
9/9
পৃথিবীর তাপ বাড়লে বায়ুমণ্ডল কার্বন ডাই অক্সাইডও অতিরিক্ত গরমের কারণে ভেঙে যাবে। এই দু’টি কারণে, গাছপালা বেঁচে থাকতে পারবে না। উদ্ভিদ পৃথিবীর অক্সিজেনের প্রধান উৎস। কিন্তু উদ্ভিদকূল নষ্ট হয়ে গেলে, সালোকসংশ্লেষের মাধ্যমে নতুন অক্সিজেন তৈরি হবে না। ফলে বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেন একটু একটু করে ফুরিয়ে যাবে।
পৃথিবীর তাপ বাড়লে বায়ুমণ্ডল কার্বন ডাই অক্সাইডও অতিরিক্ত গরমের কারণে ভেঙে যাবে। এই দু’টি কারণে, গাছপালা বেঁচে থাকতে পারবে না। উদ্ভিদ পৃথিবীর অক্সিজেনের প্রধান উৎস। কিন্তু উদ্ভিদকূল নষ্ট হয়ে গেলে, সালোকসংশ্লেষের মাধ্যমে নতুন অক্সিজেন তৈরি হবে না। ফলে বায়ুমণ্ডলের অক্সিজেন একটু একটু করে ফুরিয়ে যাবে।
advertisement
advertisement
advertisement