Haunted Dolls Island Mexico: পরিত্যক্ত দ্বীপে ঝুলছে হাজার হাজার পুতুল! জানুন রোম খাড়া করে দেওয়া পুতুল দ্বীপের গল্প

Last Updated:
Most Haunted Place in World: এই দ্বীপে গেলে দেখতে পাবেন ভাঙা, জামা ছেঁড়া, মাথা ভাঙা, চোখ না থাকা পুতুলগুলি চারিদিকে গাছে ঝুলছে। মাথা ঝিমঝিম করে উঠবে এই দৃশ্য দেখে।
1/6
যারা ভুতুড়ে জায়গাতে বেড়াতে ভালোবাসেন তাঁদের জন্য সেরা গন্তব্য হল Isla de las Muñecas, বা পুতুল দ্বীপ! আসলে এই দ্বীপ এক ধরনের ভাসমান বাগান। ছোট্ট দ্বীপটি হাজার হাজার পুতুলের বাড়ি। শোনা যায় একটি শিশুর আত্মার করুণ কান্নাকে শান্ত করার জন্য এই দ্বীপে নিয়ে আসা হয়েছিল।
যারা ভুতুড়ে জায়গাতে বেড়াতে ভালোবাসেন তাঁদের জন্য সেরা গন্তব্য হল Isla de las Muñecas, বা পুতুল দ্বীপ! আসলে এই দ্বীপ এক ধরনের ভাসমান বাগান। ছোট্ট দ্বীপটি হাজার হাজার পুতুলের বাড়ি। শোনা যায় একটি শিশুর আত্মার করুণ কান্নাকে শান্ত করার জন্য এই দ্বীপে নিয়ে আসা হয়েছিল।
advertisement
2/6
এই পুতুল দ্বীপের মালিক ছিলেন স্থানীয় এক ব্যক্তি জুলিয়ান সান্তানা বারেরা। ২০০১ সালে তাঁর রহস্যজনক মৃত্যু ঘটে। শোনা যায়, প্রায় ৫০ বছর আগে সান্তানা বারেরা একটি ছোট মেয়ে এবং তার বোনদের নদীর ধারে সাঁতার কাটতে দেখেন। নদীর জোরালো স্রোত তাদের একজনকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। জুলিয়ান ওই শিশুকে বাঁচাতে ঝাঁপিয়ে পড়লেও সময়মতো তার কাছে পৌঁছাতে পারেননি; ছোট মেয়েটি আগেই ডুবে যায়। বলা হয়, জুলিয়ান তার মৃত্যুর জন্য নিজেকেই দোষ দেন এবং সারা জীবন শোকে আচ্ছন্ন ছিলেন।
এই পুতুল দ্বীপের মালিক ছিলেন স্থানীয় এক ব্যক্তি জুলিয়ান সান্তানা বারেরা। ২০০১ সালে তাঁর রহস্যজনক মৃত্যু ঘটে। শোনা যায়, প্রায় ৫০ বছর আগে সান্তানা বারেরা একটি ছোট মেয়ে এবং তার বোনদের নদীর ধারে সাঁতার কাটতে দেখেন। নদীর জোরালো স্রোত তাদের একজনকে ভাসিয়ে নিয়ে যায়। জুলিয়ান ওই শিশুকে বাঁচাতে ঝাঁপিয়ে পড়লেও সময়মতো তার কাছে পৌঁছাতে পারেননি; ছোট মেয়েটি আগেই ডুবে যায়। বলা হয়, জুলিয়ান তার মৃত্যুর জন্য নিজেকেই দোষ দেন এবং সারা জীবন শোকে আচ্ছন্ন ছিলেন।
advertisement
3/6
তিনি মেয়েটির খেলনা পুতুলটিকে কাছে ভাসতে দেখে গাছে ঝুলিয়ে দেন। কেউ কেউ বলেন মৃত শিশুটির প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতেই এমনটা করেন, কেউ আবার বলেন ওই শিশুর আত্মাকে তুষ্ট করার জন্যই এমনটা করেন বারেরা।
তিনি মেয়েটির খেলনা পুতুলটিকে কাছে ভাসতে দেখে গাছে ঝুলিয়ে দেন। কেউ কেউ বলেন মৃত শিশুটির প্রতি শেষ শ্রদ্ধা জানাতেই এমনটা করেন, কেউ আবার বলেন ওই শিশুর আত্মাকে তুষ্ট করার জন্যই এমনটা করেন বারেরা।
advertisement
4/6
পরে সান্তানা বারেরা আরও আরও পুতুল সংগ্রহ করতে শুরু করেন। পুরো দ্বীপটিই পরিত্যক্ত এবং ভাঙা পুতুল দিয়ে ঘেরা। কারও কারও মতে, নিজের বাড়ির কাছে পায়ের আওয়াজ, কান্নাকাটি এবং হাহাকার শুনতে পেতেন তিনি। যদিও দ্বীপে একাই থাকতেন বারেরা, মাইলের পর মাইল কোনও প্রতিবেশী ছিল না তাঁর।
পরে সান্তানা বারেরা আরও আরও পুতুল সংগ্রহ করতে শুরু করেন। পুরো দ্বীপটিই পরিত্যক্ত এবং ভাঙা পুতুল দিয়ে ঘেরা। কারও কারও মতে, নিজের বাড়ির কাছে পায়ের আওয়াজ, কান্নাকাটি এবং হাহাকার শুনতে পেতেন তিনি। যদিও দ্বীপে একাই থাকতেন বারেরা, মাইলের পর মাইল কোনও প্রতিবেশী ছিল না তাঁর।
advertisement
5/6
২০০১ সালে জুলিয়ান এই বিচ্ছিন্ন দ্বীপে রহস্যজনকভাবে মারা যান। তাঁর ভাগ্নে, আনাস্তাসিও ভেলাস্কো একদিন সান্তানা বারেরার দেহ জলে ভাসতে দেখেছিলেন। ৫০ বছর আগে ছোট্ট মেয়েটি ঠিক একই জায়গায় ডুবে গিয়েছিল বলে জানা যায়।
২০০১ সালে জুলিয়ান এই বিচ্ছিন্ন দ্বীপে রহস্যজনকভাবে মারা যান। তাঁর ভাগ্নে, আনাস্তাসিও ভেলাস্কো একদিন সান্তানা বারেরার দেহ জলে ভাসতে দেখেছিলেন। ৫০ বছর আগে ছোট্ট মেয়েটি ঠিক একই জায়গায় ডুবে গিয়েছিল বলে জানা যায়।
advertisement
6/6
এই দ্বীপে গেলে দেখতে পাবেন ভাঙা, জামা ছেঁড়া, মাথা ভাঙা, চোখ না থাকা পুতুলগুলি চারিদিকে গাছে ঝুলছে। মাথা ঝিমঝিম করে উঠবে এই দৃশ্য দেখে। ১৯৮৭ সালে ইউনেস্কো Xochimilco-কে বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে ঘোষণা করেছিল। জুলিয়ান সান্তানা বারেরার মৃত্যুর পর তাঁর পরিবার দ্বীপটির যত্ন নেয়। পর্যটকরা প্রায়ই দ্বীপে কয়েন বা তাঁদের নিজস্ব পুতুল রেখে যান।
এই দ্বীপে গেলে দেখতে পাবেন ভাঙা, জামা ছেঁড়া, মাথা ভাঙা, চোখ না থাকা পুতুলগুলি চারিদিকে গাছে ঝুলছে। মাথা ঝিমঝিম করে উঠবে এই দৃশ্য দেখে। ১৯৮৭ সালে ইউনেস্কো Xochimilco-কে বিশ্বের ঐতিহ্যবাহী স্থান হিসাবে ঘোষণা করেছিল। জুলিয়ান সান্তানা বারেরার মৃত্যুর পর তাঁর পরিবার দ্বীপটির যত্ন নেয়। পর্যটকরা প্রায়ই দ্বীপে কয়েন বা তাঁদের নিজস্ব পুতুল রেখে যান।
advertisement
advertisement
advertisement