International Everest Day: বাংলার মাটিতেই অঙ্ক কষে বের করেছেন এভারেস্টের উচ্চতা! ভুলে যাওয়া সেই 'বিখ্যাত' বাঙালির দিন কাটছে চন্দননগরে গোরস্থানে...

Last Updated:
International Everest Day: ১৮৪০-এর দশকে অঙ্ক কষে তিনি বার করেছিলেন পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হিমালয় পর্বতমালার ১৫ তম শৃঙ্গ। পরবর্তীতে সেই শৃঙ্গের নামকরণ করা হয় জর্জ এভারেস্ট সাহেবের নাম অনুযায়ী মাউন্ট এভারেস্ট
1/5
১৯৫৩ সালে ২৯ মে এই দিনটিতেই পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছিলেন দুজন পর্বতারোহী একজন নিউজিল্যান্ডের এডমন্ড হিলারি ও নেপালের তেনজিং নরগে। সেই কারণে আজকের দিনটিকে এভারেস্ট ডে হিসাবে মান্যতা দিয়েছেন পর্বতারোহীরা।
১৯৫৩ সালে ২৯ মে এই দিনটিতেই পৃথিবীর সর্বোচ্চ পর্বত শৃঙ্গ মাউন্ট এভারেস্ট জয় করেছিলেন দুজন পর্বতারোহী একজন নিউজিল্যান্ডের এডমন্ড হিলারি ও নেপালের তেনজিং নরগে। সেই কারণে আজকের দিনটিকে  এভারেস্ট ডে হিসাবে মান্যতা দিয়েছেন পর্বতারোহীরা।
advertisement
2/5
তবে এসবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় মাউন্ট এভারেস্ট যে সবথেকে সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সেই তথ্য প্রমাণিত হয়েছে একজন বাঙালি গণিতবিদের জন্য। যিনি ছিলেন তৎকালীন সময় ইংরেজদের জমি জরিপ কাজের একজন অন্যতম শীর্ষক। ১৮৪০-এর দশকে অঙ্ক কষে তিনি বার করেছিলেন পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হিমালয় পর্বতমালার ১৫ তম শৃঙ্গ। পরবর্তীতে সেই শৃঙ্গের নামকরণ করা হয় জর্জ এভারেস্ট সাহেবের নাম অনুযায়ী মাউন্ট এভারেস্ট।
তবে এসবের মধ্যে উল্লেখযোগ্য বিষয় মাউন্ট এভারেস্ট যে সবথেকে সর্বোচ্চ শৃঙ্গ সেই তথ্য প্রমাণিত হয়েছে একজন বাঙালি গণিতবিদের জন্য। যিনি ছিলেন তৎকালীন সময় ইংরেজদের জমি জরিপ কাজের একজন অন্যতম শীর্ষক। ১৮৪০-এর দশকে অঙ্ক কষে তিনি বার করেছিলেন পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হিমালয় পর্বতমালার ১৫ তম শৃঙ্গ। পরবর্তীতে সেই শৃঙ্গের নামকরণ করা হয় জর্জ এভারেস্ট সাহেবের নাম অনুযায়ী মাউন্ট এভারেস্ট।
advertisement
3/5
প্রখ্যাত গণিতবিদ রাধানাথ শিকদার জন্মগ্রহণ করেছিলেন কলকাতার জোড়াসাঁকোরে। তবে কাজের জীবন পেরিয়ে শেষ জীবনে তিনি এসে থাকতে শুরু করেছিলেন হুগলির চন্দননগরের। ত্রিকোণমিতির অঙ্ক কোষে ব্যারোমিটার এর সাহায্যে তিনি প্রমাণ করেছিলেন পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হল মাউন্ট এভারেস্ট। যার উচ্চতা ৮৮৪৮ মিটার।
প্রখ্যাত গণিতবিদ রাধানাথ শিকদার জন্মগ্রহণ করেছিলেন কলকাতার জোড়াসাঁকোরে। তবে কাজের জীবন পেরিয়ে শেষ জীবনে তিনি এসে থাকতে শুরু করেছিলেন হুগলির চন্দননগরের। ত্রিকোণমিতির অঙ্ক কোষে ব্যারোমিটার এর সাহায্যে তিনি প্রমাণ করেছিলেন পৃথিবীর সর্বোচ্চ শৃঙ্গ হল মাউন্ট এভারেস্ট। যার উচ্চতা ৮৮৪৮ মিটার।
advertisement
4/5
শেষ জীবনে তিনি থাকতেন হুগলির চন্দননগরের গোন্দল পাড়া এলাকায় নিজের বাগানবাড়িতে। সেখানেই তার শেষ জীবন কেটেছে। আগে যেখানে তার বাগান বাড়ি ছিল বর্তমানে সেই রাস্তার নাম হয়েছে রাধানাথ শিকদার রোড। তবে সেই বাড়ির অস্তিত্ব আর নেই।
শেষ জীবনে তিনি থাকতেন হুগলির চন্দননগরের গোন্দল পাড়া এলাকায় নিজের বাগানবাড়িতে। সেখানেই তার শেষ জীবন কেটেছে। আগে যেখানে তার বাগান বাড়ি ছিল বর্তমানে সেই রাস্তার নাম হয়েছে রাধানাথ শিকদার রোড। তবে সেই বাড়ির অস্তিত্ব আর নেই।
advertisement
5/5
অনেকই হয়তো জানেন না, মহান গণিতবিদ আজও তার শেষ শয্যায় শুয়ে আছেন চন্দননগরেই। চন্দননগরের যে গোরস্থান রয়েছে সেখানেই শেষ শয্যায় তাকে শুয়ে রাখা হয়। কথিত ইতিহাস থেকে জানা যায়, চন্দননগর স্ট্যান্ড ঘাটে একদিন সন্ধ্যায় হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়েন রাধানাথ শিকদার। সেখানেই তার মৃত্যু হয়। যেহেতু তিনি তার নিজের জীবনে ধর্ম পরিবর্তন করে খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন সেই কারণে তাকে কবর দেওয়া হয় যে ফরাসি গোরস্থান সেখানেই।
অনেকই হয়তো জানেন না, মহান গণিতবিদ আজও তার শেষ শয্যায় শুয়ে আছেন চন্দননগরেই। চন্দননগরের যে গোরস্থান রয়েছে সেখানেই শেষ শয্যায় তাকে শুয়ে রাখা হয়। কথিত ইতিহাস থেকে জানা যায়, চন্দননগর স্ট্যান্ড ঘাটে একদিন সন্ধ্যায় হঠাৎই অসুস্থ হয়ে পড়েন রাধানাথ শিকদার। সেখানেই তার মৃত্যু হয়। যেহেতু তিনি তার নিজের জীবনে ধর্ম পরিবর্তন করে খ্রিস্টান ধর্ম গ্রহণ করেছিলেন সেই কারণে তাকে কবর দেওয়া হয় যে ফরাসি গোরস্থান সেখানেই।
advertisement
advertisement
advertisement