Indian Railways: ভারতীয় রেলে বগির রং লাল-নীল-সবুজ-বাদামি হয় কেন? কারণ অজানা অনেকের!

Last Updated:
Indian Railways: আমরা যারা রেলে যাতায়াত করি তারা সকলেই বিভিন্ন রঙের রেলের বগি দেখেছি। লাল, নীল, সবুজ, বাদামি বিভিন্ন রঙের বগি দেখা যায়। কিন্তু বগির রং আলাদা হয় কেন, কী সুবিধা রয়েছে এতে তা আমরা অনেকেই জানিনা।
1/6
ভারতীয় রেলকে দেশবাসীর লাইফ লাইন বলা হয়ে থাকে। ভারতীয় রেল বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম রেল নেটওয়ার্ক। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিস্তৃত ভারতীয় রেল। প্রতি দিন কোটি কোটি মানুষের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে রেল পরিষেবা নিয়ে থাকেন।
ভারতীয় রেলকে দেশবাসীর লাইফ লাইন বলা হয়ে থাকে। ভারতীয় রেল বিশ্বের চতুর্থ বৃহত্তম রেল নেটওয়ার্ক। দেশের বিভিন্ন প্রান্তে বিস্তৃত ভারতীয় রেল। প্রতি দিন কোটি কোটি মানুষের যাতায়াতের একমাত্র মাধ্যম হিসেবে রেল পরিষেবা নিয়ে থাকেন।
advertisement
2/6
আমরা যারা রেলে যাতায়াত করি তারা সকলেই বিভিন্ন রঙের রেলের বগি দেখেছি। লাল, নীল, সবুজ, বাদামি বিভিন্ন রঙের বগি দেখা যায়। কিন্তু বগির রং আলাদা হয় কেন, কী সুবিধা রয়েছে এতে তা আমরা অনেকেই জানিনা।
আমরা যারা রেলে যাতায়াত করি তারা সকলেই বিভিন্ন রঙের রেলের বগি দেখেছি। লাল, নীল, সবুজ, বাদামি বিভিন্ন রঙের বগি দেখা যায়। কিন্তু বগির রং আলাদা হয় কেন, কী সুবিধা রয়েছে এতে তা আমরা অনেকেই জানিনা।
advertisement
3/6
লক্ষ্য করে থাকবেন, বেশিরভাগ ট্রেনের রং নীল হয়। নীল রঙের কোচটিকে বলা হয় ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি (আইসিএফ)। এগুলো লোহার তৈরি হয়। যার কারণে এর ওজন বেশি। এগুলিতে এয়ার ব্রেক ব্যবহার করা হয়। এই কোচ গুলি চেন্নাইতে অবস্থিত ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরিতে (আইসিএফ) তৈরি করা হয়। কিন্তু ধীরে ধীরে এখন এর জায়গায় লিঙ্ক হফম্যান বুশ ব্যবহার করা হচ্ছে।
লক্ষ্য করে থাকবেন, বেশিরভাগ ট্রেনের রং নীল হয়। নীল রঙের কোচটিকে বলা হয় ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরি (আইসিএফ)। এগুলো লোহার তৈরি হয়। যার কারণে এর ওজন বেশি। এগুলিতে এয়ার ব্রেক ব্যবহার করা হয়। এই কোচ গুলি চেন্নাইতে অবস্থিত ইন্টিগ্রাল কোচ ফ্যাক্টরিতে (আইসিএফ) তৈরি করা হয়। কিন্তু ধীরে ধীরে এখন এর জায়গায় লিঙ্ক হফম্যান বুশ ব্যবহার করা হচ্ছে।
advertisement
4/6
ইঞ্জিনের সঙ্গে লেগে লাল রঙের কোচ বা বগিকে বলা হয় লিংক হফম্যান বুশ (এলএইচবি)। এই কোচগুলি ২০০০ সালে জার্মানি থেকে ভারতে আনা হয়েছিল। তবে এখন পঞ্জাবের কাপুরথালায় এগুলি তৈরি করা হয়। এগুলি অ্যালুমিনিয়াম দ্বারা তৈরি হয় যার ফলে এগুলি ওজনে বেশ হালকা হয়।
ইঞ্জিনের সঙ্গে লেগে লাল রঙের কোচ বা বগিকে বলা হয় লিংক হফম্যান বুশ (এলএইচবি)। এই কোচগুলি ২০০০ সালে জার্মানি থেকে ভারতে আনা হয়েছিল। তবে এখন পঞ্জাবের কাপুরথালায় এগুলি তৈরি করা হয়। এগুলি অ্যালুমিনিয়াম দ্বারা তৈরি হয় যার ফলে এগুলি ওজনে বেশ হালকা হয়।
advertisement
5/6
এবার বাকি রইলো সবুজ রেলের কোচ। গরিব রথ ট্রেনে সবুজ রঙের কোচ ব্যবহার করা হয় এবং মিটার গেজ ট্রেনে বাদামি রঙের কোচ ব্যবহার করা হয়। বিলিমোরা ওয়াঘাই প্যাসেঞ্জার একটি ন্যারোগেজ ট্রেন যাতে সবুজ রঙের কোচ ব্যবহার করা হয়। তবে কোনও কোনও সময় এতে ব্রাউন কোচও ব্যবহার হয়ে থাকে।
এবার বাকি রইলো সবুজ রেলের কোচ। গরিব রথ ট্রেনে সবুজ রঙের কোচ ব্যবহার করা হয় এবং মিটার গেজ ট্রেনে বাদামি রঙের কোচ ব্যবহার করা হয়। বিলিমোরা ওয়াঘাই প্যাসেঞ্জার একটি ন্যারোগেজ ট্রেন যাতে সবুজ রঙের কোচ ব্যবহার করা হয়। তবে কোনও কোনও সময় এতে ব্রাউন কোচও ব্যবহার হয়ে থাকে।
advertisement
6/6
কিন্তু লাল রঙের বগির থেকে নীল রঙের বগি অনেক বেশি নিরাপদ। কারণ লাল রঙের বগিতে ডুয়েল বাফার সিস্টেমের কারণে দুর্ঘটনা ঘটলে বগিগুলি একে অপরের উপরে উঠে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কিন্তু নীল রঙের বগিতে সেন্টার বাফার কলিং সিস্টেমের কারণে দুর্ঘটনার সময় বগিগুলি একে অপরের উপরে উঠে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। সেই কারণে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কাও কম থাকে।
কিন্তু লাল রঙের বগির থেকে নীল রঙের বগি অনেক বেশি নিরাপদ। কারণ লাল রঙের বগিতে ডুয়েল বাফার সিস্টেমের কারণে দুর্ঘটনা ঘটলে বগিগুলি একে অপরের উপরে উঠে যাওয়ার সম্ভাবনা বেশি। কিন্তু নীল রঙের বগিতে সেন্টার বাফার কলিং সিস্টেমের কারণে দুর্ঘটনার সময় বগিগুলি একে অপরের উপরে উঠে যাওয়ার সম্ভাবনা কম। সেই কারণে ক্ষয়ক্ষতির আশঙ্কাও কম থাকে।
advertisement
advertisement
advertisement