India Bangladesh Relations: ভারতকে অপমান করতে গিয়ে নিজেরই মুখ পুড়ল বাংলাদেশের! বিশ্বের কাছে মাথা হেঁট, 'বড়' দরপত্রে এল না বিশ্বের কোনও সংস্থা

Last Updated:
India Bangladesh Relations: বাংলাদেশিরা যখন ক্রমাগত ভারত বিদ্বেষে মত্ত, তখন বাংলাদেশেরই বিরাট ক্ষতি হয়ে গেল। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বঙ্গোপসাগরে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানে সাতটি বিদেশি কোম্পানি দরপত্রের নথি কিনেছিল শুরুতে।
1/8
বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মনোভাব বাড়ছে। এই আবহে কলকাতা দখলের হুমকি দিয়েছেন বাংলাদেশের প্রাক্তন সেনাকর্মীরা। ৪ দিনের মধ্যেই তাঁরা কলকাতা দখল করে নিতে পারেন, এমনই দাবি করেছেন তাঁরা। অন্যদিকে কলকাতা এবং আগরতলার পাশাপাশি সেভেন সিস্টার্স দখল করার হুমকি দিয়েছেন বাংলাদেশ তিসরাই ইনসাফ পার্টির নেতা মিনাজ প্রধান।
বাংলাদেশে ভারতবিরোধী মনোভাব বাড়ছে। এই আবহে কলকাতা দখলের হুমকি দিয়েছেন বাংলাদেশের প্রাক্তন সেনাকর্মীরা। ৪ দিনের মধ্যেই তাঁরা কলকাতা দখল করে নিতে পারেন, এমনই দাবি করেছেন তাঁরা। অন্যদিকে কলকাতা এবং আগরতলার পাশাপাশি সেভেন সিস্টার্স দখল করার হুমকি দিয়েছেন বাংলাদেশ তিসরাই ইনসাফ পার্টির নেতা মিনাজ প্রধান।
advertisement
2/8
বাংলাদেশিরা যখন ক্রমাগত ভারত বিদ্বেষে মত্ত, তখন বাংলাদেশেরই বিরাট ক্ষতি হয়ে গেল। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বঙ্গোপসাগরে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানে সাতটি বিদেশি কোম্পানি দরপত্রের নথি কিনেছিল শুরুতে। এটি আরও প্রতিযোগিতামূলক করতে তিন মাস সময় বাড়ানো হয়। তবে শেষ পর্যন্ত কোনও বিদেশি কোম্পানি এই দরপত্রে আগ্রহ দেখাল না। দরপত্র জমা দেওয়ার সময় শেষ হয়েছে সোমবার দুপুরে। এর মধ্যে একটি দরপত্রও জমা হয়নি। এখন নতুন করে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
বাংলাদেশিরা যখন ক্রমাগত ভারত বিদ্বেষে মত্ত, তখন বাংলাদেশেরই বিরাট ক্ষতি হয়ে গেল। বাংলাদেশের ক্ষেত্রে বঙ্গোপসাগরে তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানে সাতটি বিদেশি কোম্পানি দরপত্রের নথি কিনেছিল শুরুতে। এটি আরও প্রতিযোগিতামূলক করতে তিন মাস সময় বাড়ানো হয়। তবে শেষ পর্যন্ত কোনও বিদেশি কোম্পানি এই দরপত্রে আগ্রহ দেখাল না। দরপত্র জমা দেওয়ার সময় শেষ হয়েছে সোমবার দুপুরে। এর মধ্যে একটি দরপত্রও জমা হয়নি। এখন নতুন করে পরিস্থিতি পর্যালোচনা করা হবে বলে জানা গিয়েছে।
advertisement
3/8
বাংলাদেশ তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ করপোরেশন সূত্রে খবর, বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করেই হয়ত বিদেশি কোম্পানিগুলি আগ্রহ দেখায়নি। এ ছাড়া বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমে যাওয়ায় গ্যাসের দাম কমবে চুক্তি অনুসারে। এতেও হয়ত বিনিয়োগের আগ্রহ পায়নি বিদেশি সংস্থাগুলি।
বাংলাদেশ তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ করপোরেশন সূত্রে খবর, বাংলাদেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতি বিবেচনা করেই হয়ত বিদেশি কোম্পানিগুলি আগ্রহ দেখায়নি। এ ছাড়া বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম কমে যাওয়ায় গ্যাসের দাম কমবে চুক্তি অনুসারে। এতেও হয়ত বিনিয়োগের আগ্রহ পায়নি বিদেশি সংস্থাগুলি।
advertisement
4/8
এর আগে বাংলাদেশে তেল-গ্যাসের সন্ধানে চারটি বিদেশি কোম্পানি কাজ শুরু করলেও তিনটি ছেড়ে গেছে সময়ের আগেই। আগামী ফেব্রুয়ারিতে ছেড়ে যেতে পারে আরেকটি। ছয় মাস সময় দিয়ে গত ১০ মার্চ দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল। সেপ্টেম্বরে সময় শেষ হওয়ার আগেই নতুন করে তিন মাস বাড়িয়ে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেয় অন্তর্বর্তী সরকার।
এর আগে বাংলাদেশে তেল-গ্যাসের সন্ধানে চারটি বিদেশি কোম্পানি কাজ শুরু করলেও তিনটি ছেড়ে গেছে সময়ের আগেই। আগামী ফেব্রুয়ারিতে ছেড়ে যেতে পারে আরেকটি। ছয় মাস সময় দিয়ে গত ১০ মার্চ দরপত্র আহ্বান করা হয়েছিল। সেপ্টেম্বরে সময় শেষ হওয়ার আগেই নতুন করে তিন মাস বাড়িয়ে ৯ ডিসেম্বর পর্যন্ত সময় দেয় অন্তর্বর্তী সরকার।
advertisement
5/8
বিদেশি কোম্পানিকে আগ্রহী করতে উৎপাদন অংশীদারি চুক্তি-২০২৩ করা হয়েছিল। এতে প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম নির্ধারিত না রেখে জ্বালানি তেলের দামের ১০ শতাংশ ধরা হয়। তেলের দাম বাড়লে গ্যাসের দামও বাড়বে, কমলে এটিও কমবে। এখন তেলের দাম ৭০ থেকে ৭২ ডলার, এতে গ্যাসের দাম হবে ৭ থেকে ৭.২ ডলার। দরপত্র ডাকার সময় তেলের দাম ছিল ৯০ ডলারের বেশি।
বিদেশি কোম্পানিকে আগ্রহী করতে উৎপাদন অংশীদারি চুক্তি-২০২৩ করা হয়েছিল। এতে প্রতি ইউনিট গ্যাসের দাম নির্ধারিত না রেখে জ্বালানি তেলের দামের ১০ শতাংশ ধরা হয়। তেলের দাম বাড়লে গ্যাসের দামও বাড়বে, কমলে এটিও কমবে। এখন তেলের দাম ৭০ থেকে ৭২ ডলার, এতে গ্যাসের দাম হবে ৭ থেকে ৭.২ ডলার। দরপত্র ডাকার সময় তেলের দাম ছিল ৯০ ডলারের বেশি।
advertisement
6/8
বাংলাদেশ তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ করপোরেশন সূত্রে খবর, কেউ দরপত্রে অংশ নেয়নি। অংশগ্রহণ না করার বিষয়ে কোনও কারণও জানায়নি। এখন ওদের সঙ্গে যোগযোগ করে ও নিজেরা বসে মূল্যায়ন করে দেখা হবে। এরপর প্রয়োজনীয় সংশোধন করে আবার দরপত্রের প্রস্তুতি নেওয়া হবে।
বাংলাদেশ তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ করপোরেশন সূত্রে খবর, কেউ দরপত্রে অংশ নেয়নি। অংশগ্রহণ না করার বিষয়ে কোনও কারণও জানায়নি। এখন ওদের সঙ্গে যোগযোগ করে ও নিজেরা বসে মূল্যায়ন করে দেখা হবে। এরপর প্রয়োজনীয় সংশোধন করে আবার দরপত্রের প্রস্তুতি নেওয়া হবে।
advertisement
7/8
বহুজাতিক তেল-গ্যাস কোম্পানির মধ্যে মার্কিন কোম্পানি এক্সনমবিল ও শেভরন, মালয়েশিয়ার পেট্রোনাস, নরওয়ে ও ফ্রান্সের যৌথ কোম্পানি টিজিএস অ্যান্ড স্লামবার্জার, জাপানের ইনপেক্স করপোরেশন ও জোগম্যাক, চিনের সিনুক, সিঙ্গাপুরের ক্রিস এনার্জি এবং ভারতের ওএনজিসি আগ্রহ প্রকাশ করে বিভিন্ন সময় বাংলাদেশের তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ করপোরেশন সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। এর মধ্যে সমুদ্রে বহুমাত্রিক জরিপের তথ্য কিনেছিল শেভরন, এক্সনমবিল, ইনপেক্স, সিনুক ও জোগোম্যাক। শেষ পর্যন্তু তাদের কেউ আসেনি দরপত্রে।
বহুজাতিক তেল-গ্যাস কোম্পানির মধ্যে মার্কিন কোম্পানি এক্সনমবিল ও শেভরন, মালয়েশিয়ার পেট্রোনাস, নরওয়ে ও ফ্রান্সের যৌথ কোম্পানি টিজিএস অ্যান্ড স্লামবার্জার, জাপানের ইনপেক্স করপোরেশন ও জোগম্যাক, চিনের সিনুক, সিঙ্গাপুরের ক্রিস এনার্জি এবং ভারতের ওএনজিসি আগ্রহ প্রকাশ করে বিভিন্ন সময় বাংলাদেশের তেল, গ্যাস, খনিজ সম্পদ করপোরেশন সঙ্গে যোগাযোগ করেছে। এর মধ্যে সমুদ্রে বহুমাত্রিক জরিপের তথ্য কিনেছিল শেভরন, এক্সনমবিল, ইনপেক্স, সিনুক ও জোগোম্যাক। শেষ পর্যন্তু তাদের কেউ আসেনি দরপত্রে।
advertisement
8/8
গভীর সমুদ্রে ১৫টি ও অগভীর সমুদ্রে ১১টি মিলে মোট ২৬টি ব্লক আছে বঙ্গোপসাগরে। এর মধ্যে ২০১০ সালে গভীর সমুদ্রে দুটি ব্লকে কাজ নেয় কনোকো ফিলিপস। তারা দ্বিমাত্রিক জরিপ চালালেও পরে গ্যাসের দাম বাড়ানোর দাবি পূরণ না হওয়ায় কাজ ছেড়ে চলে যায়। এ ছাড়া একইভাবে চুক্তির পর কাজ ছেড়ে চলে যায় অস্ট্রেলিয়ার স্যান্তোস ও দক্ষিণ কোরিয়ার পস্কো দাইয়ু। এখন একমাত্র কোম্পানি হিসেবে অগভীর সমুদ্রের দুটি ব্লকে অনুসন্ধান চালাচ্ছে ভারতের কোম্পানি ওএনজিসি।
গভীর সমুদ্রে ১৫টি ও অগভীর সমুদ্রে ১১টি মিলে মোট ২৬টি ব্লক আছে বঙ্গোপসাগরে। এর মধ্যে ২০১০ সালে গভীর সমুদ্রে দুটি ব্লকে কাজ নেয় কনোকো ফিলিপস। তারা দ্বিমাত্রিক জরিপ চালালেও পরে গ্যাসের দাম বাড়ানোর দাবি পূরণ না হওয়ায় কাজ ছেড়ে চলে যায়। এ ছাড়া একইভাবে চুক্তির পর কাজ ছেড়ে চলে যায় অস্ট্রেলিয়ার স্যান্তোস ও দক্ষিণ কোরিয়ার পস্কো দাইয়ু। এখন একমাত্র কোম্পানি হিসেবে অগভীর সমুদ্রের দুটি ব্লকে অনুসন্ধান চালাচ্ছে ভারতের কোম্পানি ওএনজিসি।
advertisement
advertisement
advertisement