IAS Srushti Deshmukh: ইউপিএসসি টপার থেকে অনলাইন অনুপ্রেরণা, আইএএস সৃষ্টি দেশমুখের রেজাল্টই তাঁর হয়ে কথা বলে
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
সম্প্রতি তাঁর রেজাল্ট ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তারপর থেকেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এই আইএএস অফিসার।
আইএএস অফিসার সৃষ্টি দেশমুখ। রূপকথার মতো জীবন। আর পাঁচটা সাধারণ ভারতীয় পরিবারে জন্ম। বেড়ে ওঠা। কিন্তু তাকলাগানো সাফল্যই তাঁকে অন্যদের থেকে আলাদা করে তুলেছে। ২০১৮ সালের ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিস পরীক্ষায় গোটা দেশে পঞ্চম স্থান অধিকার করেন। সম্প্রতি তাঁর রেজাল্ট ভাইরাল হয়েছে সোশ্যাল মিডিয়ায়। তারপর থেকেই আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এই আইএএস অফিসার।
advertisement
ইউপিএসসি পরীক্ষায় সৃষ্টি দেশমুখ পেয়েছেন মোট ১০৬৮ নম্বর। প্রতিটা বিষয়েই গড়ে ৯০ শতাংশ। এসে পেপারে পেয়েছেন ১১৩ নম্বর। ঐচ্ছিক ১ (সোসিওলজিতে) ১৬২ নম্বর। প্রথম চেষ্টাতেই দেশের সবচেয়ে কঠিন পরীক্ষা ইউপিএসসি পাশ করতে পারা কম কথা নয়। সৃষ্টি সেটাও করে দেখিয়েছেন। শুধু অ্যাকাডেমিক দক্ষতা নয়, বিষয় চয়নে তাঁর সিদ্ধান্তের প্রশংসাও করছেন বিশেষজ্ঞরা।
advertisement
advertisement
ব্যাকআপ পরিকল্পনা মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংও পাশ করেন সৃষ্টি। সৃষ্টি বলেন, ‘‘যদি ইউপিএসসি পরীক্ষায় পাশ করতে না পারলে বিকল্প হিসেবে ইঞ্জিনিয়ারিং করে রাখি। যাতে চাকরি পেতে সমস্যা না হয়। স্নাতক হওয়ার পরই প্রস্তুতি নিতে শুরু করি। তখন অবশ্য এতটা আত্মবিশ্বাস ছিল না। মক টেস্ট সিরিজে ভাল পারফরম্যান্সে আমার আত্মবিশ্বাস বাড়ে। বুঝতে পারছিলাম, তালিকায় আমার নাম থাকবে। তবে কখনওই মহিলাদের বিভাগে সেরা হব ভাবিনি।’’
advertisement
১৯৯৫ সালে ভোপালের কস্তুরবা নগরে সৃষ্টির জন্ম। ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় অত্যন্ত মেধাবী। দ্বাদশ শ্রেণীতে ৯৩.৪ শতাংশ নম্বর নিয়ে উত্তীর্ণ হন। ভোপালের রাজীব গান্ধি গর্বযোগিকী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করেন। সৃষ্টির বাবা জয়ন্ত দেশমুখও ইঞ্জিনিয়ার। মা সুনীতা দেশমুখ প্রাক প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষিকা। ড. নাগার্জুন গৌড়ার সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়েছেন সৃষ্টি। তিনিও আইএএস অফিসার। বর্তমানে সৃষ্টির ইনস্টাগ্রামে ২.৪ মিলিয়ন ফলোয়ারও রয়েছে।
advertisement
১৯৯৫ সালে ভোপালের কস্তুরবা নগরে সৃষ্টির জন্ম। ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় অত্যন্ত মেধাবী। দ্বাদশ শ্রেণীতে ৯৩.৪ শতাংশ নম্বর নিয়ে উত্তীর্ণ হন। ভোপালের রাজীব গান্ধি গর্বযোগিকী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পাশ করেন। সৃষ্টির বাবা জয়ন্ত দেশমুখও ইঞ্জিনিয়ার। মা সুনীতা দেশমুখ প্রাক প্রাথমিক স্কুলের শিক্ষিকা। ড. নাগার্জুন গৌড়ার সঙ্গে সাত পাকে বাঁধা পড়েছেন সৃষ্টি। তিনিও আইএএস অফিসার। বর্তমানে সৃষ্টির ইনস্টাগ্রামে ২.৪ মিলিয়ন ফলোয়ারও রয়েছে। Photo: Instagram