Alcohol: মদ খাওয়ার পর কত ঘণ্টা শরীরে অ্যালকোহল থাকে? রাতে মদ্যপান করলে জেনে রাখুন, সুস্থ থাকার টিপস

Last Updated:
Alcohol- শরীর থেকে অ্যালকোহল বের হয়ে যেতে কতক্ষণ সময় লাগে? মদ্যপানের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর অ্যালকোহলের মেটাবলিজম শুরু করে এবং ধীরে ধীরে আমাদের শরীর থেকে ঘাম ও মূত্রের মাধ্যমে অ্যালকোহল বের হয়ে যেতে থাকে।
1/7
অনেকেরই মনে প্রশ্ন, মদ খেলে কেন নেশা হয়? উত্তর হল, শরীরে মদ শোষিত হওয়ার পর রক্তের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে অ্যালকোহল পৌঁছয় মস্তিষ্কে। তখন-ই যত ‘মাথা ঝিমঝিম’ বা নেশার সৃষ্টি। মস্তিষ্ক প্রথম মদের দ্বারা আক্রান্ত হয়। তার পর একে একে আক্রান্ত হয় লিভার, কিডনি, ফুসফুস।
অনেকেরই মনে প্রশ্ন, মদ খেলে কেন নেশা হয়? উত্তর হল, শরীরে মদ শোষিত হওয়ার পর রক্তের মধ্যে দিয়ে প্রবাহিত হয়ে অ্যালকোহল পৌঁছয় মস্তিষ্কে। তখন-ই যত ‘মাথা ঝিমঝিম’ বা নেশার সৃষ্টি। মস্তিষ্ক প্রথম মদের দ্বারা আক্রান্ত হয়। তার পর একে একে আক্রান্ত হয় লিভার, কিডনি, ফুসফুস।
advertisement
2/7
কেউ মদ্যপান কেন রোজ, কেউ আবার সপ্তাহে এক-দুবার, কেউ মাসে এক-আধবার। মদ্যপান মানেই শরীরে ক্ষতি, এ কথা আমাদের কারও অজানা নয়। তবুও মদ্যপান থেকে দূরে থাকতে পারেন না অনেকে। কারণ মদ্যপান অভ্যেস। সেই অভ্যেস থেকে বেরিয়ে আসাটা কঠিন, কিন্তু অসম্ভব নয়।
কেউ মদ্যপান কেন রোজ, কেউ আবার সপ্তাহে এক-দুবার, কেউ মাসে এক-আধবার। মদ্যপান মানেই শরীরে ক্ষতি, এ কথা আমাদের কারও অজানা নয়। তবুও মদ্যপান থেকে দূরে থাকতে পারেন না অনেকে। কারণ মদ্যপান অভ্যেস। সেই অভ্যেস থেকে বেরিয়ে আসাটা কঠিন, কিন্তু অসম্ভব নয়।
advertisement
3/7
অনেকদিন ধরে মদ্যপান করছেন যাঁরা, তাঁদের প্যানক্রিয়াস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশি মদ খেলে সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে প্রভাব পড়ে। মদ মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটারের কাজ করার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। এমনকী ত্বকেরও ক্ষতি হতে পারে।
অনেকদিন ধরে মদ্যপান করছেন যাঁরা, তাঁদের প্যানক্রিয়াস ক্ষতিগ্রস্ত হয়। বেশি মদ খেলে সেন্ট্রাল নার্ভাস সিস্টেমে প্রভাব পড়ে। মদ মস্তিষ্কের নিউরোট্রান্সমিটারের কাজ করার ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। এমনকী ত্বকেরও ক্ষতি হতে পারে।
advertisement
4/7
অত্যধিক মদ্যপানের ফলে স্টোমাক ও ইনটেস্টাইনের লাইনিং-এ প্রদাহ সৃষ্টি হয়, ফলে বেশি পরিমাণে অ্যাসিড তৈরি হয়। পরবর্তীতে আলসার ও গ্যাসট্রাইটিস-এর ঝুঁকি বাড়ে।
অত্যধিক মদ্যপানের ফলে স্টোমাক ও ইনটেস্টাইনের লাইনিং-এ প্রদাহ সৃষ্টি হয়, ফলে বেশি পরিমাণে অ্যাসিড তৈরি হয়। পরবর্তীতে আলসার ও গ্যাসট্রাইটিস-এর ঝুঁকি বাড়ে।
advertisement
5/7
এখন প্রশ্ন হল, শরীর থেকে অ্যালকোহল বের হয়ে যেতে কতক্ষণ সময় লাগে? মদ্যপানের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর অ্যালকোহলের মেটাবলিজম শুরু করে এবং ধীরে ধীরে আমাদের শরীর থেকে ঘাম ও মূত্রের মাধ্যমে অ্যালকোহল বের হয়ে যেতে থাকে। তবে প্রচুর মদ্যপান করলে ব্যাপারটা আলাদা।
এখন প্রশ্ন হল, শরীর থেকে অ্যালকোহল বের হয়ে যেতে কতক্ষণ সময় লাগে? মদ্যপানের সঙ্গে সঙ্গে আমাদের শরীর অ্যালকোহলের মেটাবলিজম শুরু করে এবং ধীরে ধীরে আমাদের শরীর থেকে ঘাম ও মূত্রের মাধ্যমে অ্যালকোহল বের হয়ে যেতে থাকে। তবে প্রচুর মদ্যপান করলে ব্যাপারটা আলাদা।
advertisement
6/7
এক গ্লাস মদ মেটাবোলাইজ করতে লিভারের সময় লাগে ১ ঘণ্টা। তবে লিঙ্গ, ওজন, মেটাবলিজম রেট-এর উপর এই অনুপাত কমবেশি হতে পারে। মদ্যপনের ১২ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সাধারণ ইউরিন টেস্ট-এ ধরা পড়ে। তবে অত্যাধুনিক ইউরিন টেস্টের মাধ্যমে আজকাল মদ্যপানের ২৪ ঘণ্টা পর পর্যন্ত অ্যালকোহল ধরা পড়ে।
এক গ্লাস মদ মেটাবোলাইজ করতে লিভারের সময় লাগে ১ ঘণ্টা। তবে লিঙ্গ, ওজন, মেটাবলিজম রেট-এর উপর এই অনুপাত কমবেশি হতে পারে। মদ্যপনের ১২ ঘণ্টা পর পর্যন্ত সাধারণ ইউরিন টেস্ট-এ ধরা পড়ে। তবে অত্যাধুনিক ইউরিন টেস্টের মাধ্যমে আজকাল মদ্যপানের ২৪ ঘণ্টা পর পর্যন্ত অ্যালকোহল ধরা পড়ে।
advertisement
7/7
কিছু এনজাইম অ্যালকোহলকে ভেঙে দেয় অ্যাসিট্যালডিহাইড আর তারপর অ্যাসিটেট-এ। এরপর অ্যালকোহল মেটাবলিজম-এর ফলে তৈরি হয় কার্বন ডি-অক্সাইড ও জল। সবশেষে ঘাম ও প্রস্রাবের মধ্যে দিয়ে মদ শরীর থেকে বার হয়ে যায়।
কিছু এনজাইম অ্যালকোহলকে ভেঙে দেয় অ্যাসিট্যালডিহাইড আর তারপর অ্যাসিটেট-এ। এরপর অ্যালকোহল মেটাবলিজম-এর ফলে তৈরি হয় কার্বন ডি-অক্সাইড ও জল। সবশেষে ঘাম ও প্রস্রাবের মধ্যে দিয়ে মদ শরীর থেকে বার হয়ে যায়।
advertisement
advertisement
advertisement