Gravity Hole: শ্রীলঙ্কার দক্ষিণে তৈরি হচ্ছে দৈত্যাকার গর্ত! পৃথিবীর ভবিষ্যতে কী আছে এবার? জেনে নিন বিজ্ঞানীরা কী বলছেন
- Published by:Siddhartha Sarkar
- trending desk
Last Updated:
Gravity Hole in Indian Ocean: সম্প্রতি ভারতীয় বিজ্ঞানীদের একটি দল ভারত মহাসাগরে তিন মিলিয়ন বর্গ কিলোমিটারেরও বেশি এলাকা জুড়ে থাকা বিশাল এই ‘গ্র্যাভিটি হোল’ তৈরির কারণ আবিষ্কার করেছে।
advertisement
advertisement
advertisement
কিন্তু কী কারণে তৈরি হল এই গর্ত?- IISC-র বিজ্ঞানীরা এই মহাকর্ষীয় গর্তের প্রভাব নিয়ে গবেষণা করেছেন। ইতিমধ্যেই তাঁদের গবেষণা নিয়ে কয়েকটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে। মনে করা হচ্ছে এই অভিকর্ষ গহ্বরটি গত ২০ মিলিয়ন বছর আগে তৈরি হতে শুরু করে। জিওফিজিক্যাল রিসার্চ লেটার নামে প্রকাশিত হয়েছে এই গবেষণা।
advertisement
advertisement
বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সের বিজ্ঞানীরা বিগত ১৪০ মিলিয়ন বছরে প্লেট টেকটোনিক গতিবিধি পুনর্গঠন করেছেন। মহাকর্ষীয় গর্তের উৎস সনাক্ত করতে তাঁরা কম্পিউটার সিমুলেশন তৈরি করেছেন। বিজ্ঞানীরা আবিষ্কার করেছেন যে টেকটোনিক প্লেটের কিছু অংশ আফ্রিকার নিচের আবরণের মধ্য ঢুকে যাচ্ছে ক্রমশ। তাই ভারত মহাসাগরের তলদেশে প্লাম তৈরি হচ্ছে।
advertisement
বিজ্ঞানীরা আরও ব্যাখ্যা করে জানিয়েছেন যে, ভারত মহাসাগরের নিচে ঘটে চলা এই প্রক্রিয়ার ফলে আইওজিএল-এর অবস্থান এবং আকৃতি নির্ধারিত হতে পারে। এই ধরনের প্লামগুলি, জিওয়েড লো-এর কাছাকাছি ম্যান্টেল কাঠামো-সহ, এই নেতিবাচক ভূতাত্ত্বিক অসঙ্গতি তৈরি করতে পারে। IISC-র বিজ্ঞানী দেবাঞ্জন পাল এবং অদ্রি ঘোষ তাঁদের গবেষণাপত্রে সেই ইঙ্গিত দিয়েছেন।