General Knowledge: বলুন তো কোন প্রাণীর মুখের লালায় গলে যায় ধারালো কাঁটা? ডেড সি-র চূড়ান্ত নোনা জল খেয়েও থাকে দিব্যি সুস্থ? সঠিক উত্তর জানলে ঘুরে যাবে মাথা!

Last Updated:
General Knowledge: মরুভূমির কাঁটাগাছের তীক্ষ্ণ থেকে তীক্ষ্ণতম কাঁটা অবলীলায় চিবিয়ে খায়। এমনভাবে খায়, যেন ওগুলো কাঁটা নয়। নরম তুলতুলে পাউরুটি।
1/6
রহস্য রোমাঞ্চ ঔপন্যাসিক লালমোহন গাঙ্গুলী ওরফে জটায়ু আর কী করে জানবেন যে উটের কাঁটা বেছে খাওয়ার দরকারই পড়ে না। প্রকৃতির বিস্ময়সৃষ্টি এই প্রাণীর এত চমকপ্রদ বৈশিষ্ট্য যে মাথা ঘুরে যাওয়ার জোগাড়।
রহস্য রোমাঞ্চ ঔপন্যাসিক লালমোহন গাঙ্গুলী ওরফে জটায়ু আর কী করে জানবেন যে উটের কাঁটা বেছে খাওয়ার দরকারই পড়ে না। প্রকৃতির বিস্ময়সৃষ্টি এই প্রাণীর এত চমকপ্রদ বৈশিষ্ট্য যে মাথা ঘুরে যাওয়ার জোগাড়।
advertisement
2/6
কাঁটাগাছ তো দূর অস্ত্। ডেড সি থেকে তীব্র লবণাক্ত জল সরাসরি চোঁ চোঁ করে খেলেও মরুভূমির জাহাজের কোনও অসুবিধে হবে না। মরুভূমির জাহাজের কিডনি এতটাই মজবুত যে লবণাক্ত জলকে শোধন করে পরিশুদ্ধ করে এবং তার পর সেটা শরীরে মেশে।
কাঁটাগাছ তো দূর অস্ত্। ডেড সি থেকে তীব্র লবণাক্ত জল সরাসরি চোঁ চোঁ করে খেলেও মরুভূমির জাহাজের কোনও অসুবিধে হবে না। মরুভূমির জাহাজের কিডনি এতটাই মজবুত যে লবণাক্ত জলকে শোধন করে পরিশুদ্ধ করে এবং তার পর সেটা শরীরে মেশে।
advertisement
3/6
মরুভূমির কাঁটাগাছের তীক্ষ্ণ থেকে তীক্ষ্ণতম কাঁটা অবলীলায় চিবিয়ে খায় উট। এমনভাবে খায়, যেন ওগুলো কাঁটা নয়। নরম তুলতুলে পাউরুটি।
মরুভূমির কাঁটাগাছের তীক্ষ্ণ থেকে তীক্ষ্ণতম কাঁটা অবলীলায় চিবিয়ে খায় উট। এমনভাবে খায়, যেন ওগুলো কাঁটা নয়। নরম তুলতুলে পাউরুটি।
advertisement
4/6
 উটের স্যালাইভা বা লালা এতটাই আম্লিক যে কাঁটাকে সম্পূর্ণ গলিয়ে ফেলে এই তরল। মরুবাসী মানুষ উটের লালা ব্যবহার করে গলিয়ে ফেলে কাঁটা। তার পর সেটা দিয়ে নিজেদের ত্বকে ছিদ্র করে।
উটের স্যালাইভা বা লালা এতটাই আম্লিক যে কাঁটাকে সম্পূর্ণ গলিয়ে ফেলে এই তরল। মরুবাসী মানুষ উটের লালা ব্যবহার করে গলিয়ে ফেলে কাঁটা। তার পর সেটা দিয়ে নিজেদের ত্বকে ছিদ্র করে।
advertisement
5/6
উটের চোখেও আছে বিশেষত্ব। দু’টি স্তরের আঁখিপল্লব বা চোখের পাতা রক্ষা করে চোখকে। দু’টি স্তরের মধ্যে একটি মাংসল, অন্যটি স্বচ্ছ। ফলে মরুভূমিতে প্রচণ্ড বালিঝড়ের মধ্যেও চোখ একবিন্দুও পিটপিট না করে দিব্যি চলতে পারে উট।
উটের চোখেও আছে বিশেষত্ব। দু’টি স্তরের আঁখিপল্লব বা চোখের পাতা রক্ষা করে চোখকে। দু’টি স্তরের মধ্যে একটি মাংসল, অন্যটি স্বচ্ছ। ফলে মরুভূমিতে প্রচণ্ড বালিঝড়ের মধ্যেও চোখ একবিন্দুও পিটপিট না করে দিব্যি চলতে পারে উট।
advertisement
6/6
মরুভূমির তাপমাত্রার আকাশপাতাল পার্থক্য হয়। দিনে গায়ে ফোস্কা পড়ার মতো গরম। রাতে সেরকমই হাড়কাঁপানো ঠান্ডা। তাপমাত্রার এই তারতম্য বা বৈচিত্রের সঙ্গেও দ্রত খাপ খাইয়ে নিতে পারে উটবাহিনী।
মরুভূমির তাপমাত্রার আকাশপাতাল পার্থক্য হয়। দিনে গায়ে ফোস্কা পড়ার মতো গরম। রাতে সেরকমই হাড়কাঁপানো ঠান্ডা। তাপমাত্রার এই তারতম্য বা বৈচিত্রের সঙ্গেও দ্রত খাপ খাইয়ে নিতে পারে উটবাহিনী।
advertisement
advertisement
advertisement