Gardening Tips: টবেতে কাঁচালঙ্কা ফলানোর একেবারে Easy Tricks...কয়েক দিনের মধ্যেই দেখতে পাবেন ফল

Last Updated:
প্রতিদিন গাছে সূর্যালোক দিতে ভুলবেন না, কারণ মরিচের বৃদ্ধির জন্য কমপক্ষে ৫-৬ ঘন্টা সূর্যালোক প্রয়োজন। ফুল ফোটার সময় গাছে খুব বেশি জল ঢালবেন না, অন্যথায় ফল তৈরির আগেই ফুল ঝরে যেতে পারে।
1/6
কিচেন গার্ডেনের শখ কার না থাকে৷ তবে এই গাল ভরা নামের যুগ আসার অনেক আগে থেকেই বাড়িতে উচ্ছে, পেঁপে, টোম্যাটো, কাঁচালঙ্কা, লাউ, কুমড়োর গাছ লাগাতেন আমাদের মা-ঠাকুমারা৷ কিন্তু, তখনকার যুগ ছিল আলাদা, খোলা ছাদ হোক কী বারান্দা, ভরপুর থাকত রোদ, গাছও বাড়ত লকলকিয়ে, ফল আসত নিয়ম মতো৷ বর্তমানে এই ফ্ল্যাটে বা ছোট বাড়িতে গাছের শখ পূরণ এবং তাদের লালন পালন সত্যিই কঠিন৷
কিচেন গার্ডেনের শখ কার না থাকে৷ তবে এই গাল ভরা নামের যুগ আসার অনেক আগে থেকেই বাড়িতে উচ্ছে, পেঁপে, টোম্যাটো, কাঁচালঙ্কা, লাউ, কুমড়োর গাছ লাগাতেন আমাদের মা-ঠাকুমারা৷ কিন্তু, তখনকার যুগ ছিল আলাদা, খোলা ছাদ হোক কী বারান্দা, ভরপুর থাকত রোদ, গাছও বাড়ত লকলকিয়ে, ফল আসত নিয়ম মতো৷ বর্তমানে এই ফ্ল্যাটে বা ছোট বাড়িতে গাছের শখ পূরণ এবং তাদের লালন পালন সত্যিই কঠিন৷
advertisement
2/6
এমন পরিস্থিতিতে অনেক সময়ই আমরা শখ করে বাড়িতে কাঁচা লঙ্কার গাছ লাগাই৷ কিন্তু, বেশিরভাগ সময় সাদা ছোট্ট ফুলে গাছ ভরে গেলেও ফল আসে খুব সামান্য৷ এমন ক্ষেত্রে খুবই কাজে দেয় কিছু টোটকা৷ সেসব নিয়েই আলোচনা হবে এই প্রতিবেদনে৷
এমন পরিস্থিতিতে অনেক সময়ই আমরা শখ করে বাড়িতে কাঁচা লঙ্কার গাছ লাগাই৷ কিন্তু, বেশিরভাগ সময় সাদা ছোট্ট ফুলে গাছ ভরে গেলেও ফল আসে খুব সামান্য৷ এমন ক্ষেত্রে খুবই কাজে দেয় কিছু টোটকা৷ সেসব নিয়েই আলোচনা হবে এই প্রতিবেদনে৷
advertisement
3/6
যদি দেখেন কাঁচা লঙ্কার গাছে কিছুতেই ফল আসছে না, তাহলে সবচেয়ে সোজা পদ্ধতি হল টক দই অথবা বাটার মিল্ক ব্যবহার করা৷ গাছের গোড়া থেকে ২ ইঞ্চি মতো দূরে গোল করে পরিখা তৈরি করে অল্প পরিমানে বিশেষ পদ্ধতিতে তৈরি মিশ্রণ দিন৷ এতে গাছ সহজে পুষ্টি পাবে এবং দ্রুত লঙ্কা ফলবে গাছে৷ মিশ্রণটি তৈরি করুন নিম্নোক্ত ভাবে-
যদি দেখেন কাঁচা লঙ্কার গাছে কিছুতেই ফল আসছে না, তাহলে সবচেয়ে সোজা পদ্ধতি হল টক দই অথবা বাটার মিল্ক ব্যবহার করা৷ গাছের গোড়া থেকে ২ ইঞ্চি মতো দূরে গোল করে পরিখা তৈরি করে অল্প পরিমানে বিশেষ পদ্ধতিতে তৈরি মিশ্রণ দিন৷ এতে গাছ সহজে পুষ্টি পাবে এবং দ্রুত লঙ্কা ফলবে গাছে৷ মিশ্রণটি তৈরি করুন নিম্নোক্ত ভাবে-
advertisement
4/6
প্রথমে, ১ লিটার জল নিন এবং তাতে ৫০ গ্রাম পুরনো টক দই অথবা ৫-৭ দিন পুরনো বাটারমিল্ক যোগ করুন। এই দ্রবণটি ভালোভাবে মিশিয়ে নিন এবং তারপর মরিচ গাছের গোড়ায় ঢেলে দিন। দই এবং বাটারমিল্কে ক্যালসিয়াম, নাইট্রোজেন এবং ফসফরাসের মতো প্রাকৃতিক পুষ্টি থাকে, যা গাছের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যখন আপনি এই দ্রবণটি মরিচ গাছে দেন, তখন এটি মাটির গুণমান উন্নত করে এবং গাছটি রাসায়নিক সার থেকে প্রায়শই পাওয়া যায় না এমন পুষ্টি পায়। ফলস্বরূপ, গাছগুলি কেবল তাড়াতাড়ি ফুল ফোটাতে এবং ফল ধরতে শুরু করে না বরং মরিচের গুণমানও ভাল থাকে।
প্রথমে, ১ লিটার জল নিন এবং তাতে ৫০ গ্রাম পুরনো টক দই অথবা ৫-৭ দিন পুরনো বাটারমিল্ক যোগ করুন। এই দ্রবণটি ভালোভাবে মিশিয়ে নিন এবং তারপর মরিচ গাছের গোড়ায় ঢেলে দিন। দই এবং বাটারমিল্কে ক্যালসিয়াম, নাইট্রোজেন এবং ফসফরাসের মতো প্রাকৃতিক পুষ্টি থাকে, যা গাছের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। যখন আপনি এই দ্রবণটি মরিচ গাছে দেন, তখন এটি মাটির গুণমান উন্নত করে এবং গাছটি রাসায়নিক সার থেকে প্রায়শই পাওয়া যায় না এমন পুষ্টি পায়। ফলস্বরূপ, গাছগুলি কেবল তাড়াতাড়ি ফুল ফোটাতে এবং ফল ধরতে শুরু করে না বরং মরিচের গুণমানও ভাল থাকে।
advertisement
5/6
আপনি চাইলে এটি একটি স্প্রে বোতলে ভরে পাতায় স্প্রে করতে পারেন। মাত্র ৫-৭ দিনের মধ্যে আপনি পার্থক্য দেখতে পাবেন এবং গাছটি দ্রুত ফল ধরতে শুরু করবে। গাছের বৃদ্ধিও উন্নত হবে। এই প্রতিকার গাছের সামগ্রিক বৃদ্ধিও বৃদ্ধি করে। দই এবং বাটারমিল্কে উপস্থিত প্রাকৃতিক ব্যাকটেরিয়া মাটিকে উর্বর করে তোলে, যা গাছের শিকড়কে শক্তিশালী করে এবং এর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে। এ ছাড়া, গাছের পাতা সবুজ এবং সতেজ দেখাতে শুরু করে।
আপনি চাইলে এটি একটি স্প্রে বোতলে ভরে পাতায় স্প্রে করতে পারেন। মাত্র ৫-৭ দিনের মধ্যে আপনি পার্থক্য দেখতে পাবেন এবং গাছটি দ্রুত ফল ধরতে শুরু করবে। গাছের বৃদ্ধিও উন্নত হবে। এই প্রতিকার গাছের সামগ্রিক বৃদ্ধিও বৃদ্ধি করে। দই এবং বাটারমিল্কে উপস্থিত প্রাকৃতিক ব্যাকটেরিয়া মাটিকে উর্বর করে তোলে, যা গাছের শিকড়কে শক্তিশালী করে এবং এর রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাও বৃদ্ধি করে। এ ছাড়া, গাছের পাতা সবুজ এবং সতেজ দেখাতে শুরু করে।
advertisement
6/6
যদি আপনি চারাগুলিকে আরও শক্তিশালী করতে চান, তাহলে মাসে একবার হালকা গুড়ের জল যোগ করতে পারেন। এটি একটি প্রাকৃতিক শক্তি পানীয়ের মতো কাজ করে। মাঝে মাঝে মাটি আলগা করতে থাকুন যাতে শিকড় পর্যাপ্ত অক্সিজেন পায়। প্রতিদিন গাছে সূর্যালোক দিতে ভুলবেন না, কারণ মরিচের বৃদ্ধির জন্য কমপক্ষে ৫-৬ ঘন্টা সূর্যালোক প্রয়োজন। ফুল ফোটার সময় গাছে খুব বেশি জল ঢালবেন না, অন্যথায় ফল তৈরির আগেই ফুল ঝরে যেতে পারে।
যদি আপনি চারাগুলিকে আরও শক্তিশালী করতে চান, তাহলে মাসে একবার হালকা গুড়ের জল যোগ করতে পারেন। এটি একটি প্রাকৃতিক শক্তি পানীয়ের মতো কাজ করে। মাঝে মাঝে মাটি আলগা করতে থাকুন যাতে শিকড় পর্যাপ্ত অক্সিজেন পায়। প্রতিদিন গাছে সূর্যালোক দিতে ভুলবেন না, কারণ মরিচের বৃদ্ধির জন্য কমপক্ষে ৫-৬ ঘন্টা সূর্যালোক প্রয়োজন। ফুল ফোটার সময় গাছে খুব বেশি জল ঢালবেন না, অন্যথায় ফল তৈরির আগেই ফুল ঝরে যেতে পারে।
advertisement
advertisement
advertisement