

♦ হিন্দু শাস্ত্র মতে অমাবস্যার সবসময় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রয়েছে। অমাবস্যায় অনেকের মনের বাসনা পূরণ হয়ে যেতে পারে। প্রসঙ্গত, আজ নেত্র অমাবস্যা আর এই অমাবস্যায় আপনার একাধিক মনের বাসনা পূরণ হয়ে যেতে পারে। ছবি: ভাস্বর নন্দী ও দেবমাল্য দাস ৷


♦ শুধু একটা ছোট্ট টোটকা মেনে চললেই। এই টোটকা আপনাকে দিয়ে দেবে একধিক মুক্তির উপায়। পরিবারে আনবে সুখ ও শান্তি। অর্থভাগ্য ও ফেরাবে এই টোটকা। সেই সঙ্গে পরিবারের কেউ অসুস্থ থাকলে সেই অসুস্থতাও নিমেষে সেরে যাবে। ছবি: দেবমাল্য দাস ৷


♦ অমাবস্যার রাতে এবং অমাবস্যা চলাকালীন ঘরে ঠাকুরের সামনে প্রদীপ জ্বালান। ফলে আপনার ঘরে শুভ শক্তির প্রবেশ ঘটবে এবং দেব-দেবীর আশীর্বাদ লাভ হবে। এই কাজটি যদি বকুল অমাবস্যার পর থেকে প্রতিদিন করতে পারেন তাহলে মাতা লক্ষ্মী ও নারায়ণ অতি প্রসন্ন হন। তাই ফেলে রাখবেন না কাল অবশ্যই করবেন এই কাজ। ছবি: দেবমাল্য দাস ৷


♦ অমাবস্যার সময় সন্ধ্যায় সূর্যাস্তের পর তুলসী তলায় অবশ্যই প্রদীপ জালাবেন। প্রদীপ দেওয়ার সময় ভুলেও তুলসী গাছকে স্পর্শ করবেন না। এতে বিষ্ণু প্রসন্ন হন। ঘরে কখনো অর্থের অভাব হয় না। এই টোটকা পালনে সহজেই ঘুচে যাবে আপনার অর্থাভাব। ছবি: সংগৃহীত ৷


♦ বাড়ির সদর দরজার দুই ধারে দুটি প্রদীপ জালাবেন সূর্যাস্তের পর এই অমাবস্যার দিন। এর ফলে আপনার জীবনে অনেক বাধা কেটে যাবে এবং উন্নতির পথ তৈরী হবে। কাল কিন্তু তাই প্রদীপ জ্বালাতে একদমই ভুলবেন না। ছবি: সংগৃহীত ৷


♦ অমাবস্যার সময় বাড়ির ছাদে বা বাড়ির বারান্দায় প্রদীপ জ্বালাবেন। আপনার আসে পাশে যে সব খারাপ শক্তি থাকে সেই গুলি বাড়িতে প্রবেশ করতে পারে না। এর ফলে আপনার উন্নতি হবে। আর বাইরের অশুভ শক্তির থেকেও আপনি নিজেকে ব্যাহত রাখতে পারবেন। ছবি: সংগৃহীত ৷


♦ অমাবস্যার রাতে অশ্বথ গাছের নীচে অবশ্যই একটি দেশী ঘি-এর প্রদীপ জালাবেন। এই দিন অশত্থ গাছের নীচে প্রদীপ জালালে জন্ম কুণ্ডলীতে থাকা সকল দোষ ধীরে ধীরে কেটে যায়। মা লক্ষ্মীর আশীর্বাদ পাওয়া যায়। দীর্ঘায়ু লাভ হয়। যদি এই দিন সন্ধ্যায় মা লক্ষ্মীর পুজো করা যায় তাহলে আরও ভালো ফল পাওয়া যায় কারণ এই দিন পুজো করলে মা লক্ষ্মী অতি প্রসন্ন হোন। এবং কুবের দেবের আশীর্বাদে আপনার অর্থ উন্নতি ঘটে। ছবি: সংগৃহীত ৷