

কঠিন এই ব্রত পালনেই হয় মুক্তি৷ অর্থাৎ দুঃখ কষ্ট বিপত্তি সব কিছু বিপদ মা সন্তোষী নিজের তরবারি দিয়ে টলিয়ে দেন৷ মায়ের এক হাতে তরবারি, এক হাতে চালের পাত্র ও অন্য হাতে ত্রিশূল ৷ ১৬ শুক্রবার ধরে টানা পুজো অর্চনা করলেই মা নিজের কৃপা বর্ষণ করেন ৷ Photo- Collected


পুরাণ মতে মা সন্তোষীকে সন্তুষ্ট করলে জীবনের সুখ ও সমৃদ্ধিতে ভরে যাবে জীবন কারণ সন্তোষী মা স্বয়ং সিদ্ধিদাতা গণেশের মেয়ে তাই৷ গণেশের দুই ছেলে শুভ ও লাভের ভগনীর ইচ্ছাপূরণের জন্যেই মা সন্তোষীর আবির্ভাব৷ শুক্রবার মায়ের নাম জপ করেন ভক্তেরা তবে মা সন্তোষী বিশেষ ভাবে খুশি হয়ে থাকেন৷ Photo- Collected


তিনিই সন্তোষী যিনি ভক্তের ভক্তিতেই যিনি সন্তোষ প্রকাশ করেন৷ জীবন হয় সুখকর মা সন্তোষীর অর্চনায়৷ দেবীর জন্ম শুক্রবারের পূর্ণিমা তিথিতে তাই তাঁর পুজোর আয়োজন করা হয়৷ Photo- Collected


সংঘবদ্ধ হয়ে চলতে হয় সংসারে বসবাস করতে গেলে৷ জীবন সবাইকে নিয়ে চলাই কাঙ্খিত, পরিবার পরিজনের মঙ্গল ও সন্তানদের সমৃদ্ধি সবই সম্পন্ন হয় মা সন্তোষীর ব্রততে এমনটাই বিশ্বাস৷ নেপাল ও উত্তরভারতে দীর্ঘদিন ধরেই মা সন্তোষীর আরাধনা করা হয়৷ তবে এখন বহু বাঙালি ঘরের মহিলারাও এই ব্রত রাখেন৷ Photo- Collected


এই ব্রত পালনে ৭ জন বালককে খাবার দিতে হয় ৷ এই ব্রত পালন কালে কোনও টক জাতীয় জিনিস গ্রহণ করা যায় না৷ সেই কারণে ছানার প্রস্তুত করা মিষ্টিও পরিবেশন করা বা ভক্ষণ করা নিষিদ্ধ৷ তাহলে একেবারে সরাসরি কঠিন শাস্তির মুখে পড়তে হবে ব্রত পালনকারীকে৷ Photo- Collected