Nirav Modi: এক সময় ছিল হিরে ব্যবসার বিশাল সাম্রাজ্য; এখন নীরব মোদির অ্যাকাউন্টে রয়েছে কত টাকা?

Last Updated:
Diamonds Are Not Forever, Nirav Modi: নীরব মোদি ছিলেন হিরে ব্যবসায়ী। হিরের গয়নার দুর্দান্ত নকশার জন্য পরিচিত ছিলেন তিনি। তাঁর সংস্থার নাম ছিল নীরব মোদি লিমিটেড। দেশের বিভিন্ন সংস্থায় ছিল সংস্থার স্টোর।
1/6
ভারতের অন্যতম বড় পাবলিক সেক্টর ব্যাঙ্ক পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কে (পিএনবি) বড়সড় আর্থিক প্রতারণা করে দেশ থেকে ফেরার হয়েছেন এক সময়ের ধনকুবের নীরব মোদি। পিএনবি জালিয়াতির এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসে ২০১৮ সালের গোড়ার দিকে। কে এই নীরব মোদি? নীরব মোদি ছিলেন হিরে ব্যবসায়ী। হিরের গয়নার দুর্দান্ত নকশার জন্য পরিচিত ছিলেন তিনি। তাঁর সংস্থার নাম ছিল নীরব মোদি লিমিটেড। দেশের বিভিন্ন সংস্থায় ছিল সংস্থার স্টোর।
ভারতের অন্যতম বড় পাবলিক সেক্টর ব্যাঙ্ক পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কে (পিএনবি) বড়সড় আর্থিক প্রতারণা করে দেশ থেকে ফেরার হয়েছেন এক সময়ের ধনকুবের নীরব মোদি। পিএনবি জালিয়াতির এই ঘটনা প্রকাশ্যে আসে ২০১৮ সালের গোড়ার দিকে। কে এই নীরব মোদি? নীরব মোদি ছিলেন হিরে ব্যবসায়ী। হিরের গয়নার দুর্দান্ত নকশার জন্য পরিচিত ছিলেন তিনি। তাঁর সংস্থার নাম ছিল নীরব মোদি লিমিটেড। দেশের বিভিন্ন সংস্থায় ছিল সংস্থার স্টোর।
advertisement
2/6
প্রকাশ্যে কেলেঙ্কারি: পিএনবি আধিকারিকরা নীরব মোদির সংস্থার উদ্দেশ্যে প্রতারণামূলক আন্ডারটেকিং লেটার জারি করে কোনও রকম যথাযথ প্রক্রিয়া ছাড়াই। নীরব মোদির মালিকানাধীন সংস্থাগুলির পক্ষে ঋণ পাওয়ার জন্য এই আন্ডারটেকিং লেটারগুলিই ছিল মূলত বিদেশি ব্যাঙ্কগুলির গ্যারান্টি। অভিযোগ, নীরব মোদির সংস্থাগুলি এই আন্ডারটেকিং লেটারগুলিই পিএনবি আধিকারিকদের থেকে গ্রহণ করে। যার ফলে বিদেশি ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তোলার অনুমোদন পাওয়া যায়। এদিকে ব্যাঙ্কের কোর ব্যাঙ্কিং সিস্টেমে প্রতারণামূলক আন্ডারটেকিং লেটারের কোনও রকম রেকর্ড ছিল না। আর এর ফলেই একটা তাৎপর্যপূর্ণ সময় পর্যন্ত এই কেলেঙ্কারি অধরাই রয়ে গিয়েছিল।
প্রকাশ্যে কেলেঙ্কারি: পিএনবি আধিকারিকরা নীরব মোদির সংস্থার উদ্দেশ্যে প্রতারণামূলক আন্ডারটেকিং লেটার জারি করে কোনও রকম যথাযথ প্রক্রিয়া ছাড়াই। নীরব মোদির মালিকানাধীন সংস্থাগুলির পক্ষে ঋণ পাওয়ার জন্য এই আন্ডারটেকিং লেটারগুলিই ছিল মূলত বিদেশি ব্যাঙ্কগুলির গ্যারান্টি। অভিযোগ, নীরব মোদির সংস্থাগুলি এই আন্ডারটেকিং লেটারগুলিই পিএনবি আধিকারিকদের থেকে গ্রহণ করে। যার ফলে বিদেশি ব্যাঙ্ক থেকে টাকা তোলার অনুমোদন পাওয়া যায়। এদিকে ব্যাঙ্কের কোর ব্যাঙ্কিং সিস্টেমে প্রতারণামূলক আন্ডারটেকিং লেটারের কোনও রকম রেকর্ড ছিল না। আর এর ফলেই একটা তাৎপর্যপূর্ণ সময় পর্যন্ত এই কেলেঙ্কারি অধরাই রয়ে গিয়েছিল।
advertisement
3/6
 ভারতের সবথেকে বড় ব্যাঙ্কিং কেলেঙ্কারি: প্রাথমিক ভাবে জানা যায় যে, এই কেলেঙ্কারির পরিমাণ ছিল প্রায় ১.৮ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। ভারতের ইতিহাসে যা বৃহত্তম ব্যাঙ্কিং কেলেঙ্কারি। ২০১৮ সালের গোড়ার দিকে কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে আসতেই ভারত থেকে ফেরার হন নীরব। ব্রিটেন-সহ একাধিক দেশে তাঁকে আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে পড়তে হয় ২০১৯ সালের মার্চ মাসেই ব্রিটেনে গ্রেফতার হন।
ভারতের সবথেকে বড় ব্যাঙ্কিং কেলেঙ্কারি: প্রাথমিক ভাবে জানা যায় যে, এই কেলেঙ্কারির পরিমাণ ছিল প্রায় ১.৮ বিলিয়ন ডলারের কাছাকাছি। ভারতের ইতিহাসে যা বৃহত্তম ব্যাঙ্কিং কেলেঙ্কারি। ২০১৮ সালের গোড়ার দিকে কেলেঙ্কারি প্রকাশ্যে আসতেই ভারত থেকে ফেরার হন নীরব। ব্রিটেন-সহ একাধিক দেশে তাঁকে আইনি প্রক্রিয়ার মধ্যে পড়তে হয় ২০১৯ সালের মার্চ মাসেই ব্রিটেনে গ্রেফতার হন।
advertisement
4/6
ধনী থেকে দরিদ্র: কোটিপতি হিরে ব্যবসায়ী নীরব মোদি বর্তমানে কঠিন আর্থিক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত বড়সড় আর্থিক অনিয়মে তাঁর সন্দেহজনক যোগের কারণে ২০১৯ সালে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এই আর্থিক অনিয়মের জেরেই নীরব মোদির বিশাল সাম্রাজ্য ভেঙে পড়তে শুরু করে।
ধনী থেকে দরিদ্র: কোটিপতি হিরে ব্যবসায়ী নীরব মোদি বর্তমানে কঠিন আর্থিক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত বড়সড় আর্থিক অনিয়মে তাঁর সন্দেহজনক যোগের কারণে ২০১৯ সালে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এই আর্থিক অনিয়মের জেরেই নীরব মোদির বিশাল সাম্রাজ্য ভেঙে পড়তে শুরু করে।
advertisement
5/6
ধনী থেকে দরিদ্র: কোটিপতি হিরে ব্যবসায়ী নীরব মোদি বর্তমানে কঠিন আর্থিক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত বড়সড় আর্থিক অনিয়মে তাঁর সন্দেহজনক যোগের কারণে ২০১৯ সালে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এই আর্থিক অনিয়মের জেরেই নীরব মোদির বিশাল সাম্রাজ্য ভেঙে পড়তে শুরু করে। Photo: PTI
ধনী থেকে দরিদ্র: কোটিপতি হিরে ব্যবসায়ী নীরব মোদি বর্তমানে কঠিন আর্থিক পরিস্থিতির মধ্যে দিয়ে যাচ্ছেন। পঞ্জাব ন্যাশনাল ব্যাঙ্কের সঙ্গে যুক্ত বড়সড় আর্থিক অনিয়মে তাঁর সন্দেহজনক যোগের কারণে ২০১৯ সালে তাঁকে গ্রেফতার করা হয়েছিল। এই আর্থিক অনিয়মের জেরেই নীরব মোদির বিশাল সাম্রাজ্য ভেঙে পড়তে শুরু করে। Photo: PTI
advertisement
6/6
সাম্প্রতিক রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে যে, নীরব মোদির ব্যবসা ফায়ারস্টার ডায়মন্ড ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেড (এফডিআইপিএল) অ্যাকাউন্টে বর্তমানে রয়েছে মাত্র ২৩৬ টাকা। সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট বলছে, কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক আয়কর পরিশোধ করার জন্য এসবিআই-কে ২.৪৬ কোটি টাকা দেওয়ার পরে তাতে ২৩৬ টাকা বেঁচে ছিল। ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া এবং ব্যাঙ্ক অফ মহারাষ্ট্রের মতো দুটি ব্যাঙ্ককে পুরো পরিমাণ টাকাই ট্রান্সফার করতে হয়েছিল।
সাম্প্রতিক রিপোর্ট থেকে জানা যাচ্ছে যে, নীরব মোদির ব্যবসা ফায়ারস্টার ডায়মন্ড ইন্টারন্যাশনাল প্রাইভেট লিমিটেড (এফডিআইপিএল) অ্যাকাউন্টে বর্তমানে রয়েছে মাত্র ২৩৬ টাকা। সংবাদমাধ্যমের রিপোর্ট বলছে, কোটাক মাহিন্দ্রা ব্যাঙ্ক আয়কর পরিশোধ করার জন্য এসবিআই-কে ২.৪৬ কোটি টাকা দেওয়ার পরে তাতে ২৩৬ টাকা বেঁচে ছিল। ইউনিয়ন ব্যাঙ্ক অফ ইন্ডিয়া এবং ব্যাঙ্ক অফ মহারাষ্ট্রের মতো দুটি ব্যাঙ্ককে পুরো পরিমাণ টাকাই ট্রান্সফার করতে হয়েছিল।
advertisement
advertisement
advertisement