Montha Cyclone : আবার ঘূর্ণিঝড়! আয়লা, ফণী, আমফান, ইয়াস, ডানা-র পর মন্থা, অক্টোবর মাস মানেই 'বিপদ'! রয়েছে বড় কারণ

Last Updated:
Cyclone Montha Alert- কেন বারবার ভারতের পূর্ব উপকূলে বিপদ আছড়ে পড়ছে! বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মূলত বঙ্গোপসাগরের ত্রিভুজ আকৃতি এবং ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের নিশানায় থাকে পশ্চিমবঙ্গ-ওড়িশা ও বাংলাদেশ।
1/6
আরও একটা ঘূর্ণিঝড়। এবার নাম মন্থা। এর আগে আয়লা, ফণী, আমফান, ইয়াসের মতো ভয়াল ঝড় হানা দিয়েছে ভারতের পূর্ব উপকূলে। অক্টোবর মাসে আরও একটা ঘূর্ণিঝড়ের প্রমাদ গুনছে লাখ লাখ মানুষ।
আরও একটা ঘূর্ণিঝড়। এবার নাম মন্থা। এর আগে আয়লা, ফণী, আমফান, ইয়াসের মতো ভয়াল ঝড় হানা দিয়েছে ভারতের পূর্ব উপকূলে। অক্টোবর মাসে আরও একটা ঘূর্ণিঝড়ের প্রমাদ গুনছে লাখ লাখ মানুষ।
advertisement
2/6
কেন বারবার ভারতের পূর্ব উপকূলে বিপদ আছড়ে পড়ছে! বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মূলত বঙ্গোপসাগরের ত্রিভুজ আকৃতি এবং ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের নিশানায় থাকে পশ্চিমবঙ্গ-ওড়িশা ও বাংলাদেশ।
কেন বারবার ভারতের পূর্ব উপকূলে বিপদ আছড়ে পড়ছে! বিশেষজ্ঞরা বলছেন, মূলত বঙ্গোপসাগরের ত্রিভুজ আকৃতি এবং ভৌগোলিক অবস্থানের কারণেই সামুদ্রিক ঘূর্ণিঝড়ের নিশানায় থাকে পশ্চিমবঙ্গ-ওড়িশা ও বাংলাদেশ।
advertisement
3/6
২০২০ সালে ২০ মে ধেয়ে আসা আমফান অতি তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছিল। বাংলার বুকে আছড়ে পড়া ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যে সবচেয়ে তীব্র ছিল সেটি।  তার পর ঘূর্ণিঝড় ডানা। ২০১৯ সালে ২০১৯ সালে ফণীর প্রভাব সবচেয়ে বেশি ছিল ওড়িশায়। তছনছ হয়েছিল বহু এলাকা।
২০২০ সালে ২০ মে ধেয়ে আসা আমফান অতি তীব্র ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হয়েছিল। বাংলার বুকে আছড়ে পড়া ঘূর্ণিঝড়ের মধ্যে সবচেয়ে তীব্র ছিল সেটি। তার পর ঘূর্ণিঝড় ডানা। ২০১৯ সালে ২০১৯ সালে ফণীর প্রভাব সবচেয়ে বেশি ছিল ওড়িশায়। তছনছ হয়েছিল বহু এলাকা।
advertisement
4/6
বিশেষজ্ঞদের মত, মূলত বছরের দুটি সময় সমুদ্রের বুকে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির প্রবণতা বেশি থাকে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, এপ্রিল থেকে জুন এবং  অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর। অর্থাৎ বর্ষার আগে ও পরে। এই সময়ে কোনও নিম্নচাপ ক্ষেত্র প্রস্তুত হলে তার ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
বিশেষজ্ঞদের মত, মূলত বছরের দুটি সময় সমুদ্রের বুকে ঘূর্ণিঝড় সৃষ্টির প্রবণতা বেশি থাকে। আবহাওয়াবিদরা বলছেন, এপ্রিল থেকে জুন এবং অক্টোবর থেকে ডিসেম্বর। অর্থাৎ বর্ষার আগে ও পরে। এই সময়ে কোনও নিম্নচাপ ক্ষেত্র প্রস্তুত হলে তার ঘূর্ণিঝড়ে পরিণত হওয়ার সম্ভাবনা বেশি থাকে।
advertisement
5/6
বিশেষজ্ঞদের আরও বক্তব্য, সাধারণত গ্রীষ্মের শুরুতে বা শরতের শেষে এই নিম্নচাপগুলো তৈরি হয়। তবে সবসময় যে নিম্নচাপ সাইক্লোনে পরিণত হয়, তা নয়। বর্ষার আগে ও পরে সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ঘূর্ণিঝড় তৈরির অনুকূল। আমাদের সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি বা তার উপরে থাকলে নিম্নচাপগুলো সাইক্লোন তৈরির ক্ষেত্রে উপযোগী হয়ে ওঠে।
বিশেষজ্ঞদের আরও বক্তব্য, সাধারণত গ্রীষ্মের শুরুতে বা শরতের শেষে এই নিম্নচাপগুলো তৈরি হয়। তবে সবসময় যে নিম্নচাপ সাইক্লোনে পরিণত হয়, তা নয়। বর্ষার আগে ও পরে সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ঘূর্ণিঝড় তৈরির অনুকূল। আমাদের সমুদ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা ২৭ ডিগ্রি বা তার উপরে থাকলে নিম্নচাপগুলো সাইক্লোন তৈরির ক্ষেত্রে উপযোগী হয়ে ওঠে।
advertisement
6/6
বর্ষার পরের সময়ে অর্থাৎ মে মাসে এবং অক্টোবর-নভেম্বর মাসে ঘূর্ণিঝড় আসা খুব স্বাভাবিক। তবে নিম্নচাপের ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হওয়া জলবায়ু পরিবর্তনের কারণেও হতে পারে। এমনিতেই এবছর রেকর্ড বৃষ্টি হয়েছে। তার উপর বর্ষা যেতে না যেতেই আবার ঘূর্ণিঝড়ের ভয়।
বর্ষার পরের সময়ে অর্থাৎ মে মাসে এবং অক্টোবর-নভেম্বর মাসে ঘূর্ণিঝড় আসা খুব স্বাভাবিক। তবে নিম্নচাপের ঘূর্ণিঝড়ে রূপান্তরিত হওয়া জলবায়ু পরিবর্তনের কারণেও হতে পারে। এমনিতেই এবছর রেকর্ড বৃষ্টি হয়েছে। তার উপর বর্ষা যেতে না যেতেই আবার ঘূর্ণিঝড়ের ভয়।
advertisement
advertisement
advertisement