Chandrayaan-3: চাঁদ এত গরম, অপ্রত্যাশিত তাপমাত্রার রেকর্ড! বিক্রমের রিপোর্টে অবাক বিজ্ঞানীরা

Last Updated:
গত রবিবার দক্ষিণ মেরুর কাছাকাছি এলাকায় চন্দ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা কেমন, সেই বিষয়ে চন্দ্রযান ৩ তার প্রথম রিপোর্ট পাঠিয়েছে। এই রিপোর্টই হতবাক করে দিয়েছে বিজ্ঞানীদের।
1/5
চাঁদের মাটিতে ঘুরে বেড়াচ্ছে প্রজ্ঞান, নিজের কাজ সেরে রাখার চেষ্টা করছে বিক্রম। আর সেখান থেকেই আসছে নানা রকম খবর। অবাক করে দিচ্ছে পৃথিবীর মানুষকে। গত রবিবার দক্ষিণ মেরুর কাছাকাছি এলাকায় চন্দ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা কেমন, সেই বিষয়ে চন্দ্রযান ৩ তার প্রথম রিপোর্ট পাঠিয়েছে। এই রিপোর্টই হতবাক করে দিয়েছে বিজ্ঞানীদের। তাঁদের দাবি, তাঁরা কখনই আশা করেননি যে চাঁদের উষ্ণতায় ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ফারাক থাকতে পারে।
চাঁদের মাটিতে ঘুরে বেড়াচ্ছে প্রজ্ঞান, নিজের কাজ সেরে রাখার চেষ্টা করছে বিক্রম। আর সেখান থেকেই আসছে নানা রকম খবর। অবাক করে দিচ্ছে পৃথিবীর মানুষকে। গত রবিবার দক্ষিণ মেরুর কাছাকাছি এলাকায় চন্দ্রপৃষ্ঠের তাপমাত্রা কেমন, সেই বিষয়ে চন্দ্রযান ৩ তার প্রথম রিপোর্ট পাঠিয়েছে। এই রিপোর্টই হতবাক করে দিয়েছে বিজ্ঞানীদের। তাঁদের দাবি, তাঁরা কখনই আশা করেননি যে চাঁদের উষ্ণতায় ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ফারাক থাকতে পারে।
advertisement
2/5
গত ২৩ অগাস্ট চাঁদের পিঠে হালকা ভাবে নেমে পড়েছে চন্দ্রযান ৩-এর ল্যান্ডার বিক্রম। তারপর তার পেট থেকে বেরিয়েছে প্রজ্ঞান। চলছে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান। ISRO-র বিজ্ঞানীদের দাবি, তাঁরা ভেবেছিলেন চাঁদের তাপমাত্রার ফারাক ২০ ডিগ্রি থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকবে। কিন্তু প্রত্যাশার থেকে অনেক বেশি চড়ে রয়েছে পারদ, চাঁদের পিঠে এবং গর্ভে।
গত ২৩ অগাস্ট চাঁদের পিঠে হালকা ভাবে নেমে পড়েছে চন্দ্রযান ৩-এর ল্যান্ডার বিক্রম। তারপর তার পেট থেকে বেরিয়েছে প্রজ্ঞান। চলছে বৈজ্ঞানিক অনুসন্ধান। ISRO-র বিজ্ঞানীদের দাবি, তাঁরা ভেবেছিলেন চাঁদের তাপমাত্রার ফারাক ২০ ডিগ্রি থেকে ৩০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে থাকবে। কিন্তু প্রত্যাশার থেকে অনেক বেশি চড়ে রয়েছে পারদ, চাঁদের পিঠে এবং গর্ভে।
advertisement
3/5
ISRO-র বিজ্ঞানী বিএইচ দারুকেশা বলেন, 'আশ্চর্যের বিষয় হল আমরা যা প্রত্যাশা করেছিলাম চন্দ্রপৃষ্ঠের কোনও কোনও অংশের উষ্ণতা তার চেয়ে অনেক বেশি। পৃথিবীতে, এমন বৈচিত্র্য খুব কমই আছে। চন্দ্রযান ৩-এর প্রথম অনুসন্ধান খুবই আকর্ষণীয়।’ তিনি জানান, পৃথিবীতে উষ্ণতার তারতম্য এতটা বেশি হয় না। ভূগর্ভে দুই থেকে তিন সেন্টিমিটার গভীরে গেলে উষ্ণতার তারতম্য খুব একটা ঘটে না। চাঁদে প্রায় ৫০ ডিগ্রির ফারাক ঘটে যাচ্ছে। এটা খুবই চমকপ্রদ বিষয়।  দক্ষিণ মেরুর আশপাশে চাঁদের বিভিন্ন অংশের তাপমাত্রার ঘোরাফেরা করছে ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে মাইনাস ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত।
ISRO-র বিজ্ঞানী বিএইচ দারুকেশা বলেন, 'আশ্চর্যের বিষয় হল আমরা যা প্রত্যাশা করেছিলাম চন্দ্রপৃষ্ঠের কোনও কোনও অংশের উষ্ণতা তার চেয়ে অনেক বেশি। পৃথিবীতে, এমন বৈচিত্র্য খুব কমই আছে। চন্দ্রযান ৩-এর প্রথম অনুসন্ধান খুবই আকর্ষণীয়।’ তিনি জানান, পৃথিবীতে উষ্ণতার তারতম্য এতটা বেশি হয় না। ভূগর্ভে দুই থেকে তিন সেন্টিমিটার গভীরে গেলে উষ্ণতার তারতম্য খুব একটা ঘটে না। চাঁদে প্রায় ৫০ ডিগ্রির ফারাক ঘটে যাচ্ছে। এটা খুবই চমকপ্রদ বিষয়। দক্ষিণ মেরুর আশপাশে চাঁদের বিভিন্ন অংশের তাপমাত্রার ঘোরাফেরা করছে ৭০ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে মাইনাস ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস পর্যন্ত।
advertisement
4/5
 এমন তথ্য সারা পৃথিবীকে প্রথম জানাল ভারতের চন্দ্রযান ৩।  ISRO যে গ্রাফটি প্রকাশ করেছে তাতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে বিক্রম পেলোড চন্দ্রগর্ভে বিভিন্ন গভীরতায় অনুসন্ধান চালাচ্ছে, সেই গভীরতায় চন্দ্র পৃষ্ঠের তাপমাত্রা কেমন। চার্ট-এ দেখা যাচ্ছে, চাঁদের মাটিতে যেখানে তাপমাত্রা প্রায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সেখানেই মাত্র ৮ সেন্টিমিটার গভীরে তাপমাত্রা দেখা যাচ্ছে মাইনাস ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবার চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে ২০ সেন্টিমিটার উচ্চতায় গেলেই তা ৬০ ডিগ্রি ছুঁয়ে ফেলছে।
এমন তথ্য সারা পৃথিবীকে প্রথম জানাল ভারতের চন্দ্রযান ৩। ISRO যে গ্রাফটি প্রকাশ করেছে তাতে স্পষ্ট দেখা যাচ্ছে বিক্রম পেলোড চন্দ্রগর্ভে বিভিন্ন গভীরতায় অনুসন্ধান চালাচ্ছে, সেই গভীরতায় চন্দ্র পৃষ্ঠের তাপমাত্রা কেমন। চার্ট-এ দেখা যাচ্ছে, চাঁদের মাটিতে যেখানে তাপমাত্রা প্রায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াস, সেখানেই মাত্র ৮ সেন্টিমিটার গভীরে তাপমাত্রা দেখা যাচ্ছে মাইনাস ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াস। আবার চন্দ্রপৃষ্ঠ থেকে ২০ সেন্টিমিটার উচ্চতায় গেলেই তা ৬০ ডিগ্রি ছুঁয়ে ফেলছে।
advertisement
5/5
এই তাপমাত্রা চাঁদের দিনের বেলায় পরিমাপ করা হয়েছে। কারণ এখনও সেখানে দিন। চন্দ্রযান-৩ যখন চাঁদের মাটিতে নামে তখন সে বেছে নিয়েছে দক্ষিণ মেরু এলাকা। ISRO চেয়ারম্যান এস সোমনাথ জানিয়েছেন, দক্ষিণ মেরুতে সূর্যের আলো কম থাকে, তাই এই অংশেই গবেষণা চালাবে চন্দ্রযান ৩।
এই তাপমাত্রা চাঁদের দিনের বেলায় পরিমাপ করা হয়েছে। কারণ এখনও সেখানে দিন। চন্দ্রযান-৩ যখন চাঁদের মাটিতে নামে তখন সে বেছে নিয়েছে দক্ষিণ মেরু এলাকা। ISRO চেয়ারম্যান এস সোমনাথ জানিয়েছেন, দক্ষিণ মেরুতে সূর্যের আলো কম থাকে, তাই এই অংশেই গবেষণা চালাবে চন্দ্রযান ৩।
advertisement
advertisement
advertisement