Canada Hindu Mandir: কানাডায় হিন্দু মন্দিরে হামলার নিন্দা, মোদির প্রশংসায় পঞ্চমুখ নেটিজেনরা, ‘অবশেষে হিন্দুদের হয়ে একজন গলা তুললেন’

Last Updated:
Canada Temple News: সোশ্যাল মিডিয়ায় মোদির এই ট্যুইটের পর উচ্ছ্বসিত নেটিজেনদের একাংশ। প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে তাঁরা বলছেন, অবশেষে হিন্দুদের হয়ে একজন গলা তুললেন, এর জন্য সাধুবাদ প্রাপ্য। অনেকেই লিখেছেন, কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে সোজা কথাটা সোজা ভাবে বুঝিয়ে দিতে পেরেছেন মোদি। তাঁকে ধন্যবাদ।
1/6
কানাডার ব্রাম্পটনে হিন্দু মন্দিরে খালিস্তানি হামলার নিন্দা করায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করছেন নেটিজেনরা। তাঁরা বলছেন, এতদিনে কেউ হিন্দুদের হয়ে মুখ খুললেন। মোদি স্পষ্ট স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, এমন ঘটনা বরদাস্ত করা হবে না। “ভারতীয় কূটনীতিকদের ভয় দেখানোর কাপুরুষোচিত চেষ্টা”- এর অভিযোগে জাস্টিন ট্রুডো সরকারকেও একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
কানাডার ব্রাম্পটনে হিন্দু মন্দিরে খালিস্তানি হামলার নিন্দা করায় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করছেন নেটিজেনরা। তাঁরা বলছেন, এতদিনে কেউ হিন্দুদের হয়ে মুখ খুললেন। মোদি স্পষ্ট স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছেন, এমন ঘটনা বরদাস্ত করা হবে না। “ভারতীয় কূটনীতিকদের ভয় দেখানোর কাপুরুষোচিত চেষ্টা”- এর অভিযোগে জাস্টিন ট্রুডো সরকারকেও একহাত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী।
advertisement
2/6
সোশ্যাল মিডিয়ায় মোদির এই ট্যুইটের পর উচ্ছ্বসিত নেটিজেনদের একাংশ। প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে তাঁরা বলছেন, অবশেষে হিন্দুদের হয়ে একজন গলা তুললেন, এর জন্য সাধুবাদ প্রাপ্য। অনেকেই লিখেছেন, কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে সোজা কথাটা সোজা ভাবে বুঝিয়ে দিতে পেরেছেন মোদি। তাঁকে ধন্যবাদ। প্রসঙ্গত, নিজ্জর হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই ভারত-কানাডা সম্পর্কে অবনতি হয়েছে। মোদির এই মন্তব্য তাতে নতুন মাত্রা যোগ করল বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
সোশ্যাল মিডিয়ায় মোদির এই ট্যুইটের পর উচ্ছ্বসিত নেটিজেনদের একাংশ। প্রধানমন্ত্রীর প্রশংসা করে তাঁরা বলছেন, অবশেষে হিন্দুদের হয়ে একজন গলা তুললেন, এর জন্য সাধুবাদ প্রাপ্য। অনেকেই লিখেছেন, কানাডার প্রধানমন্ত্রীকে সোজা কথাটা সোজা ভাবে বুঝিয়ে দিতে পেরেছেন মোদি। তাঁকে ধন্যবাদ। প্রসঙ্গত, নিজ্জর হত্যাকাণ্ডের পর থেকেই ভারত-কানাডা সম্পর্কে অবনতি হয়েছে। মোদির এই মন্তব্য তাতে নতুন মাত্রা যোগ করল বলে মনে করছেন আন্তর্জাতিক রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা।
advertisement
3/6
এক্স-এ মোদি লিখেছেন, “এমন হিংসার ঘটনা ঘটিয়ে কখনওই ভারতের সংকল্পকে দুর্বল করা যাবে না। আমরা আশা করি কানাডা সরকার ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে এবং আইনের শাসন বজায় রাখবে।” এই পোস্টে কমেন্ট করেন হাজার হাজার ইউজার। একজন লিখেছেন, “স্পষ্ট, সঠিক এবং জোরালো…সরাসরি বলার জন্য ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রীজি।” আরেক ইউজার হিন্দুদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন মোদিকে। লিখেছেন, “হিন্দুদের হয়ে কেউ অন্তত বললেন। ধন্যবাদ আপনাকে।”
এক্স-এ মোদি লিখেছেন, “এমন হিংসার ঘটনা ঘটিয়ে কখনওই ভারতের সংকল্পকে দুর্বল করা যাবে না। আমরা আশা করি কানাডা সরকার ন্যায়বিচার নিশ্চিত করবে এবং আইনের শাসন বজায় রাখবে।” এই পোস্টে কমেন্ট করেন হাজার হাজার ইউজার। একজন লিখেছেন, “স্পষ্ট, সঠিক এবং জোরালো…সরাসরি বলার জন্য ধন্যবাদ প্রধানমন্ত্রীজি।” আরেক ইউজার হিন্দুদের পাশে দাঁড়ানোর জন্য ধন্যবাদ জানিয়েছেন মোদিকে। লিখেছেন, “হিন্দুদের হয়ে কেউ অন্তত বললেন। ধন্যবাদ আপনাকে।”
advertisement
4/6
@RoopDarak নামের অ্যাকাউন্ট থেকে এক ইউজার লিখেছেন, “জাস্টিন ট্রুডোর ভারত আগমনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা উচিত। ওই ব্যক্তি যেন আমাদের মাটিতে পা রাখতে না পারেন। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ঘোষণা করে এটা জানিয়ে দেওয়া হোক। তাঁর আন্তর্জাতিক স্তরে নিন্দা প্রাপ্য।”
@RoopDarak নামের অ্যাকাউন্ট থেকে এক ইউজার লিখেছেন, “জাস্টিন ট্রুডোর ভারত আগমনের উপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা উচিত। ওই ব্যক্তি যেন আমাদের মাটিতে পা রাখতে না পারেন। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ঘোষণা করে এটা জানিয়ে দেওয়া হোক। তাঁর আন্তর্জাতিক স্তরে নিন্দা প্রাপ্য।”
advertisement
5/6
আরেক এক্স ইউজার খালিস্তানিদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আর্জি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। তিনি লিখেছেন, “কানাডায় আইনশৃঙ্খলা বলে আর কিছু নেই। প্রধানমন্ত্রীজি, আপনি কানাডাকে জঙ্গি দেশ হিসাবে ঘোষণা করুন। খালিস্তানিদের ওসিআই স্বীকৃতি বাতিল করে দিন। ভারতে যদি তাদের কোনও সম্পত্তি থাকে তাহলে অবিলম্বে বাজেয়াপ্ত করা উচিত।”জাস্টিন ট্রুডোকে তাঁর ভাষাতেই জবাব দেওয়ার দাবি তুলেছেন অনেক ইউজারই।
আরেক এক্স ইউজার খালিস্তানিদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ নেওয়ার আর্জি জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীর কাছে। তিনি লিখেছেন, “কানাডায় আইনশৃঙ্খলা বলে আর কিছু নেই। প্রধানমন্ত্রীজি, আপনি কানাডাকে জঙ্গি দেশ হিসাবে ঘোষণা করুন। খালিস্তানিদের ওসিআই স্বীকৃতি বাতিল করে দিন। ভারতে যদি তাদের কোনও সম্পত্তি থাকে তাহলে অবিলম্বে বাজেয়াপ্ত করা উচিত।”জাস্টিন ট্রুডোকে তাঁর ভাষাতেই জবাব দেওয়ার দাবি তুলেছেন অনেক ইউজারই।
advertisement
6/6
একজন লিখেছেন, “জাস্টিন ট্রুডো যে ভাষা বোঝেন, তাঁকে সেই ভাষাতেই জবাব দেওয়া হোক। বাকি সিদ্ধান্ত অন্য দেশের উপর ছেড়ে দিন।” দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাস্টিন ট্রুডোর বাবার কাণ্ডকারখানাও টেনে এনেছেন অনেকে। তাঁদের কথায়, “মুসোলিনির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে জাস্টিন ট্রুডোর বাবা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় একটি ফ্যাসিস্ট সংগঠনের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ট্রুডো পরিবার সবসময়ই নাৎসি, ফ্যাসিস্ট এবং খালিস্তানিদের সমর্থন করে এসেছে।”
একজন লিখেছেন, “জাস্টিন ট্রুডো যে ভাষা বোঝেন, তাঁকে সেই ভাষাতেই জবাব দেওয়া হোক। বাকি সিদ্ধান্ত অন্য দেশের উপর ছেড়ে দিন।” দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জাস্টিন ট্রুডোর বাবার কাণ্ডকারখানাও টেনে এনেছেন অনেকে। তাঁদের কথায়, “মুসোলিনির আদর্শে অনুপ্রাণিত হয়ে জাস্টিন ট্রুডোর বাবা দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় একটি ফ্যাসিস্ট সংগঠনের প্রতিষ্ঠা করেছিলেন। ট্রুডো পরিবার সবসময়ই নাৎসি, ফ্যাসিস্ট এবং খালিস্তানিদের সমর্থন করে এসেছে।”
advertisement
advertisement
advertisement