Bhul Bhulaiya 3: ‘ভুলভুলাইয়া ৩’-এর ভূত মঞ্জুলিকার সেই আলো আঁধারি ডেরাটি কোথায় জানেন? জেনে নিন কীভাবে যাবেন সেই স্থানে?

Last Updated:
ভুলভুলাইয়া ৩ ছবির মঞ্জুলিকার আলো আঁধারি ডেরাটি কোথায জানেন? কীভাবে আপনি এই রহস্যময় স্থানটি পৌঁছাবেন?
1/11
সম্প্রতি ‘ভুলভুলিয়া ৩’ একের পর এক রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে৷ ভৌতিক অথচ মজার এই ছবির গল্প আবর্তিত হয়েছে একটি পুরনো দুর্গ, ভূত মঞ্জুলিকা ঘিরে৷ রিল লাইফে দেখা বড় পর্দার সেই দুর্গটিতে রিয়েল লাইফে প্রত্যক্ষ করতে চান৷ আসুন জেনে নেওয়া যাক, সেই দুর্গের ভূত-ভবিষ্যৎ
সম্প্রতি ‘ভুলভুলিয়া ৩’ একের পর এক রেকর্ড ভেঙে দিয়েছে৷ ভৌতিক অথচ মজার এই ছবির গল্প আবর্তিত হয়েছে একটি পুরনো দুর্গ, ভূত মঞ্জুলিকা ঘিরে৷ রিল লাইফে দেখা বড় পর্দার সেই দুর্গটিতে রিয়েল লাইফে প্রত্যক্ষ করতে চান৷ আসুন জেনে নেওয়া যাক, সেই দুর্গের ভূত-ভবিষ্যৎ
advertisement
2/11
এই ছবি সিংহভাগ জুড়েই রয়েছে প্রাসাদোপ্রম দুর্গ৷ সেই দুর্গের অবস্থান মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে৷ নিওয়ারি শহরের কাছেই রয়েছে এক জনপদ৷ নাম, ওরছা৷ জনপদের পাশে দিয়েই তির তির করে বয়ে যাচ্ছে বেতয়া নদী৷
এই ছবি সিংহভাগ জুড়েই রয়েছে প্রাসাদোপ্রম দুর্গ৷ সেই দুর্গের অবস্থান মধ্যপ্রদেশ রাজ্যে৷ নিওয়ারি শহরের কাছেই রয়েছে এক জনপদ৷ নাম, ওরছা৷ জনপদের পাশে দিয়েই তির তির করে বয়ে যাচ্ছে বেতয়া নদী৷
advertisement
3/11
সেই আলো-আঁধারি প্রাসাদপোপ্রম দুর্গাটি ‘ওরছা দুর্গ’ হিসেবে পরিচিত৷ ইতিহাসের পাতা ঘাঁটলে দেখা যাবে ১৫০১ থেেক ১৫৩১ সাল পর্যন্ত চলে প্রাথমিক নির্মাণকাজ৷ ছবিতেই দেখা গিয়েছে বড় জায়গা জুড়ে এটি ছড়িয়ে রয়েছে৷ দুর্গের ভিতরে উন্মুক্ত প্রাঙ্গণ, ঝোলানো বারান্দা৷
সেই আলো-আঁধারি প্রাসাদপোপ্রম দুর্গাটি ‘ওরছা দুর্গ’ হিসেবে পরিচিত৷ ইতিহাসের পাতা ঘাঁটলে দেখা যাবে ১৫০১ থেেক ১৫৩১ সাল পর্যন্ত চলে প্রাথমিক নির্মাণকাজ৷ ছবিতেই দেখা গিয়েছে বড় জায়গা জুড়ে এটি ছড়িয়ে রয়েছে৷ দুর্গের ভিতরে উন্মুক্ত প্রাঙ্গণ, ঝোলানো বারান্দা৷
advertisement
4/11
এই দুর্গতেই রয়েছে চতুর্ভুজ মন্দির৷ মনে করা হয়স এই মন্দির নির্মাণ করছিল ওরছার রানি৷ এরই ভিতরে রয়েছে রাজা মধুকর শাহ প্রতিষ্ঠিত রাজ মন্দির। পরবর্তীকালে এই দুর্গ অধিকার করেছিল মোগলেরা৷
এই দুর্গতেই রয়েছে চতুর্ভুজ মন্দির৷ মনে করা হয়স এই মন্দির নির্মাণ করছিল ওরছার রানি৷ এরই ভিতরে রয়েছে রাজা মধুকর শাহ প্রতিষ্ঠিত রাজ মন্দির। পরবর্তীকালে এই দুর্গ অধিকার করেছিল মোগলেরা৷
advertisement
5/11
এই দুর্গের ভিতর নানা ধরনের মহল রয়েছে৷ দুর্গের মূল প্রবেশদ্বারটি কাঠের৷ প্রবেশদ্বারে লাগানো রয়েছে লোহার মোটা কাঁটা৷
এই দুর্গের ভিতর নানা ধরনের মহল রয়েছে৷ দুর্গের মূল প্রবেশদ্বারটি কাঠের৷ প্রবেশদ্বারে লাগানো রয়েছে লোহার মোটা কাঁটা৷
advertisement
6/11
এই দুর্গের ভিতর নানা ধরনের মহল রয়েছে৷ দুর্গের মূল প্রবেশদ্বারটি কাঠের৷ প্রবেশদ্বারে লাগানো রয়েছে লোহার মোটা কাঁটা৷ দুর্গের ভিতরে রয়েছে রাজা মহল, জাহাঙ্গির মহল, শিস মহল, বাগিচা, মন্দির।
এই দুর্গের ভিতর নানা ধরনের মহল রয়েছে৷ দুর্গের মূল প্রবেশদ্বারটি কাঠের৷ প্রবেশদ্বারে লাগানো রয়েছে লোহার মোটা কাঁটা৷ দুর্গের ভিতরে রয়েছে রাজা মহল, জাহাঙ্গির মহল, শিস মহল, বাগিচা, মন্দির।
advertisement
7/11
রাজা মহলএই অংশেই রয়েছে রাজার দরবার৷ রাজা মহলের বিভিন্ন স্থানে দেবদেবী, পশুপাখির মূর্তি, খোদিত রয়েছে৷ রাজার মহল চারটি অংশে বিভক্ত ছিল৷ প্রথম অংশ ছিল, দেওয়ানি দরবার৷ মহলের উপরের অংশে থাকতেন রাণিরা৷ তাঁদের এই মহলের প্রত্যক কোণা কাঁচ ও রঙিন কারুকার্যে সজ্জিত ছিল৷
রাজা মহলএই অংশেই রয়েছে রাজার দরবার৷ রাজা মহলের বিভিন্ন স্থানে দেবদেবী, পশুপাখির মূর্তি, খোদিত রয়েছে৷ রাজার মহল চারটি অংশে বিভক্ত ছিল৷ প্রথম অংশ ছিল, দেওয়ানি দরবার৷ মহলের উপরের অংশে থাকতেন রাণিরা৷ তাঁদের এই মহলের প্রত্যক কোণা কাঁচ ও রঙিন কারুকার্যে সজ্জিত ছিল৷
advertisement
8/11
জাহাঙ্গির মহল‘ভুলভুলাইয়া ৩’ সিনেমার দৌলতে এই অংশটি এখন অনেকেরই চেনা৷ চারিদিকে বড়-বড় দরজা৷ মাঝে ইয়া বড় একটা প্রাঙ্গণ৷ রয়েছে ঝুল বারান্দা৷ চারতলা জাহাঙ্গীর মহলে মোগল এবং রাজপুত স্থাপত্যরীতির অপূর্ব মিশেল দেখা যায়৷ রাজা বির সিং দেও এই মহল তৈরি করেছিলেন৷
জাহাঙ্গির মহল‘ভুলভুলাইয়া ৩’ সিনেমার দৌলতে এই অংশটি এখন অনেকেরই চেনা৷ চারিদিকে বড়-বড় দরজা৷ মাঝে ইয়া বড় একটা প্রাঙ্গণ৷ রয়েছে ঝুল বারান্দা৷ চারতলা জাহাঙ্গীর মহলে মোগল এবং রাজপুত স্থাপত্যরীতির অপূর্ব মিশেল দেখা যায়৷ রাজা বির সিং দেও এই মহল তৈরি করেছিলেন৷
advertisement
9/11
ফুল বাগনদীর তীরবর্তী দুর্গে রয়েছে এই সুন্দর বাগান৷ ভিতরে রয়েছে আটটি স্তম্ভের এই মহলে রয়েছে ফোয়ারা৷ মূলত, গরমে কষ্ট যাতে না হয়, সেই কারণেই এই মহলের নির্মাণ৷
ফুল বাগনদীর তীরবর্তী দুর্গে রয়েছে এই সুন্দর বাগান৷ ভিতরে রয়েছে আটটি স্তম্ভের এই মহলে রয়েছে ফোয়ারা৷ মূলত, গরমে কষ্ট যাতে না হয়, সেই কারণেই এই মহলের নির্মাণ৷
advertisement
10/11
কীভাবে যাবেন?ঝাঁসি জংশন রেল স্টেশন থেকে ওরছার দূরত্ব ১৮ কিলোমিটার৷ গোয়ালিয়র বিমানবন্দর থেকে এই দুর্গের দূরত্ব ১৪৩ কিলোমিটার৷ হাওড়া থেকে চম্বল এক্সপ্রেস যায় ঝাঁসি৷ সেখান থেকে গাড়ি করে ওরছা দুর্গতে চলে যান৷
কীভাবে যাবেন?ঝাঁসি জংশন রেল স্টেশন থেকে ওরছার দূরত্ব ১৮ কিলোমিটার৷ গোয়ালিয়র বিমানবন্দর থেকে এই দুর্গের দূরত্ব ১৪৩ কিলোমিটার৷ হাওড়া থেকে চম্বল এক্সপ্রেস যায় ঝাঁসি৷ সেখান থেকে গাড়ি করে ওরছা দুর্গতে চলে যান৷
advertisement
11/11
প্রবেশ মূল্য এই দুর্গের বেশ কয়েকটি অঞ্চল সংগ্রহশালা হিসেবে নির্মিত হয়েছে৷ এই দুর্গে ভারতীয়দের প্রবেশ মূল্য ১০ টাকা৷
প্রবেশ মূল্যএই দুর্গের বেশ কয়েকটি অঞ্চল সংগ্রহশালা হিসেবে নির্মিত হয়েছে৷ এই দুর্গে ভারতীয়দের প্রবেশ মূল্য ১০ টাকা৷
advertisement
advertisement
advertisement