Sir isaac newton: হাতে সময় মাত্র ৩৫ বছর, তারপরেই ধ্বংস হবে পৃথিবী! বিজ্ঞানের বরপুত্রের চিঠি প্রকাশ্যে

Last Updated:
এই প্রসঙ্গে জানা যায়, স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, মাধ্যাকর্ষণের আবিষ্কর্তা আইজ্যাক নিউটন তাঁর লেখা এক চিঠিতে জানিয়ে গিয়েছিলেন পৃথিবীর আয়ু কবে ফুরিয়ে আসতে পারে।
1/8
 পৃথিবী কবে ধ্বংস হতে পারে তা নিয়ে রয়েছে বিস্তর তর্ক-বিতর্ক। তবে এই বিষয়ে বিজ্ঞানের অন্যতম পথিকৃৎ নাকি গণনা করে তার দিনক্ষণ বার করে ফেলেছিলেন! একটি চিঠিতে সেই কথা লিখে জানিয়েছিলেন তিনি। এমনই তথ্য সামনে উঠে এসেছে। সম্প্রতি সেই চিঠি ফের প্রকাশ্যে এসেছে।এই প্রসঙ্গে জানা যায়, স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, মাধ্যাকর্ষণের আবিষ্কর্তা আইজ্যাক নিউটন তাঁর লেখা এক চিঠিতে জানিয়ে গিয়েছিলেন পৃথিবীর আয়ু কবে ফুরিয়ে আসতে পারে। (প্রতীকী ছবি)
পৃথিবী কবে ধ্বংস হতে পারে তা নিয়ে রয়েছে বিস্তর তর্ক-বিতর্ক। তবে এই বিষয়ে বিজ্ঞানের অন্যতম পথিকৃৎ নাকি গণনা করে তার দিনক্ষণ বার করে ফেলেছিলেন! একটি চিঠিতে সেই কথা লিখে জানিয়েছিলেন তিনি। এমনই তথ্য সামনে উঠে এসেছে। সম্প্রতি সেই চিঠি ফের প্রকাশ্যে এসেছে।
এই প্রসঙ্গে জানা যায়, স্থানীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে খবর, মাধ্যাকর্ষণের আবিষ্কর্তা আইজ্যাক নিউটন তাঁর লেখা এক চিঠিতে জানিয়ে গিয়েছিলেন পৃথিবীর আয়ু কবে ফুরিয়ে আসতে পারে। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
2/8
 ১৭০৪ সালে লেখা চিঠিতে নিউটন লিখেছিলেন , আগামী ২০৬০ সালে, অর্থাৎ আজ থেকে মাত্র ৩৫ বছর পর পৃথিবী ধ্বংসস্তূপে পরিণত হতে পারে এক গ্রহাণুর সঙ্গে সংঘর্ষে। তবে পরিস্থিতির নিরিখে সেই তারিখেও ঘটতে পারে বদল! (প্রতীকী ছবি)
১৭০৪ সালে লেখা চিঠিতে নিউটন লিখেছিলেন , আগামী ২০৬০ সালে, অর্থাৎ আজ থেকে মাত্র ৩৫ বছর পর পৃথিবী ধ্বংসস্তূপে পরিণত হতে পারে এক গ্রহাণুর সঙ্গে সংঘর্ষে। তবে পরিস্থিতির নিরিখে সেই তারিখেও ঘটতে পারে বদল! (প্রতীকী ছবি)
advertisement
3/8
 নিউটন জানিয়েছিলেন, এর আগেও পৃথিবীর ধ্বংসের সম্ভাবনা রয়েছে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের একাংশের দাবি, ওয়াইআর৪ ২০২৪ গ্রহাণু, যা ‘সিটি কিলার’ নামে বহুল পরিচিত, তার সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষ ঘটে, সে ক্ষেত্রে পৃথিবীর আয়ু আরও তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যেতে পারে। (প্রতীকী ছবি)
নিউটন জানিয়েছিলেন, এর আগেও পৃথিবীর ধ্বংসের সম্ভাবনা রয়েছে। জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের একাংশের দাবি, ওয়াইআর৪ ২০২৪ গ্রহাণু, যা ‘সিটি কিলার’ নামে বহুল পরিচিত, তার সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষ ঘটে, সে ক্ষেত্রে পৃথিবীর আয়ু আরও তাড়াতাড়ি ফুরিয়ে যেতে পারে। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
4/8
 জ্যোর্তিবিদদের অধিকাংশের দাবি, ‘সিটি কিলার’-এর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষ হওয়ার আশঙ্কা ১ থেকে ২ শতাংশ। ফলে তা একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। (প্রতীকী ছবি)
জ্যোর্তিবিদদের অধিকাংশের দাবি, ‘সিটি কিলার’-এর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষ হওয়ার আশঙ্কা ১ থেকে ২ শতাংশ। ফলে তা একেবারেই উড়িয়ে দেওয়া যায় না। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
5/8
গ্রহাণুর আঘাতের কারণে চন্দ্র পৃষ্ঠে দুই কিলোমিটার জুড়ে গর্ত তৈরি হবে। গ্রহাণু 2024 YR4 সম্পর্কে আমরা কী জানি? গ্রহাণুটি প্রথম ডিসেম্বরের শেষের দিকে চিলির নাসা-অর্থায়নকৃত গ্রহাণু টেরেস্ট্রিয়াল-ইমপ্যাক্ট লাস্ট অ্যালার্ট সিস্টেম স্টেশনে বিজ্ঞানীরা দেখেছিলেন। সেই সময়ে, মহাকাশ শিলাকে পৃথিবীর সাথে সংঘর্ষের ১.৩ শতাংশ সুযোগ দেওয়া হয়েছিল যা এক সপ্তাহের মধ্যে প্রায় দ্বিগুণ হয়ে ২.৩ শতাংশে পৌঁছেছিল।
আজ থেকে মাত্র সাত বছরের মাথায়, অর্থাৎ ২০৩২ সালে ‘সিটি কিলার’-এর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষ ঘটতে পারে। শুধু পৃথিবী নয়, এই সংঘর্ষের ফলে পুড়তে পারে পৃথিবীর উপগ্রহ চাঁদও। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
6/8
 নিউটন জানিয়েছিলেন, বাইবেলের ‘বুক অফ ড্যানিয়েল’-এ উল্লেখ করা তারিখ এবং সময় গণনা করে তিনি নির্দিষ্ট বছরটি নির্ধারণ করতে সফল হয়েছিলেন।নিউটনের ভবিষৎবাণী অনুযায়ী, রোমান সাম্রাজ্য পতনের ১২৬০ বছর পর পৃথিবী ধ্বংসের লীলাখেলায় মেতে উঠতে পারে। নিউটন যে সময়ে এই গণনা করেছিলেন, সেই সময়ে দাঁড়িয়ে এই সময়কে অনেক মনে হয়েছিল। তিনি ভেবেছিলেন যে, কয়েক বছরের মধ্যেই এ সব নিয়ে আলোচনা বন্ধ হয়ে যাবে। (প্রতীকী ছবি)
নিউটন জানিয়েছিলেন, বাইবেলের ‘বুক অফ ড্যানিয়েল’-এ উল্লেখ করা তারিখ এবং সময় গণনা করে তিনি নির্দিষ্ট বছরটি নির্ধারণ করতে সফল হয়েছিলেন।
নিউটনের ভবিষৎবাণী অনুযায়ী, রোমান সাম্রাজ্য পতনের ১২৬০ বছর পর পৃথিবী ধ্বংসের লীলাখেলায় মেতে উঠতে পারে। নিউটন যে সময়ে এই গণনা করেছিলেন, সেই সময়ে দাঁড়িয়ে এই সময়কে অনেক মনে হয়েছিল। তিনি ভেবেছিলেন যে, কয়েক বছরের মধ্যেই এ সব নিয়ে আলোচনা বন্ধ হয়ে যাবে। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
7/8
 এই গণনা বাস্তবে ফলবে কি না তা জানা নেই। তবে বিজ্ঞানীদের অধিকাংশের দাবি, মহাকাশে যে ধরনের গ্রহাণু ঘুরে বেড়ায়, তাদের বেশির ভাগের আকার বড়জোর একটি গাড়ির মতো। পৃথিবীর কাছে পৌঁছোতে না পৌঁছোতেই সেই গ্রহাণুগুলি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। (প্রতীকী ছবি)
এই গণনা বাস্তবে ফলবে কি না তা জানা নেই। তবে বিজ্ঞানীদের অধিকাংশের দাবি, মহাকাশে যে ধরনের গ্রহাণু ঘুরে বেড়ায়, তাদের বেশির ভাগের আকার বড়জোর একটি গাড়ির মতো। পৃথিবীর কাছে পৌঁছোতে না পৌঁছোতেই সেই গ্রহাণুগুলি পুড়ে ছাই হয়ে যায়। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
8/8
বিশালাকার গ্রহাণুর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষ হওয়ার আশঙ্কা খুবই কম, এমনটাই দাবি করেছেন নাসার বিজ্ঞানীরা। তাঁদের দাবি, পাঁচ থেকে দশ লক্ষ বছরে এক বার এমন ঘটনা ঘটতে পারে। (প্রতীকী ছবি)
বিশালাকার গ্রহাণুর সঙ্গে পৃথিবীর সংঘর্ষ হওয়ার আশঙ্কা খুবই কম, এমনটাই দাবি করেছেন নাসার বিজ্ঞানীরা। তাঁদের দাবি, পাঁচ থেকে দশ লক্ষ বছরে এক বার এমন ঘটনা ঘটতে পারে। (প্রতীকী ছবি)
advertisement
advertisement
advertisement