Siliguri News: নেপালি সম্প্রদায়ের পানীয় তোঙ্গবা! কখনও খেয়েছেন? পাহাড়ে গেলে মিস করবেন না এর স্বাদ নিতে

Last Updated:
নেপালের লিম্বু জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী এই পানীয় হল এই তোঙ্গবা। অনেকে এটিকে তংবা,জার বলে থাকে।এই পানীয় বাঁশের মগে পরিবেশন করা হয়। সঙ্গে বাঁশের তৈরি স্ট্র থাকে।
1/5
কখনও তোঙ্গবা খেয়েছেন? ভাবছেন এটা আবার কি জিনিস! আসলে এই তোঙ্গবা হল এক ধরনের পানীয়। নেপালীদের কাছে খুব প্রিয় এই পানীয়। একে শরবত বললেও ভুল হবে না। আসলে নেপালের লিম্বু জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী এই পানীয় হল এই তোঙ্গবা। অনেকে এটিকে তংবা,জার বলে থাকে। এই পানীয় বাঁশের মগে পরিবেশন করা হয়। সঙ্গে বাঁশের তৈরি স্ট্র থাকে। (অনির্বাণ রায় )
কখনও তোঙ্গবা খেয়েছেন? ভাবছেন এটা আবার কি জিনিস! আসলে এই তোঙ্গবা হল এক ধরনের পানীয়। নেপালীদের কাছে খুব প্রিয় এই পানীয়। একে শরবত বললেও ভুল হবে না। আসলে নেপালের লিম্বু জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী এই পানীয় হল এই তোঙ্গবা। অনেকে এটিকে তংবা,জার বলে থাকে। এই পানীয় বাঁশের মগে পরিবেশন করা হয়। সঙ্গে বাঁশের তৈরি স্ট্র থাকে। (অনির্বাণ রায় )
advertisement
2/5
শীতের জায়গায় নেপালীদের এই পানীয়টি পান করতে দেখা যায়। এটি নেপালের পানীয় হলেও উত্তর বাংলায় পাওয়া যায়। এখন অনেকেই পছন্দ করছেন এই পানীয়। তোঙ্গবা প্রস্তুতকারী সোনিয়া ছেত্রীর কথায়, এটি নেপালি লিম্বু জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী একটি পানীয়। এই জনজাতির সকলেই এই পানীয় গ্রহণ করে থাকেন। তবে এখন উত্তর বাংলার মানুষও এই পানীয়য় মজেছেন।
শীতের জায়গায় নেপালীদের এই পানীয়টি পান করতে দেখা যায়। এটি নেপালের পানীয় হলেও উত্তর বাংলায় পাওয়া যায়। এখন অনেকেই পছন্দ করছেন এই পানীয়। তোঙ্গবা প্রস্তুতকারী সোনিয়া ছেত্রীর কথায়, এটি নেপালি লিম্বু জনগোষ্ঠীর ঐতিহ্যবাহী একটি পানীয়। এই জনজাতির সকলেই এই পানীয় গ্রহণ করে থাকেন। তবে এখন উত্তর বাংলার মানুষও এই পানীয়য় মজেছেন।
advertisement
3/5
কী ভাবে এটি প্রস্তুত করা হয় তাকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি জানান, " মূলত এটি গম এবং রাগি দিয়ে তৈরি করা হয়। গম রাগি একসঙ্গে মিলিয়ে সেটি সাত দিন ধরে মাখিয়ে রাখা হয় এবার একটু গেজে গেলে তারপর সেটি বাঁশের মগের মধ্যে ঢেলে তারপর সেখানে হালকা গরম এবং ঠান্ডা জল মিশিয়ে রাখা হয়। জলটা হালকা ঠান্ডা হয়ে এলে বাঁশের স্ট্রতে মুখ লাগিয়ে টান দিলেই দারুন লাগবে খেতে।
কী ভাবে এটি প্রস্তুত করা হয় তাকে জিজ্ঞেস করা হলে তিনি জানান, " মূলত এটি গম এবং রাগি দিয়ে তৈরি করা হয়। গম রাগি একসঙ্গে মিলিয়ে সেটি সাত দিন ধরে মাখিয়ে রাখা হয় এবার একটু গেজে গেলে তারপর সেটি বাঁশের মগের মধ্যে ঢেলে তারপর সেখানে হালকা গরম এবং ঠান্ডা জল মিশিয়ে রাখা হয়। জলটা হালকা ঠান্ডা হয়ে এলে বাঁশের স্ট্রতে মুখ লাগিয়ে টান দিলেই দারুন লাগবে খেতে।
advertisement
4/5
তোম্বা খেতে এসে বামদেব সিনহা বলে একজন পর্যটক বলেন, " আমি পাহাড়ে ঘুরতে এসেছিলাম। এখানে এসে দেখি বাঁশের মগের মধ্যে দুজন লোক বসে বসে এটি পান করছেন। দেখেই মনে কৌতূহল হওয়াতে একটা অর্ডার করে দিলাম।" তিনি আরও বলেন, অসাধারণ সুস্বাদু এই পানীয়। এটি মলেট এবং গমের সমন্বয়ে তৈরি এমন একটি পানীয়। যেটিকে আমরা একেবারে অর্গানিক নেপালি বেভারেজ বলতে পারি।"
তোম্বা খেতে এসে বামদেব সিনহা বলে একজন পর্যটক বলেন, " আমি পাহাড়ে ঘুরতে এসেছিলাম। এখানে এসে দেখি বাঁশের মগের মধ্যে দুজন লোক বসে বসে এটি পান করছেন। দেখেই মনে কৌতূহল হওয়াতে একটা অর্ডার করে দিলাম।" তিনি আরও বলেন, অসাধারণ সুস্বাদু এই পানীয়। এটি মলেট এবং গমের সমন্বয়ে তৈরি এমন একটি পানীয়। যেটিকে আমরা একেবারে অর্গানিক নেপালি বেভারেজ বলতে পারি।"
advertisement
5/5
পাহাড় তো বটেই এই পানীয় এখন শিলিগুড়ি তথা শিলিগুড়ি সংলগ্ন আশেপাশের জায়গাগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে। দাম টাও একেবারেই সাধ্যের মধ্যে। তাই পাহাড়ে বেড়াতে গেলে একবার চেখে দেখতে পারেন এই অর্গানিক তোঙ্গবা।
পাহাড় তো বটেই এই পানীয় এখন শিলিগুড়ি তথা শিলিগুড়ি সংলগ্ন আশেপাশের জায়গাগুলোতে পাওয়া যাচ্ছে। দাম টাও একেবারেই সাধ্যের মধ্যে। তাই পাহাড়ে বেড়াতে গেলে একবার চেখে দেখতে পারেন এই অর্গানিক তোঙ্গবা।
advertisement
advertisement
advertisement