Malda Tourist Spot: ইতিহাস কথা বলে! এখানে পা দিলেই শরীরে শিহরণ জাগে, সঙ্গীকে নিয়ে আসুন এই ৩ জায়গায়

Last Updated:
Malda Tourist Spot : মালদহ জেলার দিন প্রান্তে অবস্থিত গৌড়ের ঐতিহাসিক নিদর্শনগুলি, একদিনেই ঘুরে আসা সম্ভব...
1/5
*প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড়। বর্তমান মালদহ জেলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে গৌড়ের নানান নিদর্শন। ঐতিহাসিক সৌধ কারুকার্য। গৌড়ের ধ্বংসাবশেষ ঘিরে মালদহে তৈরি হয়েছে পর্যটন কেন্দ্র। বর্তমানে শীতের মরশুম। এখন মালদহের আবহাওয়া মনরোর। তাই বছরের এই সময়েই সব থেকে বেশি পর্যটকদের আনাগোনা দেখা যায় প্রাচীন বাংলার রাজধানীতে। প্রতিবেদনঃ হরষিত সিংহ। সংগৃহীত ছবি। 
*প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড়। বর্তমান মালদহ জেলার বিস্তীর্ণ এলাকা জুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে গৌড়ের নানান নিদর্শন। ঐতিহাসিক সৌধ কারুকার্য। গৌড়ের ধ্বংসাবশেষ ঘিরে মালদহে তৈরি হয়েছে পর্যটন কেন্দ্র। বর্তমানে শীতের মরশুম। এখন মালদহের আবহাওয়া মনরোর। তাই বছরের এই সময়েই সব থেকে বেশি পর্যটকদের আনাগোনা দেখা যায় প্রাচীন বাংলার রাজধানীতে। প্রতিবেদনঃ হরষিত সিংহ। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
2/5
*তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, গৌড়ের সমস্ত ঐতিহাসিক স্থানগুলি একদিনেই ঘোরা সম্ভব। রাজ্যের যে কোনও প্রান্ত থেকে পর্যটকরা একদিনে এসে ঘুরে যেতে পারবেন মালদহের প্রধান ঐতিহাসিক স্থানগুলি। সংগৃহীত ছবি। 
*তবে অনেকেই হয়তো জানেন না, গৌড়ের সমস্ত ঐতিহাসিক স্থানগুলি একদিনেই ঘোরা সম্ভব। রাজ্যের যে কোনও প্রান্ত থেকে পর্যটকরা একদিনে এসে ঘুরে যেতে পারবেন মালদহের প্রধান ঐতিহাসিক স্থানগুলি। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
3/5
*গৌড়, আদিনা ও জগজীবনপুর বৌদ্ধবিহার মালদহের মূল পর্যটন কেন্দ্র। এই তিনটি জায়গায় পর্যটকেরা বেশি আসেন। তবে এই তিনটি পর্যটন ন্দ্র সদর শহরের তিন প্রান্তে অবস্থিত। কিন্তু তারপরেও একদিনে ঘোরা সম্ভব। কারণ তিন পর্যটন কেন্দ্রের দূরত্ব খুব একটা দূরে নয়। সংগৃহীত ছবি। 
*গৌড়, আদিনা ও জগজীবনপুর বৌদ্ধবিহার মালদহের মূল পর্যটন কেন্দ্র। এই তিনটি জায়গায় পর্যটকেরা বেশি আসেন। তবে এই তিনটি পর্যটন ন্দ্র সদর শহরের তিন প্রান্তে অবস্থিত। কিন্তু তারপরেও একদিনে ঘোরা সম্ভব। কারণ তিন পর্যটন কেন্দ্রের দূরত্ব খুব একটা দূরে নয়। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
4/5
*শহর থেকে বেরিয়ে প্রথমে জগজীবনপুর বৌদ্ধবিহার ঘুরে তারপর আদিনা ও পান্ডুয়া ঘোরা যাবে। জগজীবনপুর বৌদ্ধবিহার হবিবপুর ব্লকে অবস্থিত। ইতিহাসবিদ এম আতাউল্লাহ বলেন, বর্তমান মালদহ জেলার বিভিন্ন প্রান্তে রয়েছে গৌড়ের ধ্বংসাবশেষ। তবে গৌড় আদিনা ও জগজীবনপুর বৌদ্ধবিহারের গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। বহু পর্যটক, ইতিহাস গবেষক এখানে ঘুরতে আসেন। ইতিহাসে সমৃদ্ধ এই জায়গা গুলি। সংগৃহীত ছবি। 
*শহর থেকে বেরিয়ে প্রথমে জগজীবনপুর বৌদ্ধবিহার ঘুরে তারপর আদিনা ও পান্ডুয়া ঘোরা যাবে। জগজীবনপুর বৌদ্ধবিহার হবিবপুর ব্লকে অবস্থিত। ইতিহাসবিদ এম আতাউল্লাহ বলেন, বর্তমান মালদহ জেলার বিভিন্ন প্রান্তে রয়েছে গৌড়ের ধ্বংসাবশেষ। তবে গৌড় আদিনা ও জগজীবনপুর বৌদ্ধবিহারের গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। বহু পর্যটক, ইতিহাস গবেষক এখানে ঘুরতে আসেন। ইতিহাসে সমৃদ্ধ এই জায়গা গুলি। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
5/5
*আদিনা গাজোল ব্লকে। তবে সড়ক পথে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাল রয়েছে।‌ শেষে শহর থেকে সামান্য দূরে রয়েছে গৌড় নগরীর ঐতিহাসিক নিদর্শন। পর্যটকেরা এই গৌড় ঘুরে ফিরে যেতে পারবেন। তিনটি পর্যটন কেন্দ্রে রয়েছে প্রাচীন বাংলার রাজধানীর নানান ধ্বংসাবশেষ সৌধ। যা পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয়। পাশাপাশি বহু ইতিহাসবিদ প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড়ে আসেন। সংগৃহীত ছবি।
*আদিনা গাজোল ব্লকে। তবে সড়ক পথে যোগাযোগ ব্যবস্থা ভাল রয়েছে।‌ শেষে শহর থেকে সামান্য দূরে রয়েছে গৌড় নগরীর ঐতিহাসিক নিদর্শন। পর্যটকেরা এই গৌড় ঘুরে ফিরে যেতে পারবেন। তিনটি পর্যটন কেন্দ্রে রয়েছে প্রাচীন বাংলার রাজধানীর নানান ধ্বংসাবশেষ সৌধ। যা পর্যটকদের কাছে আকর্ষণীয়। পাশাপাশি বহু ইতিহাসবিদ প্রাচীন বাংলার রাজধানী গৌড়ে আসেন। সংগৃহীত ছবি।
advertisement
advertisement
advertisement