Siliguri Schools Reopen: ফুল, চকোলেটে পড়ুয়াদের স্বাগত জানাবে স্কুল! শিলিগুড়িতে স্কুলে স্কুলে সাজ সাজ রব...
- Published by:Sanjukta Sarkar
Last Updated:
Siliguri Schools Reopen: পড়ুয়াদের বরণ করতে বিশেষ ব্যবস্থা শিলিগুড়ি গার্লস ও বয়েজে! কঠোরভাবে মানা হবে কোভিড বিধি!
অবশেষে কাল থেকে খুলছে রাজ্যের সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। কোভিড, লকডাউনের পর খুলছে বন্ধ স্কুলের দরজা। খুলছে কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ও। প্রথম দফায় নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেণী পর্যন্ত ক্লাস হবে স্কুলগুলিতে। শিলিগুড়ির বিভিন্ন স্কুলে চলছে ক্লাস খোলার শেষ মূহূর্তের প্রস্তুতি।
advertisement
স্কুলে স্কুলে মানা হবে বিশেষ কোভিড বিধি। প্রতিদিনই স্কুল শেষে ক্লাস রুম স্যানিটাইজেশন করা হবে। ইতিমধ্যেই ক্লাসরুম পরিষ্কার, পরিচ্ছন্ন করা হয়েছে। স্কুলের গায়ে লেগেছে রঙের নতুন প্রলেপও। রুমগুলো স্যানিটাইজেশন করা হচ্ছে। কাল থেকে স্কুলের গেটে থাকবে থার্মাল গান। সঙ্গে হ্যাণ্ড স্যানিটাইজেশনের ব্যবস্থা।
advertisement
শিলিগুড়ি বয়েজ স্কুলের মাঠেও চলছে ঘাস ছাঁটাইয়ের পর্ব। বয়েজ স্কুলে প্রতিটি রুমে ছাত্রদের বসার ক্ষেত্রে থাকছে বিশেষ নিয়ম। প্রথম বেঞ্চে ২ জন বসলে, পরের বেঞ্চে ১জন, তারপরের বেঞ্চে আবার ২জন ছাত্র বসবে বলে জানান প্রধান শিক্ষক উৎপল দত্ত।
advertisement
ক্লাস শুরুর আগে প্রতিদিন ১০মিনিট কোভিড সচেতনতা নিয়ে বিশেষ ক্লাস হবে। টিফিনের সময়েও বিশেষ নজরদারি রাখা হবে। যাতে একজন ছাত্র সতীর্থের টিফিন বা জলের বোতল শেয়ার না করে। কি কি করণীয় সংক্রান্ত নির্দেশাবলী টাঙানো হবে স্কুল গেটের বাইরে। যাতে সচেতন হন অভিভাবকেরাও।
advertisement
অন্যদিকে শিলিগুড়ি গার্লস স্কুলেও ঢোকার ক্ষেত্রে থার্মাল চেকিংয়ের পাশাপাশি হ্যাণ্ড স্যানিটাইজেশনের ব্যবস্থা থাকছে। ক্লাস রুমের সেকশনের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে। পঞ্চম থেকে অষ্টম শ্রেণী পর্যন্ত ক্লাসের শিক্ষিকারা বাইরে থেকে বিশেষ নজরদারি রাখবে প্রতিটি ক্লাসে। প্রতি বেঞ্চে ২জন করে ছাত্রী বসবে।
advertisement
এরপরও সেকশনের সংখ্যা কম হলে তা আরও বাড়ানো হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান শিক্ষিকা অত্যুহা বাগচী। তিনি জানান, ক্লাস করার মতো পুরনো অবস্থায় ফিরেছে স্কুলের পরিবেশ। শহরের অন্যান্য স্কুল, কলেজেও প্রস্তুতি প্রায় শেষ। এখন স্কুলের ঘণ্টা বাজার অপেক্ষায় পড়ুয়ারা!কাল দুই স্কুলেই ছাত্র-ছাত্রীদের বরণ করে নিতে থাকছে বিশেষ ব্যবস্থা। ফুল, চকোলেট তুলে দেওয়া হবে পড়ুয়াদের হাতে। সেইসঙ্গে নির্ভয়ে পড়ুয়াদের স্কুলে পাঠানোর আর্জি প্রধান শিক্ষক, শিক্ষিকাদের।