Jalpaiguri News: ফুঁসছে তিস্তা...! গিলে খাচ্ছে সব, জারি লাল সতর্কতা, বন্যার আতঙ্কে ঘুম উড়েছে মানুষের

Last Updated:
Teesta River: আকাশে এখনও ভাসছে কালো মেঘ, মাঝে মাঝে টুপটাপ বৃষ্টি। তবুও মানুষ আশা করছে,আর যেন না বাড়ে তিস্তায় জলস্তর। শিশুরা কৌতূহলভরে দেখছে নদীর স্রোত, বড়রা ব্যস্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে। প্রকৃতি যেমন রুদ্র, তেমনি আবার শান্তির প্রতীকও!
1/5
তিস্তা নদীর মেখলিগঞ্জ থেকে বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত জারি হয়েছে লাল সতর্কতা। জলপাইগুড়ি প্রশাসন নজরদারি বাড়িয়েছে নদীপাড়ের গ্রামগুলিতে। মানুষের মুখে আতঙ্কের ছাপ স্পষ্ট, তবুও জীবনের গতি থেমে নেই। বন্যার স্মৃতি এখনও চোখে ভাসছে সকলের।
তিস্তা নদীর মেখলিগঞ্জ থেকে বাংলাদেশ সীমান্ত পর্যন্ত জারি হয়েছে লাল সতর্কতা। জলপাইগুড়ি প্রশাসন নজরদারি বাড়িয়েছে নদীপাড়ের গ্রামগুলিতে। মানুষের মুখে আতঙ্কের ছাপ স্পষ্ট, তবুও জীবনের গতি থেমে নেই। বন্যার স্মৃতি এখনও চোখে ভাসছে সকলের।
advertisement
2/5
আজ সকাল ৭টায় গজলডোবা ব্যারেজ থেকে ৮৭৮ কিউমেক এবং কালিঝোড়া থেকে ৬৭০ কিউমেক জল ছাড়া হয়েছে। সেচ দফতরের ফ্লাড কন্ট্রোল রুম থেকে সারাক্ষণ পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে। প্রবল স্রোতের মাঝেও ব্যারেজ কর্মীরা অবিরাম কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের মুখেও চিন্তার ছাপ স্পষ্ট।
আজ সকাল ৭টায় গজলডোবা ব্যারেজ থেকে ৮৭৮ কিউমেক এবং কালিঝোড়া থেকে ৬৭০ কিউমেক জল ছাড়া হয়েছে। সেচ দফতরের ফ্লাড কন্ট্রোল রুম থেকে সারাক্ষণ পরিস্থিতির উপর নজর রাখা হচ্ছে। প্রবল স্রোতের মাঝেও ব্যারেজ কর্মীরা অবিরাম কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন। তাদের মুখেও চিন্তার ছাপ স্পষ্ট।
advertisement
3/5
তিস্তা ধীরে ধীরে নিজের ছন্দে ফিরছে, কিন্তু নদীর তীরে এখনও ভাঙনের ক্ষত তাজা। কোথাও ভেসে গেছে চাষের জমি, কোথাও ভাঙন গ্রাস করেছে বসতভিটে। নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে মানুষ যেন খুঁজছে হারানো জীবনের ছাপ। তবুও আশার আলো দেখা যাচ্ছে মেরামতির কাজে।
তিস্তা ধীরে ধীরে নিজের ছন্দে ফিরছে, কিন্তু নদীর তীরে এখনও ভাঙনের ক্ষত তাজা। কোথাও ভেসে গেছে চাষের জমি, কোথাও ভাঙন গ্রাস করেছে বসতভিটে। নদীর পাড়ে দাঁড়িয়ে মানুষ যেন খুঁজছে হারানো জীবনের ছাপ। তবুও আশার আলো দেখা যাচ্ছে মেরামতির কাজে।
advertisement
4/5
ভোর থেকেই সেচ দফতরের কর্মীরা ব্যস্ত নদীপাড়ের রেন গার্ড মেরামতে। কাদা আর বৃষ্টির ভেতরেও চলছে অবিরাম কাজ। একে একে শক্ত করা হচ্ছে বাঁধের দুর্বল অংশগুলি। প্রশাসনের লক্ষ্য, যাতে আর কোনও গ্রামে জল না ঢোকে।
ভোর থেকেই সেচ দফতরের কর্মীরা ব্যস্ত নদীপাড়ের রেন গার্ড মেরামতে। কাদা আর বৃষ্টির ভেতরেও চলছে অবিরাম কাজ। একে একে শক্ত করা হচ্ছে বাঁধের দুর্বল অংশগুলি। প্রশাসনের লক্ষ্য, যাতে আর কোনও গ্রামে জল না ঢোকে।
advertisement
5/5
আকাশে এখনও ভাসছে কালো মেঘ, মাঝে মাঝে টুপটাপ বৃষ্টি। তবুও মানুষ আশা করছে,আর যেন না বাড়ে তিস্তায় জলস্তর। শিশুরা কৌতূহলভরে দেখছে নদীর স্রোত, বড়রা ব্যস্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে। প্রকৃতি যেমন রুদ্র, তেমনি আবার শান্তির প্রতীকও!
আকাশে এখনও ভাসছে কালো মেঘ, মাঝে মাঝে টুপটাপ বৃষ্টি। তবুও মানুষ আশা করছে,আর যেন না বাড়ে তিস্তায় জলস্তর। শিশুরা কৌতূহলভরে দেখছে নদীর স্রোত, বড়রা ব্যস্ত নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে। প্রকৃতি যেমন রুদ্র, তেমনি আবার শান্তির প্রতীকও!
advertisement
advertisement
advertisement