Viral News: মাথা থেকে পা, শরীর জুড়ে শুধুই সেফটিপিন! ময়নাগুড়ির ভাইরাল ‘সেফটিপিন ম্যান’ নজর কাড়ছেন সবার, আসল কারণ কিন্তু ব্যবসা

Last Updated:
Jalpaiguri Viral News: জামা-প্যান্ট, টুপি, এমনকি চশমা—সবজায়গাতেই সযত্নে গাঁথা থাকে শত শত সেফটিপিন। সেই সাজে তিনি যখন বাজারে হাঁটেন, তখন ভিড় জমে যায়। মানুষজন থমকে দাঁড়িয়ে তাকায়, হাসে, ছবি তোলে।
1/5
মাথা থেকে পা—পুরো শরীরে ঝুলছে সেফটিপিন! রাস্তায় পথ চলতিরা ঘুরে তাকাচ্ছেন না এমন কেউ নেই! ইনি ময়নাগুড়ির সেফটিপিন ম্যান! কেন এরকম অদ্ভুত সাজ? কে সে? কৌতূহলী চোখ প্রত্যেকের। তবে ময়নাগুড়িতে ইনি পরিচিত। কেউ তাঁকে ডাকে ‘সেফটিপিন ম্যান’, আবার শিশুরা স্নেহভরে বলে ‘সেফটিপিন দাদু’। আর এই অদ্ভুত সাজেই ময়নাগুড়ির মানুষের কৌতূহলের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছেন ফালাকাটার মশলাপট্টির বাসিন্দা অধীর বর্মন। (ছবি ও তথ্য: সুরজিৎ দে)
মাথা থেকে পা—পুরো শরীরে ঝুলছে সেফটিপিন! রাস্তায় পথ চলতিরা ঘুরে তাকাচ্ছেন না এমন কেউ নেই! ইনি ময়নাগুড়ির সেফটিপিন ম্যান! কেন এরকম অদ্ভুত সাজ? কে সে? কৌতূহলী চোখ প্রত্যেকের। তবে ময়নাগুড়িতে ইনি পরিচিত। কেউ তাঁকে ডাকে ‘সেফটিপিন ম্যান’, আবার শিশুরা স্নেহভরে বলে ‘সেফটিপিন দাদু’। আর এই অদ্ভুত সাজেই ময়নাগুড়ির মানুষের কৌতূহলের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠেছেন ফালাকাটার মশলাপট্টির বাসিন্দা অধীর বর্মন। (ছবি ও তথ্য: সুরজিৎ দে)
advertisement
2/5
অধীর বাবুর জীবন একসময় ছিল অন্যরকম। আগে ছোটখাটো ব্যবসা করতেন। কিন্তু লাভ না হওয়ায় সেই কাজ ছাড়তে বাধ্য হন। নতুন করে জীবনসংগ্রামে নেমে সেফটিপিন বিক্রিই হয়ে ওঠে তাঁর রুজিরোজগার। তবে শুধু বিক্রি করলেও চলত, কিন্তু নজর কেড়ে নয়। তাই নিজস্ব পরিচয় তৈরি করতে তিনি বেছে নিলেন অভিনব পথ সারা শরীরজুড়ে সেফটিপিন পরা।
অধীর বাবুর জীবন একসময় ছিল অন্যরকম। আগে ছোটখাটো ব্যবসা করতেন। কিন্তু লাভ না হওয়ায় সেই কাজ ছাড়তে বাধ্য হন। নতুন করে জীবনসংগ্রামে নেমে সেফটিপিন বিক্রিই হয়ে ওঠে তাঁর রুজিরোজগার। তবে শুধু বিক্রি করলেও চলত, কিন্তু নজর কেড়ে নয়। তাই নিজস্ব পরিচয় তৈরি করতে তিনি বেছে নিলেন অভিনব পথ সারা শরীরজুড়ে সেফটিপিন পরা।
advertisement
3/5
জামা-প্যান্ট, টুপি, এমনকি চশমা—সবজায়গাতেই সযত্নে গাঁথা থাকে শত শত সেফটিপিন। সেই সাজে তিনি যখন বাজারে হাঁটেন, তখন ভিড় জমে যায়। মানুষজন থমকে দাঁড়িয়ে তাকায়, হাসে, ছবি তোলে। কিন্তু অধীর বর্মনের মুখে সর্বক্ষণ একই হাসি -সাধারণ মানুষের প্রতি সহজ, আত্মবিশ্বাসী সাড়া।
জামা-প্যান্ট, টুপি, এমনকি চশমা—সবজায়গাতেই সযত্নে গাঁথা থাকে শত শত সেফটিপিন। সেই সাজে তিনি যখন বাজারে হাঁটেন, তখন ভিড় জমে যায়। মানুষজন থমকে দাঁড়িয়ে তাকায়, হাসে, ছবি তোলে। কিন্তু অধীর বর্মনের মুখে সর্বক্ষণ একই হাসি -সাধারণ মানুষের প্রতি সহজ, আত্মবিশ্বাসী সাড়া।
advertisement
4/5
তিনি বলেন, “৪০টা সেফটিপিন মাত্র ১০ টাকায় দিই। এই সাজের জন্যই বিক্রি বাড়ে। মানুষ আগ্রহ নিয়ে ডাকে। আমিও হাসিমুখে সাড়া দিই।” ফালাকাটা থেকে সেফটিপিনের ব্যাগ কাঁধে করে তিনি পৌঁছে যান ডুয়ার্সের নানা হাট-বাজারে। বাসেই যাতায়াত তাঁর। “গত তিন বছর ধরে এভাবেই ঘুরে বেড়াচ্ছি। যেটুকু বিক্রি হয়, তা দিয়ে সংসার চলে যায়। আনন্দ নিয়ে কাজ করি,” জানালেন অধীর।
তিনি বলেন, “৪০টা সেফটিপিন মাত্র ১০ টাকায় দিই। এই সাজের জন্যই বিক্রি বাড়ে। মানুষ আগ্রহ নিয়ে ডাকে। আমিও হাসিমুখে সাড়া দিই।” ফালাকাটা থেকে সেফটিপিনের ব্যাগ কাঁধে করে তিনি পৌঁছে যান ডুয়ার্সের নানা হাট-বাজারে। বাসেই যাতায়াত তাঁর। “গত তিন বছর ধরে এভাবেই ঘুরে বেড়াচ্ছি। যেটুকু বিক্রি হয়, তা দিয়ে সংসার চলে যায়। আনন্দ নিয়ে কাজ করি,” জানালেন অধীর।
advertisement
5/5
তার উপস্থিতিতে ময়নাগুড়ির বাজারে যেন একরাশ হাসি ও কৌতূহল ছড়িয়ে পড়েছে। রুটিরুজি যেমন, তেমনই নিজের মতো করে বাঁচার গল্পও হয়ে উঠেছে এই ‘সেফটিপিন ম্যান’ অধীর বর্মন! (ছবি ও তথ্য: সুরজিৎ দে)
তার উপস্থিতিতে ময়নাগুড়ির বাজারে যেন একরাশ হাসি ও কৌতূহল ছড়িয়ে পড়েছে। রুটিরুজি যেমন, তেমনই নিজের মতো করে বাঁচার গল্পও হয়ে উঠেছে এই ‘সেফটিপিন ম্যান’ অধীর বর্মন! (ছবি ও তথ্য: সুরজিৎ দে)
advertisement
advertisement
advertisement