Jalpaiguri News: ৮৫৯৭৯৬৫০১৬ ---এই নম্বরটি সেভ করে রাখুন, পুজোর সময় সবচেয়ে জরুরি কাজে লাগবে! বিশেষত জলপাইগুড়ির মানুষের

Last Updated:
Jalpaiguri News: এই নম্বরে ২৪ ঘণ্টা যোগাযোগ করা যাবে এবং হাসপাতালের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও সহযোগিতা পাওয়া যাবে।
1/5
পুজোর সময় সাধারণ মানুষ যাতে স্বাস্থ্য সমস্যায় পড়েও অসহায় না হন, সেই উদ্দেশ্যে এক অভিনব উদ্যোগ নিল জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল।
পুজোর সময় সাধারণ মানুষ যাতে স্বাস্থ্য সমস্যায় পড়েও অসহায় না হন, সেই উদ্দেশ্যে এক অভিনব উদ্যোগ নিল জলপাইগুড়ি মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল।
advertisement
2/5
পুজোর দিনগুলোতে নানা কারণে অনেক সরকারি ও বেসরকারি পরিষেবা আংশিকভাবে বন্ধ থাকে। ফলে হঠাৎ অসুস্থতা বা স্বাস্থ্য জটিলতায় পড়লে মানুষকে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
পুজোর দিনগুলোতে নানা কারণে অনেক সরকারি ও বেসরকারি পরিষেবা আংশিকভাবে বন্ধ থাকে। ফলে হঠাৎ অসুস্থতা বা স্বাস্থ্য জটিলতায় পড়লে মানুষকে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়।
advertisement
3/5
হাসপাতালের এমএসভিপি ডঃ কল্যাণ খান জানান, পুজোর সময় মানুষের ভিড়, ট্রাফিক জ্যাম বা অন্য কারণে অনেক সময় হাসপাতালে পৌঁছানো সম্ভব হয় না। আবার অনেকেই প্যান্ডেলে বা বাড়িতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এমন পরিস্থিতিতে এই হেল্পলাইন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে। প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মীরা দ্রুত সমস্যার সমাধানে গাইড করবেন এবং প্রয়োজনে জরুরি পরিষেবার ব্যবস্থা করবেন।
হাসপাতালের এমএসভিপি ডঃ কল্যাণ খান জানান, পুজোর সময় মানুষের ভিড়, ট্রাফিক জ্যাম বা অন্য কারণে অনেক সময় হাসপাতালে পৌঁছানো সম্ভব হয় না। আবার অনেকেই প্যান্ডেলে বা বাড়িতে হঠাৎ অসুস্থ হয়ে পড়েন। এমন পরিস্থিতিতে এই হেল্পলাইন গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা নেবে। প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মীরা দ্রুত সমস্যার সমাধানে গাইড করবেন এবং প্রয়োজনে জরুরি পরিষেবার ব্যবস্থা করবেন।
advertisement
4/5
এ পরিস্থিতি সামাল দিতেই স্বাস্থ্য দফতরের উদ্যোগে চালু করা হয়েছে একটি বিশেষ হেল্পলাইন নম্বর – ৮৫৯৭৯৬৫০১৬। এই নম্বরে ২৪ ঘণ্টা যোগাযোগ করা যাবে এবং হাসপাতালের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও সহযোগিতা পাওয়া যাবে।
এ পরিস্থিতি সামাল দিতেই স্বাস্থ্য দফতরের উদ্যোগে চালু করা হয়েছে একটি বিশেষ হেল্পলাইন নম্বর – ৮৫৯৭৯৬৫০১৬। এই নম্বরে ২৪ ঘণ্টা যোগাযোগ করা যাবে এবং হাসপাতালের পক্ষ থেকে প্রয়োজনীয় পরামর্শ ও সহযোগিতা পাওয়া যাবে।
advertisement
5/5
ডঃ খান আরও বলেন, উৎসবের আনন্দ উপভোগ করতে গেলে শরীর ও মনের সুস্থতা রক্ষা করা জরুরি। তাই সচেতনভাবে খাবার, বিশ্রাম ও নিরাপত্তার দিকে নজর দিতে হবে। পাশাপাশি প্রয়োজনে হেল্পলাইন নম্বর কাজে লাগিয়ে যে কেউ দ্রুত সহায়তা পেতে পারেন। এই পদক্ষেপে সাধারণ মানুষ অনেকটাই নিশ্চিন্ত হবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
ডঃ খান আরও বলেন, উৎসবের আনন্দ উপভোগ করতে গেলে শরীর ও মনের সুস্থতা রক্ষা করা জরুরি। তাই সচেতনভাবে খাবার, বিশ্রাম ও নিরাপত্তার দিকে নজর দিতে হবে। পাশাপাশি প্রয়োজনে হেল্পলাইন নম্বর কাজে লাগিয়ে যে কেউ দ্রুত সহায়তা পেতে পারেন। এই পদক্ষেপে সাধারণ মানুষ অনেকটাই নিশ্চিন্ত হবেন বলে আশা করা হচ্ছে।
advertisement
advertisement
advertisement