লন্ঠনের আলোর তাপে কাজ হবে তো? মূর্তি শুকনো করা নিয়ে রক্তচাপ বাড়ছে

Last Updated:
শহরের পালপাড়ার প্রতিটা বাড়িতেই ব্যস্ততা এখন তুঙ্গে। হাতে মাত্র আর কটা দিন। তার মধ্যেই যাবতীয় কাজ শেষ করে ফেলতে হবে। কিন্তু আকাশের মুখ এখনও ভার। সেভাবে সূর্যের দেখা মেলেনি
1/6
শরতের নীল আকাশে কালো মেঘের ঘনঘটা। গত প্রায় এক সপ্তাহ ধরে জেলাজুড়ে হয়ে চলেথে বৃষ্টি। এর ফলে সময় মত কাজ শেষ করা নিয়ে অনিশ্চয়তায় ভুগছেন মৃৎশিল্পীরা। পাশাপাশি বাজেট বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কাও করছে পুজো উদ্যোক্তারা।[ছবি ও তথ্য: সুস্মিতা গোস্বামী]
advertisement
2/6
টানা বৃষ্টি তীব্র গরম থেকে সাধারণ মানুষকে মুক্তি দিলেও পুজোর উদ্যোক্তা এবং মৃৎশিল্পীদের চিন্তা বাড়িয়েছে। এই বছর দুর্গাপুজো এমনিতেই এগিয়ে এসেছে। ফলে সময় কাজ শেষ করা নিয়ে আশঙ্কায় ভুগছেন সকলে।[ছবি ও তথ্য: সুস্মিতা গোস্বামী]
advertisement
3/6
একই ছবি মৃৎশিল্পীদের পাড়াতেও। বালুরঘাটের পালপাড়ায় বাড়িতে বাড়িতে এখন মূর্তি তৈরি করার ব্যস্ততা। কিন্তু টানা বৃষ্টির জেরে মাটি শুকোচ্ছে না। তাই বাধ্য হয়ে ল্যাম্প বা আগুন জেলে মূর্তি শুকানোর চেষ্টা করছেন মৃৎশিল্পীরা।[ছবি ও তথ্য: সুস্মিতা গোস্বামী]
advertisement
4/6
নিম্নচাপের বৃষ্টির কারণে বালুরঘাট শহরের বড় বাজেটের পুজোগুলির মধ্যে অন্যতম অভিযাত্রী, নিউ টাউন, প্রগতি সংঘ, কচি কলা, নেতাজি স্মৃতি সহ বেশিরভাগ ক্লাবের মণ্ডপ তৈরির কাজ এখনও শুরু করা যায়নি। মূল কাঠামো বাঁধার কাজ হলেও মণ্ডপ সজ্জার কোন‌ও কাজই শুরু করা সম্ভব হয়নি।[ছবি ও তথ্য: সুস্মিতা গোস্বামী]
advertisement
5/6
শহরের পালপাড়ার প্রতিটা বাড়িতেই ব্যস্ততা এখন তুঙ্গে। হাতে মাত্র আর কটা দিন। তার মধ্যেই যাবতীয় কাজ শেষ করে ফেলতে হবে। কিন্তু আকাশের মুখ এখনও ভার। সেভাবে সূর্যের দেখা মেলেনি। এরপর ফের যদি দুই এক পশলা বৃষ্টি হয় তাহলে পরিস্থিতি সামাল দিতে অসুবিধা হবে বলে জানাচ্ছেন শিল্পীরা।[ছবি ও তথ্য: সুস্মিতা গোস্বামী]
advertisement
6/6
ডেকোরেটারদের পক্ষ থেকে জানা গিয়েছে, বৃষ্টি চললে মণ্ডপের বাঁশের উপর উঠে কাজ করা সম্ভব নয়। যেকোন‌ও মুহূর্তে বড়সড় দুর্ঘটনা ঘটে যেতে পারে।[ছবি ও তথ্য: সুস্মিতা গোস্বামী]
advertisement
advertisement
advertisement