Deor and Boudi: ২৮ বছরের সুনীতাকে আর বাঁচতে দিল না, দেওর ক্ষেতের মধ্যেই সব করে দিল, এলাকাবাসী নিল বড় পদক্ষেপ

Last Updated:
Deor and Boudi: মালদহে কোদাল দিয়ে বৌদিকে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ নিজেরই দেওরের বিরুদ্ধে
1/5
বৌদিকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল দেওরের বিরুদ্ধে। সোমবার সকালে ঘটনা কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল মালদহের হবিবপুরের মঙ্গলপুরার জামালপুর গ্রামে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
বৌদিকে কোদাল দিয়ে কুপিয়ে খুনের অভিযোগ উঠল দেওরের বিরুদ্ধে। সোমবার সকালে ঘটনা কেন্দ্র করে ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়াল মালদহের হবিবপুরের মঙ্গলপুরার জামালপুর গ্রামে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
2/5
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত মহিলার নাম সুনীতা মুর্মু বয়স ২৮ বছর। বাড়ি মালদহের হবিবপুরের মঙ্গলপুরার জামালপুর গ্রামে। অভিযোগ উঠেছে তারই দেওর সঞ্জীব কিস্কুর বিরুদ্ধে। ঘটনায় মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠান হয়েছে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
পুলিশ সূত্রে জানা গিয়েছে, মৃত মহিলার নাম সুনীতা মুর্মু বয়স ২৮ বছর। বাড়ি মালদহের হবিবপুরের মঙ্গলপুরার জামালপুর গ্রামে। অভিযোগ উঠেছে তারই দেওর সঞ্জীব কিস্কুর বিরুদ্ধে। ঘটনায় মৃতদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য পাঠান হয়েছে মালদা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
3/5
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে পুকুরে কাজ করছিলেন সুনীতা মুর্মু (২৮)। সেই সময় তাঁকে কোদাল দিয়ে আঘাত করে তাঁর দেওর সঞ্জীব কিস্কু। এরপর পরিবারের লোকেরা দেখতে পেয়ে আহত অবস্থায় সুনিতা মুর্মুকে উদ্ধার করে বুলবুলচন্ডী গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
স্থানীয় ও পরিবার সূত্রে জানা গিয়েছে, এদিন সকালে পুকুরে কাজ করছিলেন সুনীতা মুর্মু (২৮)। সেই সময় তাঁকে কোদাল দিয়ে আঘাত করে তাঁর দেওর সঞ্জীব কিস্কু। এরপর পরিবারের লোকেরা দেখতে পেয়ে আহত অবস্থায় সুনিতা মুর্মুকে উদ্ধার করে বুলবুলচন্ডী গ্রামীণ হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে কর্তব্যরত চিকিৎসকরা তাঁকে মৃত বলে ঘোষণা করে।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
4/5
এই ঘটনার পর অভিযুক্ত দেওরকে বাড়ির বারান্দায় বেঁধে রাখে স্থানীয় ও পরিবারের সদস্যরা। তবে কি কারনে এই খুন তা এখন‌ও স্পষ্ট বলতে পারেননি কেউই।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
এই ঘটনার পর অভিযুক্ত দেওরকে বাড়ির বারান্দায় বেঁধে রাখে স্থানীয় ও পরিবারের সদস্যরা। তবে কি কারনে এই খুন তা এখন‌ও স্পষ্ট বলতে পারেননি কেউই।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
5/5
এদিকে এই ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় হবিবপুর থানার পুলিশ। ঘটনায় অভিযুক্ত সঞ্জীব কিস্কুকে করে নিয়ে যায় পুলিশ। তবে কি কারনে এই খুন তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে হবিবপুর থানার পুলিশ।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
এদিকে এই ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পৌঁছায় হবিবপুর থানার পুলিশ। ঘটনায় অভিযুক্ত সঞ্জীব কিস্কুকে করে নিয়ে যায় পুলিশ। তবে কি কারনে এই খুন তা জানতে তদন্ত শুরু করেছে হবিবপুর থানার পুলিশ।(ছবি ও তথ্য: জিএম মোমিন)
advertisement
advertisement
advertisement