Asha Gau Project: রাজ্যে ফের নয়া প্রকল্প! গাই তিহার উৎসবে আশা গাউয়ের সূচনা, উৎসবের মরশুমে মিলল 'উপহার'

Last Updated:
Asha Gau Project: গাই তিহার উৎসব এবার এক অন্যরকম অর্থ পেল। ঐতিহ্য ও সহমর্মিতার মেলবন্ধনে এদিন ‘আশা গাউ’ (আশার গরু) প্রকল্পের সূচনা হল। তুলে দেওয়া হয় ২৪টি গরু। কারা পেল জানেন?
1/7
পাহাড়ের গাই তিহার উৎসব এবার এক অন্যরকম অর্থ পেল। ঐতিহ্য ও সহমর্মিতার মেলবন্ধনে এদিন ‘আশা গাউ’ (আশার গরু) প্রকল্পের সূচনা হল। উদ্যোগ নিয়েছে বিকরুন ফাউন্ডেশন, সহযোগিতায় জিটিএ-র পশু সম্পদ উন্নয়ন দফতর। (ছবি ও তথ্যঃ ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
পাহাড়ের গাই তিহার উৎসব এবার এক অন্যরকম অর্থ পেল। ঐতিহ্য ও সহমর্মিতার মেলবন্ধনে এদিন ‘আশা গাউ’ (আশার গরু) প্রকল্পের সূচনা হল। উদ্যোগ নিয়েছে বিকরুন ফাউন্ডেশন, সহযোগিতায় জিটিএ-র পশু সম্পদ উন্নয়ন দফতর। (ছবি ও তথ্যঃ ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
advertisement
2/7
সুখিয়াপোখরির বিডিও অফিসে এই প্রকল্পের উদ্বোধন হয়। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ৫ অক্টোবরের বিধ্বংসী ভূমিধসের ফলে গবাদি পশু হারানো পরিবারগুলির হাতে তুলে দেওয়া হয় মোট ২৪টি গরু।
সুখিয়াপোখরির বিডিও অফিসে এই প্রকল্পের উদ্বোধন হয়। এই উদ্যোগের মাধ্যমে ৫ অক্টোবরের বিধ্বংসী ভূমিধসের ফলে গবাদি পশু হারানো পরিবারগুলির হাতে তুলে দেওয়া হয় মোট ২৪টি গরু।
advertisement
3/7
বিকরুন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা বিক্রম রাই বলেন, “এই পবিত্র দিনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে বাস্তব সাহায্য ও মানসিক সান্ত্বনা দেওয়া আমাদের কাছে গভীর তাৎপর্যপূর্ণ।”
বিকরুন ফাউন্ডেশনের প্রতিষ্ঠাতা বিক্রম রাই বলেন, “এই পবিত্র দিনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারগুলিকে বাস্তব সাহায্য ও মানসিক সান্ত্বনা দেওয়া আমাদের কাছে গভীর তাৎপর্যপূর্ণ।”
advertisement
4/7
এই প্রকল্পের লক্ষ্য, ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের কাছে উচ্চ উৎপাদনশীল ও সহনশীল প্রজাতির গরু পৌঁছে দেওয়া, যাতে তাঁরা আবার জীবিকা পুনর্গঠন করতে পারেন।
এই প্রকল্পের লক্ষ্য, ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের কাছে উচ্চ উৎপাদনশীল ও সহনশীল প্রজাতির গরু পৌঁছে দেওয়া, যাতে তাঁরা আবার জীবিকা পুনর্গঠন করতে পারেন।
advertisement
5/7
জিটিএ-র পশু সম্পদ উন্নয়ন দফতরের ডা. অসীম রানা জানান, “আমরা বিশেষভাবে হোলস্টিন, জার্সি ও সাহিওয়াল জাতের শংকর প্রজাতির গরু সংগ্রহ করেছি। সাধারণত কৃত্রিম প্রজননে জন্ম নেওয়া গরু কেউ বিক্রি করেন না, তাই এই গরুগুলি বিশেষভাবে আনা হয়েছে।”
জিটিএ-র পশু সম্পদ উন্নয়ন দফতরের ডা. অসীম রানা জানান, “আমরা বিশেষভাবে হোলস্টিন, জার্সি ও সাহিওয়াল জাতের শংকর প্রজাতির গরু সংগ্রহ করেছি। সাধারণত কৃত্রিম প্রজননে জন্ম নেওয়া গরু কেউ বিক্রি করেন না, তাই এই গরুগুলি বিশেষভাবে আনা হয়েছে।”
advertisement
6/7
রিমবিকের কৃষক প্রশান্ত সুব্বা এই প্রকল্পের মাধ্যমে একটি গরু পেয়েছেন। তিনি আবেগভরে বলেন, “সেই রাতে আমার সব গরু হারিয়েছিলাম। আজ গাই তিহারের দিনে আবার একটি গরু পাওয়া মানে যেন ঘরে আশার আলো ফিরে আসা।”
রিমবিকের কৃষক প্রশান্ত সুব্বা এই প্রকল্পের মাধ্যমে একটি গরু পেয়েছেন। তিনি আবেগভরে বলেন, “সেই রাতে আমার সব গরু হারিয়েছিলাম। আজ গাই তিহারের দিনে আবার একটি গরু পাওয়া মানে যেন ঘরে আশার আলো ফিরে আসা।”
advertisement
7/7
‘আশা গাউ’ প্রকল্প পাহাড়ে মনে করিয়ে দিল, বিপর্যয়ের মাঝেও সহানুভূতি ও মানবিকতা ফের বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে পারে। (ছবি ও তথ্যঃ ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
‘আশা গাউ’ প্রকল্প পাহাড়ে মনে করিয়ে দিল, বিপর্যয়ের মাঝেও সহানুভূতি ও মানবিকতা ফের বিশ্বাস ফিরিয়ে আনতে পারে। (ছবি ও তথ্যঃ ঋত্বিক ভট্টাচার্য)
advertisement
advertisement
advertisement