হাজার কাজের ব্যস্ততা, তবুও ভুলে যান নি গ্রামের মাটিকে, আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের সভাধিপতি ধান কাটলেন জমিতে! প্রশংসায় পঞ্চমুখ স্থানীয়রা

Last Updated:
নিজের জমিতে ধান চাষ করলেন আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের সভাধিপতি স্নিগ্ধা শৈব। মেচদের সাংস্কৃতিক পোশাক পরে এদিন সেই ধানক্ষেতের পাকা ধান কাটলেন তিনি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কালচিনি ও আলিপুরদুয়ার জেলা কৃষি দফতরের আধিকারিকরা।
1/5
নিজের জমিতে ধান চাষ করলেন আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের সভাধিপতি স্নিগ্ধা শৈব। মেচদের সাংস্কৃতিক পোশাক পরে এদিন সেই ধানক্ষেতের পাকা ধান কাটলেন তিনি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কালচিনি ও আলিপুরদুয়ার জেলা কৃষি দফতরের আধিকারিকরা। (ছবি ও তথ্য: অনন্যা দে)
নিজের জমিতে ধান চাষ করলেন আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের সভাধিপতি স্নিগ্ধা শৈব। মেচদের সাংস্কৃতিক পোশাক পরে এদিন সেই ধানক্ষেতের পাকা ধান কাটলেন তিনি। তাঁর সঙ্গে ছিলেন কালচিনি ও আলিপুরদুয়ার জেলা কৃষি দফতরের আধিকারিকরা। (ছবি ও তথ্য: অনন্যা দে)
advertisement
2/5
জেলা পরিষদ কার্যালয়ে প্রতিদিন ব্যস্ততার মধ্যে দিন যায় তাঁর। কিন্তু গ্রামের মাটিকে ভুলে যাননি তিনি। তাই তো সাংস্কৃতিক পোশাক পরে মাটির আরও কাছাকাছি চলে যেতে দেখা গেল আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের সভাধিপতি স্নিগ্ধা শৈবকে। মেচ জনজাতির পোশাকে এদিন ক্ষেতে দেখা গেল জেলা পরিষদের সভাধিপতিকে।
জেলা পরিষদ কার্যালয়ে প্রতিদিন ব্যস্ততার মধ্যে দিন যায় তাঁর। কিন্তু গ্রামের মাটিকে ভুলে যাননি তিনি। তাই তো সাংস্কৃতিক পোশাক পরে মাটির আরও কাছাকাছি চলে যেতে দেখা গেল আলিপুরদুয়ার জেলা পরিষদের সভাধিপতি স্নিগ্ধা শৈবকে। মেচ জনজাতির পোশাকে এদিন ক্ষেতে দেখা গেল জেলা পরিষদের সভাধিপতিকে।
advertisement
3/5
কৃষি দফতরের অধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে নিলেন ধানের ক্ষেতে যান তিনি। তারপর ধানের ফলন দেখে ধান কাটতে শুরু করেন তিনি। তাকে সাহায্য করতে আসেন গ্রামের মহিলারা।
কৃষি দফতরের অধিকারিকদের সঙ্গে নিয়ে নিলেন ধানের ক্ষেতে যান তিনি। তারপর ধানের ফলন দেখে ধান কাটতে শুরু করেন তিনি। তাকে সাহায্য করতে আসেন গ্রামের মহিলারা।
advertisement
4/5
আমন ধানের ক্ষতির থেকে রেহাই দিতে পারে কালো নুনিয়া ধান এবার রোপণ করেছিলেন নিজের বাড়ির সামনে সভাধিপতি। কালচিনি ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় রোপণ করা হয় এই ধানের চারা।
আমন ধানের ক্ষতির থেকে রেহাই দিতে পারে কালো নুনিয়া ধান এবার রোপণ করেছিলেন নিজের বাড়ির সামনে সভাধিপতি। কালচিনি ব্লকের বিভিন্ন এলাকায় রোপণ করা হয় এই ধানের চারা।
advertisement
5/5
জেলা পরিষদের সভাধিপতি স্নিগ্ধা শৈব জানান,
জেলা পরিষদের সভাধিপতি স্নিগ্ধা শৈব জানান, "আমাদের জনজাতির মধ্যে নিয়ম রয়েছে মহিলারা সাংস্কৃতিক পোশাক পরে ধানের চারা রোপণ এবং ধান কাটেন। ধানকে আমরা দেবী লক্ষ্মী মনে করি। তাই আগে তার পুজো করি ক্ষেতে। সব ধান দিলাম কৃষি দফতরের কাছে।"
advertisement
advertisement
advertisement