World News: সর্বনাশ! ভেঙে গেল পৃথিবীর সবথেকে বড় আইসবার্গ! সাইজে লন্ডনের থেকেও বড়! কী হবে এবার জানেন? চমকে উঠবেন শুনে

Last Updated:
World News: দক্ষিণ আটলান্টিক সাগরে ভেঙে পড়তে শুরু করেছে ‘এ২৩এ’ নামের আইসবার্গটি। এটাই বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও পুরাতন আইসবার্গ। ৪০ বছর আগে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এটি।
1/7
কলকাতা: প্রায় ভেঙেই গেল পৃথিবীর সবথেকে বড় আইসবার্গ - A23a । এর সাইজ লন্ডনের থেকেও বেশি। ৪০ বছর আগে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এই বিশাল বরফের চাঁই। আপাতত আটলান্টিক সাগরে ভেসে বেড়াচ্ছে এটা। দক্ষিণ জর্জিয়া আইল্যান্ড থেকে চৌষট্টি কিলোমিটার দূরে।
কলকাতা: প্রায় ভেঙেই গেল পৃথিবীর সবথেকে বড় আইসবার্গ - A23a । এর সাইজ লন্ডনের থেকেও বেশি। ৪০ বছর আগে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এই বিশাল বরফের চাঁই। আপাতত আটলান্টিক সাগরে ভেসে বেড়াচ্ছে এটা। দক্ষিণ জর্জিয়া আইল্যান্ড থেকে চৌষট্টি কিলোমিটার দূরে।
advertisement
2/7
দক্ষিণ আটলান্টিক সাগরে ভেঙে পড়তে শুরু করেছে ‘এ২৩এ’ নামের আইসবার্গটি। এটাই বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও পুরাতন আইসবার্গ। ৪০ বছর আগে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এটি।
দক্ষিণ আটলান্টিক সাগরে ভেঙে পড়তে শুরু করেছে ‘এ২৩এ’ নামের আইসবার্গটি। এটাই বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও পুরাতন আইসবার্গ। ৪০ বছর আগে অ্যান্টার্কটিকা থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় এটি।
advertisement
3/7
ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের (BAS) সমুদ্রবিজ্ঞানী অ্যান্ড্রু মেইজার্স জানিয়েছেন, ‘এটি এখন বেশ কয়েকটি বড় বড় খণ্ডে ভেঙে যাচ্ছে। আর মাত্র কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই সম্পূর্ণ অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে এই আইসবার্গ।
ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক সার্ভের (BAS) সমুদ্রবিজ্ঞানী অ্যান্ড্রু মেইজার্স জানিয়েছেন, ‘এটি এখন বেশ কয়েকটি বড় বড় খণ্ডে ভেঙে যাচ্ছে। আর মাত্র কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই সম্পূর্ণ অদৃশ্য হয়ে যেতে পারে এই আইসবার্গ।
advertisement
4/7
বিজ্ঞানীরা এই আইসবার্গকে ১৯৮৬ সাল থেকেই খুব মনযোগ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করছেন। কারণ তখন এটি অ্যান্টার্কটিকার ফিলচনার-রন বরফের স্তর থেকে ভেঙে পড়ে। একসময় এর ওজন ছিল প্রায় এক ট্রিলিয়ন মেট্রিক টন। ৩ হাজার ৬৭২ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত ছিল এটি।
বিজ্ঞানীরা এই আইসবার্গকে ১৯৮৬ সাল থেকেই খুব মনযোগ দিয়ে পর্যবেক্ষণ করছেন। কারণ তখন এটি অ্যান্টার্কটিকার ফিলচনার-রন বরফের স্তর থেকে ভেঙে পড়ে। একসময় এর ওজন ছিল প্রায় এক ট্রিলিয়ন মেট্রিক টন। ৩ হাজার ৬৭২ বর্গকিলোমিটার এলাকাজুড়ে বিস্তৃত ছিল এটি।
advertisement
5/7
এটা যুক্তরাষ্ট্রের রোড আইল্যান্ড রাজ্যের চেয়েও কিছুটা বড়। মাঝে ২০১৭ সালে এ৬৮ এবং ২০২১ সালে এ৭৬-এর মতো কিছু হিমশৈল এটিকে আকারের দিক থেকে ছাড়িয়ে যায়। তবে এ২৩এ দীর্ঘকাল সবচেয়ে বড় হিমশৈল খেতাব ধরে রেখেছিল। কিন্তু এখন এটি নিয়মিত ভাঙতে থাকায় সবচেয়ে বড় হিমশৈল খেতাব হারিয়েছে।
এটা যুক্তরাষ্ট্রের রোড আইল্যান্ড রাজ্যের চেয়েও কিছুটা বড়। মাঝে ২০১৭ সালে এ৬৮ এবং ২০২১ সালে এ৭৬-এর মতো কিছু হিমশৈল এটিকে আকারের দিক থেকে ছাড়িয়ে যায়। তবে এ২৩এ দীর্ঘকাল সবচেয়ে বড় হিমশৈল খেতাব ধরে রেখেছিল। কিন্তু এখন এটি নিয়মিত ভাঙতে থাকায় সবচেয়ে বড় হিমশৈল খেতাব হারিয়েছে।
advertisement
6/7
বর্তমানে এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম হিমশৈল। হয়ত আগামী সপ্তাহে এটি এত ছোট খণ্ডে বিভক্ত হবে যে তা আর সহজে শনাক্ত করা যাবে না। ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক জরিপের গবেষণা জাহাজ আরআরএস-এর সাহায্যে স্যার ডেভিড অ্যাটেনবরো হিমশৈল এ২৩এ পর্যবেক্ষণ করেছিলেন। তখন হিমশৈলটি দক্ষিণ জর্জিয়ার কাছে আটকে ছিল। বিজ্ঞানীরা সেখান থেকে বিভিন্ন নমুনা সংগ্রহ করেছেন। সেই নমুনা এখন বিশ্লেষণের জন্য রয়েছে যুক্তরাজ্যে।
বর্তমানে এটি বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম হিমশৈল। হয়ত আগামী সপ্তাহে এটি এত ছোট খণ্ডে বিভক্ত হবে যে তা আর সহজে শনাক্ত করা যাবে না। ব্রিটিশ অ্যান্টার্কটিক জরিপের গবেষণা জাহাজ আরআরএস-এর সাহায্যে স্যার ডেভিড অ্যাটেনবরো হিমশৈল এ২৩এ পর্যবেক্ষণ করেছিলেন। তখন হিমশৈলটি দক্ষিণ জর্জিয়ার কাছে আটকে ছিল। বিজ্ঞানীরা সেখান থেকে বিভিন্ন নমুনা সংগ্রহ করেছেন। সেই নমুনা এখন বিশ্লেষণের জন্য রয়েছে যুক্তরাজ্যে।
advertisement
7/7
১৯৮৬ সালে যখন বরফের তাক থেকে ভেঙে পড়ে, তখন তা ওয়েডেল সাগরের গভীরে তলিয়ে যায়। ৩০ বছরেরও বেশি সময় এটি সাগরের তলদেশে আটকে ছিল। ২০২০ সালে হিমবাহটি আবার ভেসে ওঠে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ধীরে ধীরে গলতে শুরু করায় কমে যায় বরফের ওজন। তখন এটি আবার ভেসে চলতে শুরু করে। অ্যান্টার্কটিকার শক্তিশালী স্রোতের টানে দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগরের দিকে এগিয়ে যায় এটি।
১৯৮৬ সালে যখন বরফের তাক থেকে ভেঙে পড়ে, তখন তা ওয়েডেল সাগরের গভীরে তলিয়ে যায়। ৩০ বছরেরও বেশি সময় এটি সাগরের তলদেশে আটকে ছিল। ২০২০ সালে হিমবাহটি আবার ভেসে ওঠে। জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে ধীরে ধীরে গলতে শুরু করায় কমে যায় বরফের ওজন। তখন এটি আবার ভেসে চলতে শুরু করে। অ্যান্টার্কটিকার শক্তিশালী স্রোতের টানে দক্ষিণ আটলান্টিক মহাসাগরের দিকে এগিয়ে যায় এটি।
advertisement
advertisement
advertisement