Viral News: এত নৃশংসতাও বাস্তবে সম্ভব! সিরিঞ্জে করে নতুন বউয়ের শরীরে বর-শাশুড়ি ঢুকিয়ে দিলেন ভয়াবহ এক রোগ! পরের ঘটনায় শিউরে উঠবেন
- Published by:Shubhagata Dey
Last Updated:
Viral News: মেয়ের বিয়ের উপহার হিসেবে ছেলেকে গাড়ি-সহ ১৫ লক্ষ টাকা পণ দিয়েছিলেন আগেই। কিন্তু এরপরেও যৌতুকের জন্য শ্বশুরবাড়ির লোকজন মেয়ের ওপরে চাপ দিতে থাকে। যে মেয়ের জীবন গড়ে দেওয়ার জন্য এত খরচ করেছিলেন তিনি, তার জীবন বাঁচাতে যে এমন ঘটনা ঘটবে, তা ভাবতেও পারেননি।
advertisement
advertisement
*বিয়ের কয়েকদিনের মধ্যেই তিনি পুলিশের কাছে মেয়ের অপমান ও অবিচারের অভিযোগ জানান। মেয়ের বিয়ের উপহার হিসেবে ছেলেকে গাড়ি-সহ ১৫ লক্ষ টাকা পণ দিয়েছিলেন আগেই। কিন্তু এরপরেও যৌতুকের জন্য শ্বশুরবাড়ির লোকজন মেয়ের ওপরে চাপ দিতে থাকে। যে মেয়ের জীবন গড়ে দেওয়ার জন্য এত খরচ করেছিলেন তিনি, তার জীবন বাঁচাতে যে এমন ঘটনা ঘটবে, তা ভাবতেও পারেননি। প্রতীকী ছবি।
advertisement
*মেয়ের স্বামী সাধারণ গাড়ির পরিবর্তন করে একটি স্করপিও গাড়ি এবং সঙ্গে ২৫ লক্ষ টাকা অতিরিক্ত যৌতুক দাবি করা শুরু করে। কিন্তু কনে অতিরিক্ত যৌতুক বাড়ি থেকে আনতে অস্বীকার করেছিল। আর তাতেই শ্বশুরবাড়ির লোকজন নববধূকে বাড়ি থেকে বের করে দেয়। এরপর গুরুজনদের উপস্থিতিতে পঞ্চায়েতে শ্বশুরবাড়ির লোকজনকে ডেকে পাঠানো হয়। কিন্তু তাতেও লাভ হয়নি। নববধূকে দূরে রেখে তাঁরা তার ওপর অত্যাচার চালাতে থাকে। প্রতীকী ছবি।
advertisement
*কিন্তু অতিরিক্ত পণ না পাওয়ায় শুরু হয় নববধূর উপরে অত্যাচার। শ্বশুরবাড়ির লোকজন রাগের মাথায় পুত্রবধূকে হত্যার পরিকল্পনা করে। মেয়েটির বাবা পুলিশের কাছে দায়ের করা অভিযোগে জানান, নববধূকে হত্যার জন্য কিছু ওষুধও দেওয়া হয়েছিল। এবং মেয়ের এইচআইভি পজিটিভ ধরা পড়ে। নির্যাতিতার বাবার দাবি, একটি ইনফেকশন ইঞ্জেকশনও দেওয়া হয়েছিল বধূকে হত্যা করার জন্য। প্রতীকী ছবি।
advertisement
*বাবার দাবি, শ্বশুরবাড়িতে মেয়েকে পিটিয়ে আহত করা হয়েছিল। অবস্থা আশঙ্কাজনক জানতে পেরে মেয়েকে হাসপাতালে নিয়ে যান বাবা। সেখানেই মেয়ের এইচআইভি পজিটিভ হওয়ায় বিষয়টি জানতে পারেন তিনি। এরপর জামাইয়ের পরীক্ষা করালে তাতে দেখা যায়, সেই ফল নেগেটিভ। এতেই মেয়ের বাবার সন্দেহ হয় কোনও ইঞ্জেকশন বলপূর্বক তাঁকে দেওয়া হয়েছিল। প্রতীকী ছবি।
advertisement
*পুলিশের কাছে বাবা অভিযোগ, মেয়েকে এইচআইভি ইঞ্জেকশন দেওয়া হয়েছিল পণের দাবি পূরণ না করায়। পুলিশ স্টেশনের ইনচার্জ রোজন্ত ত্যাগী জানিয়েছেন, অভিযোগকারী তাঁর মেয়েকে হেনস্থা করার জন্য স্বামী, দেওর, বৌদি ও শাশুড়ির নামে অভিযোগ করেন। তবে আদালতের নির্দেশে থানায় একটি মামলা দায়ের করা হয়। প্রতীকী ছবি।