Weather Update Latest: শুধু বাংলা নয়, দেশের বিভিন্ন প্রান্তে অবিরাম বৃষ্টি, তাড়াতাড়ি ঠাণ্ডা পড়ার সম্ভাবনা

Last Updated:
দিল্লি থেকে মুম্বই, বিহার-উত্তরপ্রদেশের বিভিন্ন জায়গায় বৃষ্টি হচ্ছে৷ যা আগামিদিনে আরও বাড়তে পারে বলে জানানো হয়েছে৷ অবিরাম বৃষ্টির ফলে তাপমাত্রা অনেকটা কমেছে৷
1/5
শুধু বাংলা নয়,উত্তর ভারতের বিভিন্ন জায়গায় অনবরত বৃষ্টি চলছেই৷ দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ এবং বিহার থেকে মহারাষ্ট্র পর্যন্ত আবহাওয়ার ধরণ বদলে যাচ্ছে এবং প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে। শুক্রবার রাত থেকে দিল্লি এবং সংলগ্ন এলাকায় বৃষ্টির ফলে রাস্তায় জল দাঁড়িয়ে গিয়েছে।
শুধু বাংলা নয়,উত্তর ভারতের বিভিন্ন জায়গায় অনবরত বৃষ্টি চলছেই৷ দিল্লি, উত্তরপ্রদেশ এবং বিহার থেকে মহারাষ্ট্র পর্যন্ত আবহাওয়ার ধরণ বদলে যাচ্ছে এবং প্রবল বৃষ্টি হচ্ছে। শুক্রবার রাত থেকে দিল্লি এবং সংলগ্ন এলাকায় বৃষ্টির ফলে রাস্তায় জল দাঁড়িয়ে গিয়েছে।
advertisement
2/5
মুম্বইয়ের ক্ষেত্রেও একই রকম চিত্র, যেখানে রাত থেকে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে এবং এর কারণে রাস্তা এবং গলি হাঁটু গভীর জলে প্লাবিত হয়েছে। ভারি বৃষ্টিতে ভিজে গিয়েছে উত্তরপ্রদেশ ও বিহারও। উত্তরপ্রদেশ-বিহারে অবিরাম বৃষ্টি হচ্ছে, বন্যার আশঙ্কাও রয়েছে। রাজধানী দিল্লিসহ দেশের অনেক জায়গায় বৃষ্টির গতি কিছুটা কমেছে।
মুম্বইয়ের ক্ষেত্রেও একই রকম চিত্র, যেখানে রাত থেকে ভারী বৃষ্টিপাত অব্যাহত রয়েছে এবং এর কারণে রাস্তা এবং গলি হাঁটু গভীর জলে প্লাবিত হয়েছে। ভারি বৃষ্টিতে ভিজে গিয়েছে উত্তরপ্রদেশ ও বিহারও। উত্তরপ্রদেশ-বিহারে অবিরাম বৃষ্টি হচ্ছে, বন্যার আশঙ্কাও রয়েছে। রাজধানী দিল্লিসহ দেশের অনেক জায়গায় বৃষ্টির গতি কিছুটা কমেছে।
advertisement
3/5
দিল্লি-নয়ডায় শুক্রবার রাত থেকেই বৃষ্টি চলছে। মহারাষ্ট্রের রাজধানী মুম্বই, থানে এবং বিচ্ছিন্ন এলাকায়ও ভারী বৃষ্টি হচ্ছে৷ যার কারণে রাস্তাঘাট জলমগ্ন হয়ে পড়েছে এবং স্বাভাবিক জীবনযাত্রা দুর্বিষহ হয়েছে। কর্ণাটকেও অবিরাম বর্ষণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। মৌসম ভবন জানিয়েছে, এসব এলাকায় আরও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির ফলে তাপমাত্রা এক ধাক্কায় অনেক কমে গিয়েছে। এর ফলে রাজধানীতে ঠাণ্ডা বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
দিল্লি-নয়ডায় শুক্রবার রাত থেকেই বৃষ্টি চলছে। মহারাষ্ট্রের রাজধানী মুম্বই, থানে এবং বিচ্ছিন্ন এলাকায়ও ভারী বৃষ্টি হচ্ছে৷ যার কারণে রাস্তাঘাট জলমগ্ন হয়ে পড়েছে এবং স্বাভাবিক জীবনযাত্রা দুর্বিষহ হয়েছে। কর্ণাটকেও অবিরাম বর্ষণে জনজীবন বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছে। মৌসম ভবন জানিয়েছে, এসব এলাকায় আরও বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বৃষ্টির ফলে তাপমাত্রা এক ধাক্কায় অনেক কমে গিয়েছে। এর ফলে রাজধানীতে ঠাণ্ডা বাড়তে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
advertisement
4/5
শুধু উত্তরপ্রদেশ ও উত্তরাখণ্ডেই বৃষ্টি হচ্ছে না, বন্যার আশঙ্কাও বেড়েছে বহু অংশে। বস্তি, ইটাওয়া, আমেঠি, বলরামপুর এবং উত্তর প্রদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। ইটাওয়াতে, ভারী বৃষ্টির মধ্যে অনেক এলাকা সম্পূর্ণ খালে পরিণত হয়েছে৷ অন্যদিকে বলরামপুর রাপ্তি নদীর বিপর্যয় প্রত্যক্ষ করছে৷ কারণ ভারী বৃষ্টিতে নদীর জল গ্রামে প্রবেশ করেছে। একইভাবে, আমেঠিতে গত দু’দিন ধরে অবিরাম বৃষ্টি মানুষের সমস্যা বাড়িয়েছে এবং লোকেরা তাদের নিজ নিজ বাড়ির ছাদে আশ্রয় নিয়েছে। উত্তরাখণ্ডের ধারচুলা এবং পিথোরাগড়ে তুষারপাত হচ্ছে৷ যার কারণে এই সময় যেমন আবহাওয়া থাকে, তার থেকে অনেকটা বদলেছে।
শুধু উত্তরপ্রদেশ ও উত্তরাখণ্ডেই বৃষ্টি হচ্ছে না, বন্যার আশঙ্কাও বেড়েছে বহু অংশে। বস্তি, ইটাওয়া, আমেঠি, বলরামপুর এবং উত্তর প্রদেশের বিভিন্ন এলাকায় বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। ইটাওয়াতে, ভারী বৃষ্টির মধ্যে অনেক এলাকা সম্পূর্ণ খালে পরিণত হয়েছে৷ অন্যদিকে বলরামপুর রাপ্তি নদীর বিপর্যয় প্রত্যক্ষ করছে৷ কারণ ভারী বৃষ্টিতে নদীর জল গ্রামে প্রবেশ করেছে। একইভাবে, আমেঠিতে গত দু’দিন ধরে অবিরাম বৃষ্টি মানুষের সমস্যা বাড়িয়েছে এবং লোকেরা তাদের নিজ নিজ বাড়ির ছাদে আশ্রয় নিয়েছে। উত্তরাখণ্ডের ধারচুলা এবং পিথোরাগড়ে তুষারপাত হচ্ছে৷ যার কারণে এই সময় যেমন আবহাওয়া থাকে, তার থেকে অনেকটা বদলেছে।
advertisement
5/5
একই সঙ্গে বিহারের রাজধানী পটনাসহ মুজাফফরপুর, মতিহারি, গোপালগঞ্জসহ অনেক জেলায় বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার এসব এলাকায় ভারী বর্ষণ দেখা গিয়েছে। আজ শনিবারও এসব এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বর্ষা মৌসুমে গন্ডক ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার কারণে মুজাফফরপুরে বন্যার আশঙ্কা বেড়েছে৷ এই বিষয়ে তিনটি ব্লকে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। একই সময়ে গন্ডক নদীর জলস্তর বৃদ্ধির পর মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার বাল্মিকি নগর গন্ডক ব্যারেজের পরিদর্শন করেন।
একই সঙ্গে বিহারের রাজধানী পটনাসহ মুজাফফরপুর, মতিহারি, গোপালগঞ্জসহ অনেক জেলায় বৃষ্টি অব্যাহত রয়েছে। শুক্রবার এসব এলাকায় ভারী বর্ষণ দেখা গিয়েছে। আজ শনিবারও এসব এলাকায় বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানা গিয়েছে। বর্ষা মৌসুমে গন্ডক ব্যারেজ থেকে জল ছাড়ার কারণে মুজাফফরপুরে বন্যার আশঙ্কা বেড়েছে৷ এই বিষয়ে তিনটি ব্লকে সতর্কতা জারি করা হয়েছে। একই সময়ে গন্ডক নদীর জলস্তর বৃদ্ধির পর মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমার বাল্মিকি নগর গন্ডক ব্যারেজের পরিদর্শন করেন।
advertisement
advertisement
advertisement