Viral News: বৌদিকে বিয়ে করল দেওর...বিহারে জেলের মধ্যে, বরযাত্রী বন্দিরা! দিনের পর দিন চলছিল...

Last Updated:
আদালতের সে নির্দেশের পরেই জেল কর্তৃপক্ষ জেলের মধ্যেই দু’জনের বিয়ের ব্যবস্থা করেন৷ প্রতিবেদন অনুসারে, জেল সুপার ওমপ্রকাশ শান্তি ভূষণ জানিয়েছেন যে, আদালতের আদেশ অনুসরণ করেই বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে।
1/7
বিহারর মধুবনী জেলার ঘটনা৷ হঠাৎ করেই বিয়ের বাড়ির সানাই বাজতে শুরু করে দিল জেলের মধ্যে৷ জেলের আসামিরা হয়ে গেলেন বরযাত্রী৷ জেলের সেই বিয়েরবাড়িতে বরযাত্রীদের মাঝেই নিজের বউদিকে বিয়ে করলেন তাঁর দেওর৷
বিহারর মধুবনী জেলার ঘটনা৷ হঠাৎ করেই বিয়ের বাড়ির সানাই বাজতে শুরু করে দিল জেলের মধ্যে৷ জেলের আসামিরা হয়ে গেলেন বরযাত্রী৷ জেলের সেই বিয়েরবাড়িতে বরযাত্রীদের মাঝেই নিজের বউদিকে বিয়ে করলেন তাঁর দেওর৷
advertisement
2/7
টাইমস অফ ইন্ডিয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে নিজের বৌদিকে যৌন হেনস্থা করার অভিযোগ উঠেছিল৷
টাইমস অফ ইন্ডিয়া প্রতিবেদন অনুযায়ী, ওই ব্যক্তির বিরুদ্ধে নিজের বৌদিকে যৌন হেনস্থা করার অভিযোগ উঠেছিল৷
advertisement
3/7
২০২২ সালে ছোটু যাদব ওরফে বদ্রী যাদবের বড় ভাই মারা যান৷ তাঁর স্ত্রী ছিলেন গীতা কুমারী৷ দাদার মৃত্যুর পরে বৌদির সঙ্গে জোর যৌন সম্পর্ক তৈরি করতে থাকে দেওর৷ গীতার দাবি, এর ফলে সে বে কয়েকবার গর্ভবতী হয়ে পড়ে এবং ওষুধ খেয়ে গর্ভপাত করে৷ তবে শেষবার তিনি গর্ভপাত করাতে অসম্মত হন৷
২০২২ সালে ছোটু যাদব ওরফে বদ্রী যাদবের বড় ভাই মারা যান৷ তাঁর স্ত্রী ছিলেন গীতা কুমারী৷ দাদার মৃত্যুর পরে বৌদির সঙ্গে জোর যৌন সম্পর্ক তৈরি করতে থাকে দেওর৷ গীতার দাবি, এর ফলে সে বে কয়েকবার গর্ভবতী হয়ে পড়ে এবং ওষুধ খেয়ে গর্ভপাত করে৷ তবে শেষবার তিনি গর্ভপাত করাতে অসম্মত হন৷
advertisement
4/7
এরপর নিজের ও তার অনাত সন্তানের সুরক্ষার জন্য গীতা তারবাড়ি ছেড়ে স্থানীয় মহিলা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন৷ এরপর ছোটু যাদবকে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো৷
এরপর নিজের ও তার অনাত সন্তানের সুরক্ষার জন্য গীতা তারবাড়ি ছেড়ে স্থানীয় মহিলা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন৷ এরপর ছোটু যাদবকে বিচার বিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো৷
advertisement
5/7
সেই মামলায় জামিন চেয়ে অভিযুক্ত আবেদন জানিয়েছিলেন পটনা হাইকোর্টে৷ নির্দেশ ছিল নিজের বৌদিকে আইনি ভাবে বিয়ে করার পরেই যেন জামিন মঞ্জুর করা হয় ওই ব্যক্তির৷ বিষয়টি যেন খতিয়ে দেখে নিম্ন আদালত৷
সেই মামলায় জামিন চেয়ে অভিযুক্ত আবেদন জানিয়েছিলেন পটনা হাইকোর্টে৷ নির্দেশ ছিল নিজের বৌদিকে আইনি ভাবে বিয়ে করার পরেই যেন জামিন মঞ্জুর করা হয় ওই ব্যক্তির৷ বিষয়টি যেন খতিয়ে দেখে নিম্ন আদালত৷
advertisement
6/7
আদালতের সে নির্দেশের পরেই জেল কর্তৃপক্ষ জেলের মধ্যেই দু’জনের বিয়ের ব্যবস্থা করেন৷ প্রতিবেদন অনুসারে, জেল সুপার ওমপ্রকাশ শান্তি ভূষণ জানিয়েছেন যে, আদালতের আদেশ অনুসরণ করেই বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে।
আদালতের সে নির্দেশের পরেই জেল কর্তৃপক্ষ জেলের মধ্যেই দু’জনের বিয়ের ব্যবস্থা করেন৷ প্রতিবেদন অনুসারে, জেল সুপার ওমপ্রকাশ শান্তি ভূষণ জানিয়েছেন যে, আদালতের আদেশ অনুসরণ করেই বিবাহ সম্পন্ন হয়েছে।
advertisement
7/7
বিচারক সৈয়দ মোহাম্মদ ফজলুল বারীর নির্দেশে, মধুবনী বিভাগীয় কারাগার তার প্রাঙ্গণে বিবাহ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। বিবাহ প্রত্যক্ষ করার জন্য আইনজীবী, পরিবারের সদস্য এবং জেল কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন, যখন বন্দিরা
বিচারক সৈয়দ মোহাম্মদ ফজলুল বারীর নির্দেশে, মধুবনী বিভাগীয় কারাগার তার প্রাঙ্গণে বিবাহ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। বিবাহ প্রত্যক্ষ করার জন্য আইনজীবী, পরিবারের সদস্য এবং জেল কর্মীরা উপস্থিত ছিলেন, যখন বন্দিরা "বারাতি" হিসেবে অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
advertisement
advertisement
advertisement