কোভিড প্রোটোকল মেনেই পালিত হবে জাল্লিকাট্টু, ছাড়পত্র দিল রাজ্য সরকার

Last Updated:
ছাড়পত্র দেওয়ার সময় রাজ্য সরকার থেকে একটি রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে, যেখানে এই অনুষ্ঠান সম্পর্কে কিছু বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছে।
1/7
বছর শেষে আবার নয়া বিপদ। নতুন প্রজাতির করোনা দিয়ে গোটা বিশ্ব এখন আতঙ্কে রয়েছে। দেশ বিদশে যোগাযোগ আপাতত বিচ্ছিন্ন রাখা হয়েছে। আসছে বছর অতিমারির সংক্রমণ রুখতে যখন কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে তখন এমন পরিস্থিতিতে জাল্লিকাট্টু এবং মঞ্জুভিরাত্তু খেলায় অনুমতি দিল তামিলনাড়ু সরকার।
বছর শেষে আবার নয়া বিপদ। নতুন প্রজাতির করোনা দিয়ে গোটা বিশ্ব এখন আতঙ্কে রয়েছে। দেশ বিদশে যোগাযোগ আপাতত বিচ্ছিন্ন রাখা হয়েছে। আসছে বছর অতিমারির সংক্রমণ রুখতে যখন কড়া পদক্ষেপ নেওয়া হচ্ছে তখন এমন পরিস্থিতিতে জাল্লিকাট্টু এবং মঞ্জুভিরাত্তু খেলায় অনুমতি দিল তামিলনাড়ু সরকার।
advertisement
2/7
তামিলনাড়ুতে জাল্লিকাট্টু এবং মঞ্জুভিরাত্তু খুবই জনপ্রিয় খেলা। প্রতি বছর পোঙ্গলের পরে চেন্নাইয়ে মেরিনা সৈকতে এই খেলার আয়োজন করা হয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ এই খেলা দেখতে আসেন। তামিলনাড়ুর সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে জাল্লিকাট্টুর ঐতিহ্য।
তামিলনাড়ুতে জাল্লিকাট্টু এবং মঞ্জুভিরাত্তু খুবই জনপ্রিয় খেলা। প্রতি বছর পোঙ্গলের পরে চেন্নাইয়ে মেরিনা সৈকতে এই খেলার আয়োজন করা হয়। দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে হাজার হাজার মানুষ এই খেলা দেখতে আসেন। তামিলনাড়ুর সংস্কৃতির সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছে জাল্লিকাট্টুর ঐতিহ্য।
advertisement
3/7
করোনা আবহে ছাড়পত্র দেওয়ার সময় রাজ্য সরকার থেকে একটি রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে, যেখানে এই অনুষ্ঠান সম্পর্কে কিছু বিধিনিষেধের কথা উল্লেখ রয়েছে। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, জাল্লিকাট্টু খেলায় ৩০০ জন প্রতিযোগী এবং মঞ্জুভিরাত্তু খেলায় ১৫০ জন প্রতিযোগী অংশ নিতে পারবেন।
করোনা আবহে ছাড়পত্র দেওয়ার সময় রাজ্য সরকার থেকে একটি রিপোর্ট দেওয়া হয়েছে, যেখানে এই অনুষ্ঠান সম্পর্কে কিছু বিধিনিষেধের কথা উল্লেখ রয়েছে। ওই রিপোর্টে বলা হয়েছে, জাল্লিকাট্টু খেলায় ৩০০ জন প্রতিযোগী এবং মঞ্জুভিরাত্তু খেলায় ১৫০ জন প্রতিযোগী অংশ নিতে পারবেন।
advertisement
4/7
খেলায় অংশ নেওয়ার জন্য প্রতিযোগীদের ক্ষেত্রেও রয়েছে নিয়ম। এই খেলায় অংশ নিতে হলে প্রত্যেককে প্রথমে কোভিড পরীক্ষা করাতে হবে। রিপোর্ট যদি নেগেটিভ আসে তাহলে রিপোর্টের একটি কপি জমা দিতে হবে। তারপরে এই খেলায় অংশ নেওয়া যাবে বলে জানিয়েছে রাজ্য সরকার।
খেলায় অংশ নেওয়ার জন্য প্রতিযোগীদের ক্ষেত্রেও রয়েছে নিয়ম। এই খেলায় অংশ নিতে হলে প্রত্যেককে প্রথমে কোভিড পরীক্ষা করাতে হবে। রিপোর্ট যদি নেগেটিভ আসে তাহলে রিপোর্টের একটি কপি জমা দিতে হবে। তারপরে এই খেলায় অংশ নেওয়া যাবে বলে জানিয়েছে রাজ্য সরকার।
advertisement
5/7
ওই রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে যে, খোলা মাঠে এই খেলার আয়োজন করতে হবে। দর্শক আসনের মোট ৫০ শতাংশ দর্শক এই খেলা দেখার সুযোগ পাবেন। যারা খেলা দেখতে আসবেন তাদের প্রত্যেককেই থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে শরীরের তাপমাত্রা মাপা হবে এবং সকলকেই মুখে মাস্ক পরতে হবে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে দর্শকাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।
ওই রিপোর্টে আরও বলা হয়েছে যে, খোলা মাঠে এই খেলার আয়োজন করতে হবে। দর্শক আসনের মোট ৫০ শতাংশ দর্শক এই খেলা দেখার সুযোগ পাবেন। যারা খেলা দেখতে আসবেন তাদের প্রত্যেককেই থার্মাল স্ক্যানার দিয়ে শরীরের তাপমাত্রা মাপা হবে এবং সকলকেই মুখে মাস্ক পরতে হবে। সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে দর্শকাসনের ব্যবস্থা করতে হবে।
advertisement
6/7
২০০৪ সালে পিটা (পিপল ফর দ্য এথিক্যাল ট্রিটমেন্ট অব অ্যানিম্যালস) এবং অ্যানিম্যাল ওয়েলফেয়ার বোর্ড অব ইন্ডিয়া তামিলনাড়ুর জনপ্রিয় এই খেলা জাল্লিকাট্টু বন্ধ করার দাবি তোলে। কিন্তু জাল্লিকাট্টু তামিলের ঐতিহ্য, বহু কাল ধরেই এই ‘বুল টেমিং’ চলে আসছে। তাই ২০১৬ সালে রাজ্য সরকার আবার পুনরায় পিটিশন দাখিল করে জাল্লিকাট্টু খেলা চালু করার নির্দেশ দেন।
২০০৪ সালে পিটা (পিপল ফর দ্য এথিক্যাল ট্রিটমেন্ট অব অ্যানিম্যালস) এবং অ্যানিম্যাল ওয়েলফেয়ার বোর্ড অব ইন্ডিয়া তামিলনাড়ুর জনপ্রিয় এই খেলা জাল্লিকাট্টু বন্ধ করার দাবি তোলে। কিন্তু জাল্লিকাট্টু তামিলের ঐতিহ্য, বহু কাল ধরেই এই ‘বুল টেমিং’ চলে আসছে। তাই ২০১৬ সালে রাজ্য সরকার আবার পুনরায় পিটিশন দাখিল করে জাল্লিকাট্টু খেলা চালু করার নির্দেশ দেন।
advertisement
7/7
তবে চিন্তার বিষয় পোঙ্গলের সময় তামিলনাড়ু সরকার সমস্ত বিধিনিষেধ তুলে নিয়েছিল। যার জন্য ওই রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বেড়ে যায়। তার পরেও জাল্লিকাট্টু এবং মঞ্জুভিরাত্তুর জন্য সরকার ছারপত্র দিলে অবস্থা কেমন দাঁড়াবে, সেই নিয়ে বিশেষজ্ঞের একাংশই সন্দেহ প্রকাশ করছেন।
তবে চিন্তার বিষয় পোঙ্গলের সময় তামিলনাড়ু সরকার সমস্ত বিধিনিষেধ তুলে নিয়েছিল। যার জন্য ওই রাজ্যে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হু হু করে বেড়ে যায়। তার পরেও জাল্লিকাট্টু এবং মঞ্জুভিরাত্তুর জন্য সরকার ছারপত্র দিলে অবস্থা কেমন দাঁড়াবে, সেই নিয়ে বিশেষজ্ঞের একাংশই সন্দেহ প্রকাশ করছেন।
advertisement
advertisement
advertisement