Success Story: মাত্র ৮ বছরের বাবাকে হারিয়েছেন, মিষ্টি চেহারার দাপুটে এই পুলিশ গড়েছেন বিরল নজির

Last Updated:
Success Story: ১৯৫৮ ব্যাচের আইপিএস অফিসারদের ট্রফি সেরা মহিলা বহিরঙ্গন পরীক্ষার্থীর জন্য, শ্রী উমেশ চন্দ্র ট্রফি ফিল্ড কমব্যাটের জন্য, ৫৫তম ব্যাচের সিনিয়র অফিসারদের ট্রফি সেরা টার্ন আউটের জন্য এবং বাঙালিদের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার ট্রফি।
1/9
: অপরাজিতা রাই-তিনি একজন দারুণ সফল মহিলা আইপিএল অফিসার৷ কিন্তু তাঁর  কর্মকাণ্ড আরও বাড়তি গুরুত্ব পেয়েছে কারণ তিনি যা করে দেখিয়েছেন তাঁর আগে সেই কাজ সিকিম থেকে কোনও মহিলা করে দেখাতে পারেননি৷  অপরাজিতের বাবা জ্ঞানেন্দ্র রাই বন বিভাগেপ কর্মকর্তা ছিলেন। কিন্তু অপরাজিতার যখন মাত্র ৮ বছর বয়স তখন তিনি মারা যান।
: অপরাজিতা রাই-তিনি একজন দারুণ সফল মহিলা আইপিএল অফিসার৷ কিন্তু তাঁর  কর্মকাণ্ড আরও বাড়তি গুরুত্ব পেয়েছে কারণ তিনি যা করে দেখিয়েছেন তাঁর আগে সেই কাজ সিকিম থেকে কোনও মহিলা করে দেখাতে পারেননি৷  অপরাজিতের বাবা জ্ঞানেন্দ্র রাই বন বিভাগেপ কর্মকর্তা ছিলেন। কিন্তু অপরাজিতার যখন মাত্র ৮ বছর বয়স তখন তিনি মারা যান।
advertisement
2/9
তার মায়ের নাম রোমা রাই। তিনি ছোটবেলা থেকেই জনসাধারণের প্রতি সরকারি কর্মচারীদের সংবেদনশীল মনোভাব সম্পর্কে সচেতন ছিলেন। সাধারণ মানুষের কাজ করার জন্য তিনি প্রশাসনিক কাজের  অংশ হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। যে স্বপ্ন তিনি ছেলেবেলায় দেখেছিলেন তা পূর্ণ করার জন্য কোনও চেষ্টা বাকি রাখেননি৷  দুই দশক পর তিনি সিকিমের প্রথম মহিলা আইপিএস অফিসার হন।
তার মায়ের নাম রোমা রাই। তিনি ছোটবেলা থেকেই জনসাধারণের প্রতি সরকারি কর্মচারীদের সংবেদনশীল মনোভাব সম্পর্কে সচেতন ছিলেন। সাধারণ মানুষের কাজ করার জন্য তিনি প্রশাসনিক কাজের  অংশ হওয়ার সিদ্ধান্ত নেন। যে স্বপ্ন তিনি ছেলেবেলায় দেখেছিলেন তা পূর্ণ করার জন্য কোনও চেষ্টা বাকি রাখেননি৷  দুই দশক পর তিনি সিকিমের প্রথম মহিলা আইপিএস অফিসার হন।
advertisement
3/9
অপরাজিতা রাই ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় খুব ভাল ছিলেন। তিনি ২০০৪ সালে আইসিএস বোর্ড পরীক্ষায় ৯৫ শতাংশ নম্বর নিয়ে নিজের রাজ্যের টপার ছিলেন। তিনি তাঁর স্কুল তাশি নামগিয়াল অ্যাকাডেমিতে সেরা অলরাউন্ডার পড়ুয়ার জন্য  পদক পেয়েছিলেন।
অপরাজিতা রাই ছোটবেলা থেকেই পড়াশোনায় খুব ভাল ছিলেন। তিনি ২০০৪ সালে আইসিএস বোর্ড পরীক্ষায় ৯৫ শতাংশ নম্বর নিয়ে নিজের রাজ্যের টপার ছিলেন। তিনি তাঁর স্কুল তাশি নামগিয়াল অ্যাকাডেমিতে সেরা অলরাউন্ডার পড়ুয়ার জন্য  পদক পেয়েছিলেন।
advertisement
4/9
সিকিমের প্রথম মহিলা আইপিএস অফিসার হলেন অপরাজিতা রাই। তিনি ২০১০ এবং ২০১১ উভয় বছরেই UPSC সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। আইপিএস প্রশিক্ষণের সময় তিনি পুলিশ অ্যাকাডেমিতে অনেক পুরস্কার জিতেছিলেন।
সিকিমের প্রথম মহিলা আইপিএস অফিসার হলেন অপরাজিতা রাই। তিনি ২০১০ এবং ২০১১ উভয় বছরেই UPSC সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন। আইপিএস প্রশিক্ষণের সময় তিনি পুলিশ অ্যাকাডেমিতে অনেক পুরস্কার জিতেছিলেন।
advertisement
5/9
যার মধ্যে রয়েছে ১৯৫৮ ব্যাচের আইপিএস অফিসারদের ট্রফি সেরা মহিলা বহিরঙ্গন পরীক্ষার্থীর জন্য, শ্রী উমেশ চন্দ্র ট্রফি ফিল্ড কমব্যাটের জন্য, ৫৫তম ব্যাচের সিনিয়র অফিসারদের ট্রফি সেরা টার্ন আউটের জন্য এবং বাঙালিদের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার ট্রফি।
যার মধ্যে রয়েছে ১৯৫৮ ব্যাচের আইপিএস অফিসারদের ট্রফি সেরা মহিলা বহিরঙ্গন পরীক্ষার্থীর জন্য, শ্রী উমেশ চন্দ্র ট্রফি ফিল্ড কমব্যাটের জন্য, ৫৫তম ব্যাচের সিনিয়র অফিসারদের ট্রফি সেরা টার্ন আউটের জন্য এবং বাঙালিদের জন্য পশ্চিমবঙ্গ সরকার ট্রফি।
advertisement
6/9
মাধ্যমিক শিক্ষার পর, তিনি জাতীয় স্তরের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং ২০০৯ সালে ওয়েস্ট বেঙ্গল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ জুডিশিয়াল সায়েন্সেস থেকে বিএ এলএলবি (অনার্স) ডিগ্রি অর্জন করেন। এখানে তিনি আইনশাস্ত্র এবং জনপ্রশাসন উভয় ক্ষেত্রে স্বর্ণপদক লাভ করেন। তিনি ২০০৯ সালেই প্রথমবার ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষা দিয়েছিলেন। কিন্তু প্রথমবারে অবশ্য তিনি এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি৷
মাধ্যমিক শিক্ষার পর, তিনি জাতীয় স্তরের ভর্তি পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হন এবং ২০০৯ সালে ওয়েস্ট বেঙ্গল ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অফ জুডিশিয়াল সায়েন্সেস থেকে বিএ এলএলবি (অনার্স) ডিগ্রি অর্জন করেন। এখানে তিনি আইনশাস্ত্র এবং জনপ্রশাসন উভয় ক্ষেত্রে স্বর্ণপদক লাভ করেন। তিনি ২০০৯ সালেই প্রথমবার ইউপিএসসি সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষা দিয়েছিলেন। কিন্তু প্রথমবারে অবশ্য তিনি এই পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে পারেননি৷
advertisement
7/9
অপরাজিতা রাই আবারও ২০১০ সালে UPSC সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। এবার তিনি ৭৬৮ তম র‌্যাঙ্ক নিয়ে পাস করেন। কিন্তু এতেও তিনি সন্তুষ্ট হননি। ২০১১ সালে টানা তৃতীয়বার ইউপিএসসি পরীক্ষা দিয়েছিলেন তিনি। এবার তাঁর সর্বভারতীয় র‌্যাঙ্ক ছিল ৩৫৮তম। এইবারের পরেই তিনি আইপিএস হতে সক্ষম হন।
অপরাজিতা রাই আবারও ২০১০ সালে UPSC সিভিল সার্ভিসেস পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন। এবার তিনি ৭৬৮ তম র‌্যাঙ্ক নিয়ে পাস করেন। কিন্তু এতেও তিনি সন্তুষ্ট হননি। ২০১১ সালে টানা তৃতীয়বার ইউপিএসসি পরীক্ষা দিয়েছিলেন তিনি। এবার তাঁর সর্বভারতীয় র‌্যাঙ্ক ছিল ৩৫৮তম। এইবারের পরেই তিনি আইপিএস হতে সক্ষম হন।
advertisement
8/9
আইপিএস অপরাজিতা রাই পশ্চিমবঙ্গ ক্যাডারের একজন আইপিএস অফিসার। তিনি একজন তুখোড় পুলিশ অফিসারের সঙ্গে  একজন ভাল ক্রীড়াবিদও। তিনি অল ইন্ডিয়া পুলিশ ব্যাডমিন্টন চ্যাম্পিয়নশিপে রানার্সআপও হয়েছেন।
আইপিএস অপরাজিতা রাই পশ্চিমবঙ্গ ক্যাডারের একজন আইপিএস অফিসার। তিনি একজন তুখোড় পুলিশ অফিসারের সঙ্গে  একজন ভাল ক্রীড়াবিদও। তিনি অল ইন্ডিয়া পুলিশ ব্যাডমিন্টন চ্যাম্পিয়নশিপে রানার্সআপও হয়েছেন।
advertisement
9/9
এছাড়া মাদক ও স্বর্ণ চোরাচালানের অনেক ঘটনা ফাঁস করেও তিনি  একাধিকবার শিরোনাম ছিনিয়ে নিয়েছেন৷ একসময় তিনি কর্পোরেট স্টাইলের চোরাচালান সিন্ডিকেটকে ভেস্তে দিয়েছিলেন। যার মধ্যে কলকাতা থেকে শিলিগুড়িগামী বাস থেকে ৮ কেজি সোনা, ৭৪ কেজি রুপো এবং প্রায় তিন কেজি মাদক উদ্ধারের একটি বড় রেইড রয়েছে৷
এছাড়া মাদক ও স্বর্ণ চোরাচালানের অনেক ঘটনা ফাঁস করেও তিনি  একাধিকবার শিরোনাম ছিনিয়ে নিয়েছেন৷ একসময় তিনি কর্পোরেট স্টাইলের চোরাচালান সিন্ডিকেটকে ভেস্তে দিয়েছিলেন। যার মধ্যে কলকাতা থেকে শিলিগুড়িগামী বাস থেকে ৮ কেজি সোনা, ৭৪ কেজি রুপো এবং প্রায় তিন কেজি মাদক উদ্ধারের একটি বড় রেইড রয়েছে৷
advertisement
advertisement
advertisement