Super El Nino: ‘সুপার এল নিনো’ ছারখার করতে পারে দেশকে, পুজোর মুখে আবহাওয়ার খবরে চিন্তার ভাঁজ

Last Updated:
Super El Nino: আবহাওয়াবিদদের আশঙ্কায় তাই আপাতত ঘুম উড়েছে ভবিষ্যতের দিকে তাকালেই৷
1/8
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটি হল ‘সুপার এল নিনো’৷ হ্যাঁ, ভারতের কপালেই লেখা আছে এই চরম দুঃসময়ের পরিস্থিতি৷ আবহাওয়াবিদদের আশঙ্কায় তাই আপাতত ঘুম উড়েছে ভবিষ্যতের দিকে তাকালেই৷
বিজ্ঞানীরা বলছেন, এটি হল ‘সুপার এল নিনো’৷ হ্যাঁ, ভারতের কপালেই লেখা আছে এই চরম দুঃসময়ের পরিস্থিতি৷ আবহাওয়াবিদদের আশঙ্কায় তাই আপাতত ঘুম উড়েছে ভবিষ্যতের দিকে তাকালেই৷
advertisement
2/8
ন্যাশনাল ওশিয়ানিক ও অ্যাটমোস্ফিয়্যারিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের পক্ষ থেকে সম্প্রতি এই ভবিষ্যদ্বানী করা হয়েছে৷ বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এমন এল নিনোর প্রভাব ভারত কখনও দেখেনি৷ ফলে একটি ঐতিহাসিক শক্তিধর এল নিনো হিসাবে চিহ্নিত করছেন তাঁরা৷
ন্যাশনাল ওশিয়ানিক ও অ্যাটমোস্ফিয়্যারিক অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের পক্ষ থেকে সম্প্রতি এই ভবিষ্যদ্বানী করা হয়েছে৷ বিজ্ঞানীরা বলেছেন, এমন এল নিনোর প্রভাব ভারত কখনও দেখেনি৷ ফলে একটি ঐতিহাসিক শক্তিধর এল নিনো হিসাবে চিহ্নিত করছেন তাঁরা৷
advertisement
3/8
কেন দেখা যায় এল নিনোর প্রভাব৷ অনেকটা ঘূর্ণিঝড়ের মতো, সমুদ্রপৃষ্ঠের উত্তাপ বৃদ্ধির ফলে এই ঘটনা ঘটে৷ দক্ষিণ আমেরিকার সাগরের উত্তাপ অত্যাধিক রকমের বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে সারা পৃথিবীজুড়েই এর প্রভাব দেখা দিতে পারে বলে জানানো হয়েছে৷
কেন দেখা যায় এল নিনোর প্রভাব৷ অনেকটা ঘূর্ণিঝড়ের মতো, সমুদ্রপৃষ্ঠের উত্তাপ বৃদ্ধির ফলে এই ঘটনা ঘটে৷ দক্ষিণ আমেরিকার সাগরের উত্তাপ অত্যাধিক রকমের বৃদ্ধি পাওয়ার ফলে সারা পৃথিবীজুড়েই এর প্রভাব দেখা দিতে পারে বলে জানানো হয়েছে৷
advertisement
4/8
 এর ফলে খাদ্যশষ্যের উৎপাদন, জলের সুবিধা থেকে শুরু করে সাধারণ প্রাণী ও উদ্ভিদ জগতের বাস্তুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে৷ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, শক্তিশালী এলি নিনোর প্রভাব প্রায় ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে৷
এর ফলে খাদ্যশষ্যের উৎপাদন, জলের সুবিধা থেকে শুরু করে সাধারণ প্রাণী ও উদ্ভিদ জগতের বাস্তুতন্ত্র ক্ষতিগ্রস্থ হতে পারে৷ বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, শক্তিশালী এলি নিনোর প্রভাব প্রায় ৭৫ শতাংশ পর্যন্ত বৃদ্ধি পেয়েছে৷
advertisement
5/8
 তাঁরা বলেছেন, আগামী বছর, অর্থাৎ ২০২৪ সালের মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত এই শক্তিশালী এল নিনোর প্রভাব দেখতে পাওয়া যাবে৷ সেই সময়ে সমুদ্র পৃষ্ঠের উষ্ণতা ১.৫ ডিগ্রি পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে৷ তার ফরে তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি পর্যন্ত বাড়তে পারে বলেই আশঙ্কা করা হচ্ছে৷
তাঁরা বলেছেন, আগামী বছর, অর্থাৎ ২০২৪ সালের মার্চ থেকে মে মাস পর্যন্ত এই শক্তিশালী এল নিনোর প্রভাব দেখতে পাওয়া যাবে৷ সেই সময়ে সমুদ্র পৃষ্ঠের উষ্ণতা ১.৫ ডিগ্রি পর্যন্ত বৃদ্ধি পেতে পারে৷ তার ফরে তাপমাত্রা ২ ডিগ্রি পর্যন্ত বাড়তে পারে বলেই আশঙ্কা করা হচ্ছে৷
advertisement
6/8
তাঁরা এই ঘটনার তুলনা টানছেন ১৯৯৭-৯৮ বা ২০১৫-১৬-এর সঙ্গে৷ কারণ তাঁরা বলছেন, এর ফলে সারা পৃথিবীতেই বিপুল পরিমাণে তাপমাত্রার বৃদ্ধি, কোথাও কোথাও খরা, আবার কোথাও কোথাও বন্যার মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে৷
তাঁরা এই ঘটনার তুলনা টানছেন ১৯৯৭-৯৮ বা ২০১৫-১৬-এর সঙ্গে৷ কারণ তাঁরা বলছেন, এর ফলে সারা পৃথিবীতেই বিপুল পরিমাণে তাপমাত্রার বৃদ্ধি, কোথাও কোথাও খরা, আবার কোথাও কোথাও বন্যার মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে৷
advertisement
7/8
বিজ্ঞানীরা বলছেন, সুপার এল নিনো আসলে ভারতের স্বাভাবিক ঋতুচক্রকে প্রভাবিত করতে পারে৷ কোথাও কোথাও চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া বেড়ে যেতে পারে আবার কোথাও কোথাও খরার মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে৷
বিজ্ঞানীরা বলছেন, সুপার এল নিনো আসলে ভারতের স্বাভাবিক ঋতুচক্রকে প্রভাবিত করতে পারে৷ কোথাও কোথাও চরমভাবাপন্ন আবহাওয়া বেড়ে যেতে পারে আবার কোথাও কোথাও খরার মতো পরিস্থিতি তৈরি হতে পারে৷
advertisement
8/8
বিজ্ঞানীরা বলছেন, অতীত অভিজ্ঞতা থেকে দেখা গিয়েছে, এল নিনো ভারতের মৌসুমী বায়ু প্রভাবিত বৃষ্টিকে বারংবার প্রভাবিত করেছে৷ অনেক সময় আগের থেকে ৯০ শতাংশ কম বৃষ্টি হয়েছে দেশে, তাতে খরা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে৷
বিজ্ঞানীরা বলছেন, অতীত অভিজ্ঞতা থেকে দেখা গিয়েছে, এল নিনো ভারতের মৌসুমী বায়ু প্রভাবিত বৃষ্টিকে বারংবার প্রভাবিত করেছে৷ অনেক সময় আগের থেকে ৯০ শতাংশ কম বৃষ্টি হয়েছে দেশে, তাতে খরা পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে৷
advertisement
advertisement
advertisement