advertisement
দফায় দফায় বৈঠক, নয়া মুখ্যমন্ত্রী নির্বাচনের কাজটাও খুব একটা সহজ ছিল না কংগ্রেসের শীর্ষ নেতৃত্বের জন্য । মধ্যপ্রদেশে মুখ্যমন্ত্রী পদের জন্য দৌড়ে ছিলেন কমলনাথ ও জ্যোতিরাদিত্য সিন্ধিয়া ।অন্যদিকে রাজস্থানে এই পদের দাবিদার ছিলেন অশোক গেহলত ও সচিন পাইলট। আর শেষপর্যন্ত প্রবীণ নেতাদেরকেই রাজ্য পরিচালনার ভার দিয়েছেন রাহুল। (ছবি: সংগৃহীত)
advertisement
advertisement
গান্ধি পরিবারের প্রতি সাতষট্টি বছরের গেহলতের আনুগত্য প্রশ্নাতীত। ইন্দিরা গান্ধি থেকে সনিয়া হয়ে রাহুল। প্রসঙ্গত, নরসিমহা রাও এর মন্ত্রীসভার সদস্যও ছিলেন গেহলত । যোধপুর থেকে প্রথমবার ভোটে লড়ার টিকিট গেহলতকে দিয়েছিলেন সঞ্জয় গান্ধি। গান্ধি পরিবারের সব প্রজন্মের কাছে গেহলতের সমান গ্রহণযোগ্যতা। রাজস্থানের ‘গান্ধি’ হিসাবে পরিচিত গেহলত চলতি বছরে গুজরাত এবং কর্নাটক ভোটে সাংগঠনিক দক্ষতার পরিচয় দেন। (ছবি: সংগৃহীত)
advertisement
২০০৮ সালে প্রবল বিক্ষোভ হলেও গেহলতকে বেছেছিলেন সোনিয়া। রাজস্থানে এর আগেও দুবার মুখ্যমন্ত্রীত্ব সামলেছেন গেহলত । তাই তারুণ্যের তুলনায় অভিজ্ঞতাকেই বেশি গুরুত্ব দেওয়া সমিচীন বলে মনে করেছেন রাহুল। তবে তারুণ্যের ভারসাম্য রাখতে উপমুখমন্ত্রী পদে সচিন পাইলটকে দায়িত্ব দিয়েছেন কংগ্রেস সুপ্রিমো । (ছবি: সংগৃহীত)
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement