Prashant Kishor: 'এখন মনে পড়ছে!' অমিত শাহকে নিয়ে বিরাট মন্তব্য প্রশান্ত কিশোরের! ভোটের আগে এ কীসের ইঙ্গিত দিলেন পিকে!

Last Updated:
Prashant Kishor: প্রশান্ত কিশোরের দাবি, জন সুরজের প্রভাবের কারণে এখন আরজেডি, বিজেপি এবং জেডিইউ-র মতো দলগুলোকেও তাদের কৌশল পরিবর্তন করতে হবে।
1/7
জন সুরজ পার্টির প্রতিষ্ঠাতা প্রশান্ত কিশোর এক দিনের সফরে গোপালগঞ্জে গিয়েছিলেন। সেখানেই সাংবাদিক বৈঠকে কংগ্রেস, বিজেপি সব দলকেই তীব্র আক্রমণ শানান তিনি। পিকের মতে, এখন অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকেও মাটিতে নেমে জনগণের সঙ্গে মিশে যেতে হচ্ছে। কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, ১৯৮৫ সালে বিহারে কংগ্রেস ক্ষমতায় ছিল। কিন্তু তাদের জেগে উঠতে ৪০ বছর লেগে গিয়েছে।
জন সুরজ পার্টির প্রতিষ্ঠাতা প্রশান্ত কিশোর এক দিনের সফরে গোপালগঞ্জে গিয়েছিলেন। সেখানেই সাংবাদিক বৈঠকে কংগ্রেস, বিজেপি সব দলকেই তীব্র আক্রমণ শানান তিনি। পিকের মতে, এখন অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোকেও মাটিতে নেমে জনগণের সঙ্গে মিশে যেতে হচ্ছে। কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে তিনি বলেন, ১৯৮৫ সালে বিহারে কংগ্রেস ক্ষমতায় ছিল। কিন্তু তাদের জেগে উঠতে ৪০ বছর লেগে গিয়েছে।
advertisement
2/7
প্রশান্ত কিশোরের দাবি, জন সুরজের প্রভাবের কারণে এখন আরজেডি, বিজেপি এবং জেডিইউ-র মতো দলগুলোকেও তাদের কৌশল পরিবর্তন করতে হবে।
প্রশান্ত কিশোরের দাবি, জন সুরজের প্রভাবের কারণে এখন আরজেডি, বিজেপি এবং জেডিইউ-র মতো দলগুলোকেও তাদের কৌশল পরিবর্তন করতে হবে।
advertisement
3/7
প্রশান্ত কিশোর কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ শানিয়ে বলেন, ''কংগ্রেস যদি ৪০ বছর আগে বিহারের জনগণের খেয়াল রাখত, তাহলে আজ বিহারের রাজনীতি আলাদা হত।'' তিনি বলেন, ''জন সুরজ বিহারের জনগণকে বিকল্প দিয়েছে, যার ফলে অন্যান্য দলগুলোর মধ্যেও আলোড়ন পড়ে গিয়েছে।''
প্রশান্ত কিশোর কংগ্রেসকে তীব্র আক্রমণ শানিয়ে বলেন, ''কংগ্রেস যদি ৪০ বছর আগে বিহারের জনগণের খেয়াল রাখত, তাহলে আজ বিহারের রাজনীতি আলাদা হত।'' তিনি বলেন, ''জন সুরজ বিহারের জনগণকে বিকল্প দিয়েছে, যার ফলে অন্যান্য দলগুলোর মধ্যেও আলোড়ন পড়ে গিয়েছে।''
advertisement
4/7
লালু প্রসাদ যাদবকেও তীব্র আক্রমণ করে প্রশান্ত কিশোর বলেন, ''এখন তারা সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ভাবে শ্রমিক মনে করতে পারবে না। বিজেপি ও জেডিইউ-ও এই ভেবে ভোটারদের হালকাভাবে নেবেন না যে লালু প্রসাদের ভয়ে হিন্দু সমাজের একটি অংশ তাদেরই ভোট দেবে।''
লালু প্রসাদ যাদবকেও তীব্র আক্রমণ করে প্রশান্ত কিশোর বলেন, ''এখন তারা সংখ্যালঘুদের রাজনৈতিক ভাবে শ্রমিক মনে করতে পারবে না। বিজেপি ও জেডিইউ-ও এই ভেবে ভোটারদের হালকাভাবে নেবেন না যে লালু প্রসাদের ভয়ে হিন্দু সমাজের একটি অংশ তাদেরই ভোট দেবে।''
advertisement
5/7
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বিহার সফরকেও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি প্রশান্ত কিশোর। পিকে-র কথায়, ''নির্বাচন কাছাকাছি আসতেই অমিত শাহের বিহারের কথা মনে পড়ছে। এখন নভেম্বর পর্যন্ত প্রতিটি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের শিলান্যাস বিহার থেকেই হবে এবং কৃষক সম্মান নিধির টাকা এখান থেকেই দেওয়া শুরু হবে। কিন্তু যদি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিহারের মানুষের এতটাই চিন্তা করেন, তাহলে গুজরাতে কাজ করা বিহারের শ্রমিকদেরও সেখানকার স্থানীয় শ্রমিকদের সমান বেতন দেওয়া হোক।''
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহের বিহার সফরকেও কটাক্ষ করতে ছাড়েননি প্রশান্ত কিশোর। পিকে-র কথায়, ''নির্বাচন কাছাকাছি আসতেই অমিত শাহের বিহারের কথা মনে পড়ছে। এখন নভেম্বর পর্যন্ত প্রতিটি কেন্দ্রীয় প্রকল্পের শিলান্যাস বিহার থেকেই হবে এবং কৃষক সম্মান নিধির টাকা এখান থেকেই দেওয়া শুরু হবে। কিন্তু যদি স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বিহারের মানুষের এতটাই চিন্তা করেন, তাহলে গুজরাতে কাজ করা বিহারের শ্রমিকদেরও সেখানকার স্থানীয় শ্রমিকদের সমান বেতন দেওয়া হোক।''
advertisement
6/7
পিকে বলেন, ''গুজরাতের ফ্যাক্টরিগুলিতে একজন গুজরাতি শ্রমিককে ২০ হাজার টাকা মজুরি দেওয়া হয়, যেখানে বিহারের শ্রমিকদের মাত্র ১২ হাজার টাকা দেওয়া হয়।'' তিনি অভিযোগ করেন, NDA-এর ১১ বছরের পুরনো সরকার বিহারে কোনও বড় ফ্যাক্টরি স্থাপন করতে পারেনি। যার ফলে বিহারের যুবকদের চাকরির জন্য অন্য রাজ্যে পাড়ি দিতে হয়।''
পিকে বলেন, ''গুজরাতের ফ্যাক্টরিগুলিতে একজন গুজরাতি শ্রমিককে ২০ হাজার টাকা মজুরি দেওয়া হয়, যেখানে বিহারের শ্রমিকদের মাত্র ১২ হাজার টাকা দেওয়া হয়।'' তিনি অভিযোগ করেন, NDA-এর ১১ বছরের পুরনো সরকার বিহারে কোনও বড় ফ্যাক্টরি স্থাপন করতে পারেনি। যার ফলে বিহারের যুবকদের চাকরির জন্য অন্য রাজ্যে পাড়ি দিতে হয়।''
advertisement
7/7
অমিত শাহকে পিকে-র অনুরোধ, গুজরাতের সুরাট এবং মোরবির ফ্যাক্টরিগুলোতে কাজ করা বিহারের শ্রমিকদেরও সেখানকার স্থানীয় শ্রমিকদের সমান বেতন দেওয়া হোক।
অমিত শাহকে পিকে-র অনুরোধ, গুজরাতের সুরাট এবং মোরবির ফ্যাক্টরিগুলোতে কাজ করা বিহারের শ্রমিকদেরও সেখানকার স্থানীয় শ্রমিকদের সমান বেতন দেওয়া হোক।
advertisement
advertisement
advertisement