Seema Haidar love story: প্রেমের টানে পাকিস্তান থেকে ভারতে আসা সীমাকে মনে আছে? বড় বিপাকে সচিন-সীমা! কেড়ে নেওয়া হতে পারে কোলের সন্তানদের

Last Updated:
Seema Haidar love story: প্রেমের টানে চার সন্তান নিয়ে ভারতে প্রবেশ করে সমাজমাধ্যমে পরিচিতি পেয়েছিলেন সীমা হায়দার। ২০২৩ সালের মে মাসে প্রেমিক সচিনের টানে সন্তানদের নিয়ে করাচি থেকে নেপাল দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন সীমা।
1/5
প্রেমের টানে চার সন্তান নিয়ে ভারতে প্রবেশ করে সমাজমাধ্যমে পরিচিতি পেয়েছিলেন সীমা হায়দার। ২০২৩ সালের মে মাসে প্রেমিক সচিনের টানে সন্তানদের নিয়ে করাচি থেকে নেপাল দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন সীমা।
প্রেমের টানে চার সন্তান নিয়ে ভারতে প্রবেশ করে সমাজমাধ্যমে পরিচিতি পেয়েছিলেন সীমা হায়দার। ২০২৩ সালের মে মাসে প্রেমিক সচিনের টানে সন্তানদের নিয়ে করাচি থেকে নেপাল দিয়ে ভারতে প্রবেশ করেছিলেন সীমা।
advertisement
2/5
সীমা এবং সচিন ২০২৩ সালের জুলাই মাসে গ্রেফতার হন, যদিও পরে জামিনে মুক্তি পান। সীমাকে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের অভিযোগে গ্রেফার করা হয়, সচিনকে অনুপ্রবেশকারীকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য অভিযুক্ত করা হয়।
সীমা এবং সচিন ২০২৩ সালের জুলাই মাসে গ্রেফতার হন, যদিও পরে জামিনে মুক্তি পান। সীমাকে অবৈধভাবে ভারতে প্রবেশের অভিযোগে গ্রেফার করা হয়, সচিনকে অনুপ্রবেশকারীকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য অভিযুক্ত করা হয়।
advertisement
3/5
হায়দার দাবি করেছেন, তিনি ২০২৩ সালের শেষ থেকে পাকিস্তানি আইনজীবী এবং মানবাধিকার কর্মী আনসার বার্নির সাহায্যে নিজের সন্তানদের হেফাজতে পাওয়ার চেষ্টা করছেন। সীমার প্রথম স্বামী গুলাম হায়দার সম্প্রতি একটি ভিডিও বার্তায় বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করের কাছে ‘ন্যায়বিচার’ চেয়েছেন।
হায়দার দাবি করেছেন, তিনি ২০২৩ সালের শেষ থেকে পাকিস্তানি আইনজীবী এবং মানবাধিকার কর্মী আনসার বার্নির সাহায্যে নিজের সন্তানদের হেফাজতে পাওয়ার চেষ্টা করছেন। সীমার প্রথম স্বামী গুলাম হায়দার সম্প্রতি একটি ভিডিও বার্তায় বিদেশমন্ত্রী জয়শঙ্করের কাছে ‘ন্যায়বিচার’ চেয়েছেন।
advertisement
4/5
"নিয়ম মেনে আমরা একজন ভারতীয় আইনজীবী নিয়োগ করেছি এবং ভারতীয় আদালতে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি পাঠিয়েছি," এমনটাই বলেন সীমার প্রথম স্বামী।
"নিয়ম মেনে আমরা একজন ভারতীয় আইনজীবী নিয়োগ করেছি এবং ভারতীয় আদালতে আইনি প্রক্রিয়া শুরু করার জন্য পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি পাঠিয়েছি," এমনটাই বলেন সীমার প্রথম স্বামী।
advertisement
5/5
তবে, মামলাটি শুরু হয়েছে কিনা তা স্পষ্ট নয়। হায়দার ভিডিও বার্তায় দাবি করেছেন, "মামলাটি আদালতে এক বছর ধরে মুলতুবি রয়েছে এবং আমি ২০২৩ সাল থেকে আমার সন্তানদের দেখিনি"। হায়দার অভিযোগ করেছেন যে তাঁর সন্তানরা তাঁদের মায়ের কারণে ভারতে আটকে আছে।
তবে, মামলাটি শুরু হয়েছে কিনা তা স্পষ্ট নয়। হায়দার ভিডিও বার্তায় দাবি করেছেন, "মামলাটি আদালতে এক বছর ধরে মুলতুবি রয়েছে এবং আমি ২০২৩ সাল থেকে আমার সন্তানদের দেখিনি"। হায়দার অভিযোগ করেছেন যে তাঁর সন্তানরা তাঁদের মায়ের কারণে ভারতে আটকে আছে।
advertisement
advertisement
advertisement