Pakistan Honey Trap University: পাকিস্তানের এই বিশ্ববিদ্যালয়ে সেখানো হয় হানিট্র্যাপ! ভারতীয় সেনার গোপন তথ্য পেতে ISI 'বিশেষ' প্রশিক্ষণ দেয় সুন্দরী মহিলাদের

Last Updated:
Pakistan Honey Trap University: রাওয়ালপিন্ডির ফাতিমা জিন্না উইমেন ইউনিভার্সিটিতে পাকিস্তানের ISI তরুণীদের হানিট্র্যাপ শেখায়। ইউটিউবার জ্যোতি মালহোত্রার গ্রেফতারের পর ফের সামনে এসেছে ভারতীয় সেনার গোপন তথ্য চুরি করতে ISI-এর এই ষড়যন্ত্রমূলক প্রশিক্ষণের বিষয়টি।
1/11
ইউটিউবার জ্যোতি মালহোত্রার গ্রেফতার ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলিকে ফের পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থা ISI-এর হানিট্র্যাপ ষড়যন্ত্রের দিকে দৃষ্টি ফেরাতে বাধ্য করেছে।
ইউটিউবার জ্যোতি মালহোত্রার গ্রেফতার ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থাগুলিকে ফের পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থা ISI-এর হানিট্র্যাপ ষড়যন্ত্রের দিকে দৃষ্টি ফেরাতে বাধ্য করেছে।
advertisement
2/11
অভিযোগ অনুযায়ী, ভারতীয় সেনাবাহিনী সংক্রান্ত গোপন তথ্য হাতিয়ে নিতে ISI দীর্ঘদিন ধরেই হানিট্র্যাপকে শক্তিশালী অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে আসছে।
অভিযোগ অনুযায়ী, ভারতীয় সেনাবাহিনী সংক্রান্ত গোপন তথ্য হাতিয়ে নিতে ISI দীর্ঘদিন ধরেই হানিট্র্যাপকে শক্তিশালী অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করে আসছে।
advertisement
3/11
ISI পাকিস্তানে একাধিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র তৈরি করেছে, যেখানে মহিলাদের বিশেষভাবে হানিট্র্যাপের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এই ট্রেনিং সেন্টারগুলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় থাকে রাওয়ালপিন্ডিতে অবস্থিত ফাতিমা জিন্না উইমেন ইউনিভার্সিটি (FJWU)। এখানে মহিলাদের হানিট্র্যাপ কৌশল শেখানো হয়।
ISI পাকিস্তানে একাধিক প্রশিক্ষণ কেন্দ্র তৈরি করেছে, যেখানে মহিলাদের বিশেষভাবে হানিট্র্যাপের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এই ট্রেনিং সেন্টারগুলির মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় থাকে রাওয়ালপিন্ডিতে অবস্থিত ফাতিমা জিন্না উইমেন ইউনিভার্সিটি (FJWU)। এখানে মহিলাদের হানিট্র্যাপ কৌশল শেখানো হয়।
advertisement
4/11
প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে নারীদের শেখানো হয় কীভাবে আকর্ষণ এবং আবেগের মাধ্যমে টার্গেটের কাছ থেকে গোপন তথ্য বের করে আনা যায়। এই ধরনের হানিট্র্যাপ কৌশল মূলত গোপনচরবৃত্তি এবং সেনা সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের কাজে ব্যবহৃত হয়।
প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে, এই বিশ্ববিদ্যালয়ে নারীদের শেখানো হয় কীভাবে আকর্ষণ এবং আবেগের মাধ্যমে টার্গেটের কাছ থেকে গোপন তথ্য বের করে আনা যায়। এই ধরনের হানিট্র্যাপ কৌশল মূলত গোপনচরবৃত্তি এবং সেনা সংক্রান্ত তথ্য সংগ্রহের কাজে ব্যবহৃত হয়।
advertisement
5/11
শুধু রাওয়ালপিন্ডি নয়, করাচি এবং হায়দ্রাবাদ শহরেও ISI এই ধরনের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালায়। এখানে মহিলাদের শেখানো হয় কীভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ভারতীয় সেনা, বৈজ্ঞানিক বা সরকারি কর্মকর্তাদের ফাঁদে ফেলা যায়।
শুধু রাওয়ালপিন্ডি নয়, করাচি এবং হায়দ্রাবাদ শহরেও ISI এই ধরনের প্রশিক্ষণ কেন্দ্র চালায়। এখানে মহিলাদের শেখানো হয় কীভাবে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম, হোয়াটসঅ্যাপ এবং অন্যান্য ডিজিটাল প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে ভারতীয় সেনা, বৈজ্ঞানিক বা সরকারি কর্মকর্তাদের ফাঁদে ফেলা যায়।
advertisement
6/11
২০২৩ সালে ডিআরডিও-র বিজ্ঞানী প্রদীপ কুরুলকর হানিট্র্যাপে পড়ে ভারতের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত তথ্য ফাঁস করেছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে।
২০২৩ সালে ডিআরডিও-র বিজ্ঞানী প্রদীপ কুরুলকর হানিট্র্যাপে পড়ে ভারতের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত তথ্য ফাঁস করেছিলেন বলে অভিযোগ ওঠে।
advertisement
7/11
এই ঘটনার পরেই আরও জোরালোভাবে উঠে আসে ফাতিমা জিন্না ইউনিভার্সিটির নাম এবং ISI-এর হানিট্র্যাপ চক্রের বাস্তবতা।
এই ঘটনার পরেই আরও জোরালোভাবে উঠে আসে ফাতিমা জিন্না ইউনিভার্সিটির নাম এবং ISI-এর হানিট্র্যাপ চক্রের বাস্তবতা।
advertisement
8/11
হানিট্র্যাপ মূলত তিনটি ধাপে কাজ করে। প্রথম ধাপে তৈরি করা হয় ভুয়ো সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল — সাধারণত অত্যন্ত আকর্ষণীয় চেহারার নারী বা পুরুষের নামে। ফেসবুক, লিঙ্কডইন, ইনস্টাগ্রাম এমনকি ডেটিং অ্যাপও ব্যবহার করা হয় প্রথম যোগাযোগ তৈরির জন্য।
হানিট্র্যাপ মূলত তিনটি ধাপে কাজ করে। প্রথম ধাপে তৈরি করা হয় ভুয়ো সোশ্যাল মিডিয়া প্রোফাইল — সাধারণত অত্যন্ত আকর্ষণীয় চেহারার নারী বা পুরুষের নামে। ফেসবুক, লিঙ্কডইন, ইনস্টাগ্রাম এমনকি ডেটিং অ্যাপও ব্যবহার করা হয় প্রথম যোগাযোগ তৈরির জন্য।
advertisement
9/11
দ্বিতীয় ধাপে শুরু হয় আবেগের খেলা। ধীরে ধীরে শিকারকে বিশ্বাস করানো হয়, গড়ে তোলা হয় ব্যক্তিগত সম্পর্ক। ভিডিও কল, ঘনিষ্ঠ আলাপচারিতা বা ছবির আদানপ্রদান — এইসব উপায়ে শিকারকে আবেগতাড়িত করে দুর্বল করে ফেলা হয়।
দ্বিতীয় ধাপে শুরু হয় আবেগের খেলা। ধীরে ধীরে শিকারকে বিশ্বাস করানো হয়, গড়ে তোলা হয় ব্যক্তিগত সম্পর্ক। ভিডিও কল, ঘনিষ্ঠ আলাপচারিতা বা ছবির আদানপ্রদান — এইসব উপায়ে শিকারকে আবেগতাড়িত করে দুর্বল করে ফেলা হয়।
advertisement
10/11
শেষ ধাপে ব্ল্যাকমেল করা হয়। যখন ফাঁদ পাতানো ব্যক্তি পর্যাপ্ত ব্যক্তিগত তথ্য, ছবি বা ভিডিও সংগ্রহ করে নেয়, তখন শুরু হয় হুমকি — যদি গোপন তথ্য বা টাকা না দেওয়া হয়, তবে সবকিছু ফাঁস করে দেওয়া হবে।
শেষ ধাপে ব্ল্যাকমেল করা হয়। যখন ফাঁদ পাতানো ব্যক্তি পর্যাপ্ত ব্যক্তিগত তথ্য, ছবি বা ভিডিও সংগ্রহ করে নেয়, তখন শুরু হয় হুমকি — যদি গোপন তথ্য বা টাকা না দেওয়া হয়, তবে সবকিছু ফাঁস করে দেওয়া হবে।
advertisement
11/11
নিরাপত্তা ও সম্মান রক্ষায় শিকার বাধ্য হয় ISI-এর কথামতো কাজ করতে, যা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য বড় বিপদ।
নিরাপত্তা ও সম্মান রক্ষায় শিকার বাধ্য হয় ISI-এর কথামতো কাজ করতে, যা জাতীয় নিরাপত্তার জন্য বড় বিপদ।
advertisement
advertisement
advertisement