বিকশিত যুবা, বিকশিত ভারত! স্বামীজির জন্মদিনে দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে জাতীয় যুব দিবস

Last Updated:
১৯ শতকে বাংলা তথা ভারতের জাগরণের অন্যতম প্রধান পুরুষ বলাই যায় স্বামী বিবেকানন্দকে। যে সময় ভারতের একপ্রান্তে বয়ে চলেছে শিক্ষা সংস্কৃতির নবজোয়ার, তখনই ভাববাদী আন্দোলনের স্রোত ভাসিয়ে দিয়েছে দেশের বদ্ধমূল চিরাচরিত প্রথাকে, তারই প্রধান কাণ্ডারী বিবেকানন্দ।
1/6
বিকশিত যুবা, বিকশিত ভারত— এটিই ২০২৩ সালের জাতীয় যুব দিবসের থিম। ১২ জানুয়ারি সারা ভারত পালন করছে এক বাঙালি যুবকের জন্মদিন। কালের গণ্ডি পেরিয়ে যাঁর উজ্জ্বল চোখ দু’টি আজও পথ দেখায়।
বিকশিত যুবা, বিকশিত ভারত— এটিই ২০২৩ সালের জাতীয় যুব দিবসের থিম। ১২ জানুয়ারি সারা ভারত পালন করছে এক বাঙালি যুবকের জন্মদিন। কালের গণ্ডি পেরিয়ে যাঁর উজ্জ্বল চোখ দু’টি আজও পথ দেখায়।
advertisement
2/6
স্বামী বিবেকানন্দের জন্মবার্ষিকী স্মরণে ১২ জানুয়ারি জাতীয় যুব দিবস পালিত হচ্ছে অন্যবারের মতোই। ১৯৮৪ সালে ভারত সরকার স্বামীজির জন্মবার্ষিকীকে জাতীয় যুব দিবস হিসাবে ঘোষণা করে। পরের বছর থেকেই এই দিনটি বিবেকানন্দের শিক্ষাকে সম্মান ও স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য পালিত হয়। ২০২৩ সালের যুব দিবসের থিম হল ‘বিকশিত যুবা, বিকশিত ভারত’।
স্বামী বিবেকানন্দের জন্মবার্ষিকী স্মরণে ১২ জানুয়ারি জাতীয় যুব দিবস পালিত হচ্ছে অন্যবারের মতোই। ১৯৮৪ সালে ভারত সরকার স্বামীজির জন্মবার্ষিকীকে জাতীয় যুব দিবস হিসাবে ঘোষণা করে। পরের বছর থেকেই এই দিনটি বিবেকানন্দের শিক্ষাকে সম্মান ও স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য পালিত হয়। ২০২৩ সালের যুব দিবসের থিম হল ‘বিকশিত যুবা, বিকশিত ভারত’।
advertisement
3/6
ভারতে জনগণের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং তাদের সম্পর্কে তথ্য প্রদানের জন্য জাতীয় যুব দিবস পালিত হয়। স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শকে বাঁচিয়ে রাখা এবং তরুণদের অনুপ্রাণিত করাই এই উদযাপনের মৌল উদ্দেশ্য। একই সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গেও নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এই দিন স্মরণ করা হয় স্বামী বিবেকানন্দকে। এলাকায় এলাকায় বক্তৃতা, সঙ্গীত, যুব সম্মেলন, যোগাসন প্রতিযোগিতা, প্রবন্ধ রচনা, আবৃত্তি প্রতিযোগিতা, এবং ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
ভারতে জনগণের অধিকার সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং তাদের সম্পর্কে তথ্য প্রদানের জন্য জাতীয় যুব দিবস পালিত হয়। স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শকে বাঁচিয়ে রাখা এবং তরুণদের অনুপ্রাণিত করাই এই উদযাপনের মৌল উদ্দেশ্য। একই সঙ্গে পশ্চিমবঙ্গেও নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে এই দিন স্মরণ করা হয় স্বামী বিবেকানন্দকে। এলাকায় এলাকায় বক্তৃতা, সঙ্গীত, যুব সম্মেলন, যোগাসন প্রতিযোগিতা, প্রবন্ধ রচনা, আবৃত্তি প্রতিযোগিতা, এবং ক্রীড়া প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়েছে।
advertisement
4/6
১৯ শতকে বাংলা তথা ভারতের জাগরণের অন্যতম প্রধান পুরুষ বলাই যায় স্বামী বিবেকানন্দকে। যে সময় ভারতের একপ্রান্তে বয়ে চলেছে শিক্ষা সংস্কৃতির নবজোয়ার, তখনই ভাববাদী আন্দোলনের স্রোত ভাসিয়ে দিয়েছে দেশের বদ্ধমূল চিরাচরিত প্রথাকে। তারই প্রধান কাণ্ডারী বিবেকানন্দ। জাতি গঠনে শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বিশ্বাস করতেন শিক্ষাই মানুষের ক্ষমতায়নের প্রাথমিক মাধ্যম।
১৯ শতকে বাংলা তথা ভারতের জাগরণের অন্যতম প্রধান পুরুষ বলাই যায় স্বামী বিবেকানন্দকে। যে সময় ভারতের একপ্রান্তে বয়ে চলেছে শিক্ষা সংস্কৃতির নবজোয়ার, তখনই ভাববাদী আন্দোলনের স্রোত ভাসিয়ে দিয়েছে দেশের বদ্ধমূল চিরাচরিত প্রথাকে। তারই প্রধান কাণ্ডারী বিবেকানন্দ। জাতি গঠনে শিক্ষার গুরুত্ব তুলে ধরেন। তিনি বিশ্বাস করতেন শিক্ষাই মানুষের ক্ষমতায়নের প্রাথমিক মাধ্যম।
advertisement
5/6
১৮৬৩ সালের ১২ জানুয়ারি কলকাতায় সিমলা এলাকায় দত্ত পরিবারে জন্ম নেন নরেন্দ্রনাথ দত্ত। পিতা আইনজীবী বিশ্বনাথ দত্ত ও ভুবনেশ্বরী দেবীর দামাল ছেলে নরেনই একদিন হয়ে ওঠেন এই দেশের যুব সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি। ১৮৮১ সালে দক্ষিণেশ্বরের কালী মন্দিরে সাধক রামকৃষ্ণ পরমহংসের সঙ্গে সাক্ষাৎ। তার পর থেকেই বদলে যায় জীবনের মোড়। বেদান্ত ও যোগের ভারতীয় দর্শনগুলি পশ্চিমা বিশ্বের কাছে পরিচিতি পেয়েছিল তাঁর হাত ধরেই।
১৮৬৩ সালের ১২ জানুয়ারি কলকাতায় সিমলা এলাকায় দত্ত পরিবারে জন্ম নেন নরেন্দ্রনাথ দত্ত। পিতা আইনজীবী বিশ্বনাথ দত্ত ও ভুবনেশ্বরী দেবীর দামাল ছেলে নরেনই একদিন হয়ে ওঠেন এই দেশের যুব সম্প্রদায়ের প্রতিনিধি। ১৮৮১ সালে দক্ষিণেশ্বরের কালী মন্দিরে সাধক রামকৃষ্ণ পরমহংসের সঙ্গে সাক্ষাৎ। তার পর থেকেই বদলে যায় জীবনের মোড়। বেদান্ত ও যোগের ভারতীয় দর্শনগুলি পশ্চিমা বিশ্বের কাছে পরিচিতি পেয়েছিল তাঁর হাত ধরেই।
advertisement
6/6
১৮৯৩ সালে শিকাগোতে বিশ্ব ধর্ম সম্মেলনে তাঁর বক্তৃতায় উঠে আসে ভারত ও ভারতের ধর্ম বিশ্বাসের একটা দিক, যা একান্তই মানবিক। ১৯০২ সালের ৪ জুলাই ‘বালকবীর’-এর মহাপ্রয়াণ, তাঁকে আজও একই ভাবে যুব সম্প্রদায়ের প্রাণপুরুষ করে রেখেছে।
১৮৯৩ সালে শিকাগোতে বিশ্ব ধর্ম সম্মেলনে তাঁর বক্তৃতায় উঠে আসে ভারত ও ভারতের ধর্ম বিশ্বাসের একটা দিক, যা একান্তই মানবিক। ১৯০২ সালের ৪ জুলাই ‘বালকবীর’-এর মহাপ্রয়াণ, তাঁকে আজও একই ভাবে যুব সম্প্রদায়ের প্রাণপুরুষ করে রেখেছে।
advertisement
advertisement
advertisement