Sourabh Murder Case: নিজের মামলা নিজেই লড়তে চায় সৌরভ হত্যায় অভিযুক্ত মুসকান! জেলে বসেই বড় ইচ্ছাপ্রকাশ অপরাধীর!

Last Updated:
জেল সূত্রে জানা গিয়েছে, মুসকান রাস্তোগি যেহেতু ক্লাস ৮-এর বেশি পড়াশুনা করেন নি। তাই জেল কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন বিকল্প পথ খুঁজছে।
1/5
সৌরভ, মুসকান এবং তার প্রেমিক সাহিল৷
মার্চেন্ট নেভি অফিসার সৌরভ রাজপুতকে খুনের ঘটনায় মুসকান রাস্তোগি এবং তাঁর প্রেমিককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
advertisement
2/5
রেখা জৈনকে জেলা আইনি পরিষেবা কর্তৃপক্ষ মনোনীত করেছে। আইনি পরিষেবা  কাজের প্রমাণিত ইতিহাস সহ অভিজ্ঞ আইনজীবী। আইনি লেখা, দেওয়ানি মামলা, চেক ডিজঅনার মামলা, ব্যবস্থাপনা, লাইসেন্সিং, কর্পোরেট গভর্নেন্স এবং ডকুমেন্ট ড্রাফটিংয়ে দক্ষ।
এবার জেলে বসেই আইন নিয়ে পড়াশোনা করার আবেদন জানালেন মুসকান। ইতিমধ্যে এই বিষয়ে জেল কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছেন তিনি। তিনি যে তাঁর আইনজীবীর বিষয়ে অসন্তুষ্ট সে বিষয়েও জানিয়েছেন তিনি।
advertisement
3/5
সর্বোপরি সারক্ষরতার হারে প্রথম স্থানে রয়েছে পূর্ব মেদিনীপুর। কলকাতা থেকে সামান‍্য দূরে অবস্থিত এই জেলার সাক্ষরতার হার ৮৭.৬৬ শতাংশ।
জেল সূত্রে জানা গিয়েছে, মুসকান রাস্তোগি যেহেতু ক্লাস ৮-এর বেশি পড়াশুনা করেন নি। তাই জেল কর্তৃপক্ষ বিভিন্ন বিকল্প পথ খুঁজছে। বিভিন্ন মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তাঁর সেকেন্ডারি স্তরের পড়াশোনা করার পর আইনের পরীক্ষা এল এল বিতে ভর্তি করানো যায় কিনা তা দেখা হচ্ছে।
advertisement
4/5
সৌরভ রাজপুতের স্ত্রী মুসকান রস্তোগী এবং তার প্রেমিক সাহিল শুক্লা এখন জেলে। পুলিশ তাদের জিজ্ঞাসাবাদ করছে। পুলিশি জেরায় অবশেষে ভেঙে পড়ল স্বামী খুনে অভিযুক্ত মুসকান রস্তোগী। গড়গড়িয়ে উগড়ে দিল সবটা সত্যি। পুলিশি জেরায় মুসকান জানায়, কেন সৌরভকে খুন করেছিল? খুনের আগে সৌরভের সঙ্গে তার কী কথা হয়?
এই প্রসঙ্গে জেলের সুপারিন্টেনডেন্ট বীরেশ রাজ শর্মা বলেন, "মুসকান জেলে আসার পর থেকে পরিবারের পক্ষ থেকে কেউই তাঁর সঙ্গে দেখা করতে অসেননি। অন্যদিকে, সাহিলের ভাই এবং দিদা দেখা করতে এসেছিলেন। এর মাঝেই মুসকান আইন নিয়ে পড়াশোনার আগ্রহ প্রকাশ করেছে। যদি, মুসকান চান তবে জেল কর্তৃপক্ষের তরফ থেকে সমস্ত ব্যবস্থা করা হবে।"
advertisement
5/5
পরিকল্পনা মাফিক সবকিছু মেটার পর গাড়ি ভাড়া করে হিমাচল প্রদেশের মানালি, সিমলা, কসৌলে ঘুরতে চলে যায় সাহিল ও মুসকান৷ সেখান থেকে ফেরার পর কয়েকদিন আগে বাড়িতে রাখা ওই নীল ড্রাম সরানোর পরিকল্পনা করে দু জনে৷ তাতেই বাঁধে বিপত্তি৷ ড্রাম সরানোর জন্য যে শ্রমিকদের ভাড়া করা হয়, ড্রামের বিপুল ওজন দেখে তাঁদের সন্দেহ হয়৷ প্রথমে মুসকান দাবি করে, ড্রামে বাড়ির জঞ্জাল রয়েছে৷ কিন্তু টানাহ্যাঁচড়া করতে গিয়ে কোনওভাবে ড্রামের ঢাকনা খুলে যায়৷ এর পরই ফাঁস হয়ে যায় নৃশংস এই হত্যাকাণ্ড৷
চলতি মাসেই মেরঠ পুলিশের পক্ষ থেকে ১ হাজার পাতার চার্জশিট পেশ করা হয়েছে। খুনের ৬৯ দিনের মাথায় চার্জশিট পেশ করল উত্তরপ্রদেশ পুলিশ। এর আগে জানা গিয়েছিল গ্রেফতারির সময়েই গর্ভবতী ছিলেন মুসকান।
advertisement
advertisement
advertisement