ড্রোন ক্যামেরায় দেখুন কুম্ভমেলার অবাক করা ছবি

সরস্বতী পুজোর দিন ছিল চতুর্থ শাহী স্নান। এই দিন পবিত্র নদীতে স্নান করা বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করা হয়। (Image: PTI)

এলাহাবাদে কুম্ভ মেলায় যোগ দেয়ার জন্য প্রায় তিন কোটি হিন্দু ধর্মাবলম্বী সন্ন্যাসী, ও তীর্থযাত্রী জমায়েত হয়েছেন।(Image: PTI)

এলাহাবাদের কুম্ভমেলায় শাহিস্নানে অংশগ্রহণ করছেন প্রায় ১.৩ কোটি ভক্তজন। (Image: PTI)

ভক্তদের নিরাপত্তার স্বার্থে আঁটোসাঁটো ব্যবস্থা নিয়েছিল প্রশাসন। র‍য়েছে সিসিটিভি ক্যামেরা এবং দমকলের ওয়াচ টাওয়ার। এছাড়া রয়েছে নিরাপত্তা বাহিনী আর দুর্যোগ মোকাবিলা বাহিনী (Image: PTI)

প্রতি বারো বছর পর পর অনুষ্ঠেয় এই মেলাকে বলা হয়ে থাকে পৃথিবীর অন্যতম বৃহৎ ধর্মীয় জমায়েত। (Image: AP)

পাপ মুক্ত হওয়ার আশায় রোববার কয়েক কোটি হিন্দু পুণ্যার্থী গঙ্গা ও যমুনা নদীর মোহনায় মহাস্নানে অংশ নেন। (Image: AP)

কুম্ভ মেলা জেন হয়ে উঠেছে জন সমুদ্র (Image: Reuters)

৫০ দিন ব্যাপী এ মেলা চলাকালে প্রায় ১২ কোটি মানুষ গঙ্গাস্নানে অংশ নেবেন বলে মনে হচ্ছে। (Image: Uttar Pradesh Government)

হিন্দুরা বিশ্বাস করেন গঙ্গায় এই স্নানের মধ্য দিয়ে তাঁরা পাপ এবং জন্ম ও পুনর্জন্মের চক্র থেকে মুক্ত হন। (Image: Uttar Pradesh Government)

মেলায় লোক এসেছেন অস্ট্রেলিয়া, কানাডা, নিউ জিল্যান্ড, জিম্বাবোয়ে, শ্রীলঙ্কা, ব্রিটেন, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে। (Image: Uttar Pradesh Government)

ইতিমধ্যেই এই মেলার জন্য যোগী আদিত্যনাথ সরকার ৪,২০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে যা ২০১৩ সালের কুম্ভ মেলারজ থেকে তিন গুণ বেশি (Image: Reuters)

ধর্মীয় অনুষ্টান হলেও এই মেলা থেকে আয়ও হয় বিপুল। কারণ এখানে ৫০ দিনে আসবেন কমপক্ষে ১২ কোটি মানুষ। (Image: AP)

গায়ে ছাই মেখে স্নানে নামা সাধুদের কণ্ঠে শোনা যায় ‘হর হর গঙ্গা’ ধ্বনি। (Image: AP)

২০১৩ সালে প্রথমবার নারীরা এ মেলায় পুণ্যস্নানের অনুমতি পেয়েছিলেন। এবার উৎসবের প্রথম দিন কয়েকশ তৃতীয় লিঙ্গের মানুষ নদীর জলে শরীর ভেজায়। (Image: AP)

কুম্ভ মেলার শেষ স্নান হয় মহাশিবরাত্রির দিন। এই দিন সমস্ত স্নানযাত্রী শেষ সন্না করে, নিজেদের বাড়ি ফিরে যায়। এই পূণ্য তিথিতে সকল ভক্ত ভগবান শিব ও মাতা পার্বতীর স্মরণে পবিত্র নদীতে ডুব দেয়। প্রচলিত আছে যে, দেবলোকেও এই পবিত্র দিনের জন্য অপেক্ষা করা হয়, এই বছর ৪ ঠা মার্চ মহাশিবরাত্রি পড়েছে। (Image: AP)