আদুর শরীরে ক্লিনিকে হেয়ার রিমুভ করানোর সময় লুকিয়ে মডেলের ভিডিও তুললেন পুরুষ চিকিৎসক!

Last Updated:
1/5
♦ বডি হেয়ার রিমুভালের সময় ভিডিও করার অভিযোগে মুম্বইয়ের এক স্কিন স্পেশালিস্ট চিকিৎসককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মুম্বইয়ের এক মডেলের অভিযোগের ভিত্তিতে মুম্বাইয়ের ওশিয়ারা থানার পুলিশ শুক্রবার লোখন্ডওয়ালার বাসিন্দা ওই চিকিৎসককে গ্রেফতার করেছে। ওই মডেলের অভিযোগ, আন্ধেরিতে ওই চিকিৎসকের ক্লিনিকে তিনি যখন বডি হেয়ার রিমুভাল করাচ্ছিলেন সে সময় তাঁর ভিডিও করা হচ্ছিল।
♦ বডি হেয়ার রিমুভালের সময় ভিডিও করার অভিযোগে মুম্বইয়ের এক স্কিন স্পেশালিস্ট চিকিৎসককে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। মুম্বইয়ের এক মডেলের অভিযোগের ভিত্তিতে মুম্বাইয়ের ওশিয়ারা থানার পুলিশ শুক্রবার লোখন্ডওয়ালার বাসিন্দা ওই চিকিৎসককে গ্রেফতার করেছে। ওই মডেলের অভিযোগ, আন্ধেরিতে ওই চিকিৎসকের ক্লিনিকে তিনি যখন বডি হেয়ার রিমুভাল করাচ্ছিলেন সে সময় তাঁর ভিডিও করা হচ্ছিল।
advertisement
2/5
♦ অভিযোগকারিনী ওই মহিলা গত ২৪ জুন আন্ধেরির ওই ক্লিনিকে যান। বডি হেয়ার রিমুভালের জন্য তাঁকে ওই চিকিৎসক ও তাঁর তিন মহিলা সহকারীর সামনেই জামাকাপড় খুলতে হয়।
♦ অভিযোগকারিনী ওই মহিলা গত ২৪ জুন আন্ধেরির ওই ক্লিনিকে যান। বডি হেয়ার রিমুভালের জন্য তাঁকে ওই চিকিৎসক ও তাঁর তিন মহিলা সহকারীর সামনেই জামাকাপড় খুলতে হয়।
advertisement
3/5
♦ পুলিশ জানিয়েছে, যখন হেয়ার রিমুভাল চলছিল, তখন ওই মহিলা লক্ষ্য করেন, ক্লিনিকের ছাদে ফায়ার অ্যালার্মের কাছে একটি ক্যামেরা লাগানো রয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি হেয়ার রিমুভাল থামিয়ে দেন। ওই ক্যামেরার ছবি তুলে নেন নিজের মোবাইলে এবং সেখান থেকে বেরিয়ে আসেন।
♦ পুলিশ জানিয়েছে, যখন হেয়ার রিমুভাল চলছিল, তখন ওই মহিলা লক্ষ্য করেন, ক্লিনিকের ছাদে ফায়ার অ্যালার্মের কাছে একটি ক্যামেরা লাগানো রয়েছে। সঙ্গে সঙ্গে তিনি হেয়ার রিমুভাল থামিয়ে দেন। ওই ক্যামেরার ছবি তুলে নেন নিজের মোবাইলে এবং সেখান থেকে বেরিয়ে আসেন।
advertisement
4/5
♦ এই ঘটনার পর ওই চিকিৎসকের সঙ্গে দুই দিন তাঁর উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়। শেষে ওই চিকিৎসক জানান, ১৫ দিন পরেই সব ফুটেজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যাবে। এরপরই ওই মহিলা ওশিয়ারা থানায় অভিযোগ করেন। পরে গ্রেপ্তার হন অভিযুক্ত চিকিৎসক।
♦ এই ঘটনার পর ওই চিকিৎসকের সঙ্গে দুই দিন তাঁর উত্তপ্ত বাক্য বিনিময় হয়। শেষে ওই চিকিৎসক জানান, ১৫ দিন পরেই সব ফুটেজ স্বয়ংক্রিয়ভাবে মুছে যাবে। এরপরই ওই মহিলা ওশিয়ারা থানায় অভিযোগ করেন। পরে গ্রেপ্তার হন অভিযুক্ত চিকিৎসক।
advertisement
5/5
♦ ওশিয়ারা থানার পুলিশ কর্মকর্তা শৈলেশ পাসালভর জানিয়েছেন, গ্রেপ্তার চিকিৎসকের তিন মহিলা সহকারী দাবি করেছেন, অভিযোগকারী ওই নারী ক্যামেরার কথা আগে থেকেই জানতেন ৷
♦ ওশিয়ারা থানার পুলিশ কর্মকর্তা শৈলেশ পাসালভর জানিয়েছেন, গ্রেপ্তার চিকিৎসকের তিন মহিলা সহকারী দাবি করেছেন, অভিযোগকারী ওই নারী ক্যামেরার কথা আগে থেকেই জানতেন ৷
advertisement
advertisement
advertisement