Meghalaya Assembly Election: প্রচারে ছিল মেঘালয়ের পোশাকের চমক! কোন নেতা সেজেছিলেন কেমন? দেখে নিন এক ঝলকে

রাত পোহালেই আরেকটা ভোট। এবছর মেঘালয়ের বিধানসভা নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে মূলত চারটি দল। ন্যাশনাল পিপলস পার্টি (NPP), বিজেপি, কংগ্রেস এবং তৃণমূল।

২০১৮ সালের বিধানসভা নির্বাচনে শাসকদল এনপিপি জিতেছিল ১৯টি আসন। কংগ্রেস পেয়েছিল ২১টি এবং ভারতীয় জনতা পার্টি (বিজেপি) ২টি আসনে জয়লাভ করেছিল। ইউনাইটেড ডেমোক্র্যাটিক পার্টি (ইউডিপি) পেয়েছিল ৬টি আসন। শেষে এনপিপি ও বিজেপি জোট বেঁধে গঠন করে সরকার।

এবার, কংগ্রেস ও বিজেপি সবকটি আসন, অর্থাৎ, ৬০টি আসনেই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে। এনপিপি করছে ৫৭টিতে এবং তৃণমূল ৫৬টিতে। ৪৬টি আসনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে ইউডিপি।

গত পাঁচ বছর ধরে বিজেপির সঙ্গে জোট সরকার গড়ে শাসন করছে এনপিপি। তবে, এবার উত্তরপূর্বের এই রাজ্যে শাসকবিরোধী হাওয়া প্রবল। জোটসঙ্গী বিজেপি-সহ সব দলই নানা ইস্যুতে নিশানা করেছে এনপিপি-কে।

এবারের নির্বাচনে মেঘালয়ের রাজনীতির ময়দানে নতুন দল তৃণমূল। যেহেতু, মুকুল সাংমা কংগ্রেসের ১৭ জন বিধায়কের মধ্যে ১২ জনকে সঙ্গে নিয়েই তৃণমূলে যোগ দিয়েছেন,তাই এবারের নির্বাচনের তৃণমূল গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠতে পারে বলে মনে করছে রাজনীতিক মহল।

এবারের ভোটেও একাই প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছে বিজেপি। গতবারের চেয়ে বেশি আসন জিততে মরিয়া তাকা। গতবারের সরকারে তাদের সদস্য সংখ্যা ছিল মাত্র দুইজন।

মেঘালয়ের বেশিরভাগ বিধায়ক কংগ্রেস ছেড়েছেন। এ বার উত্তরপূর্বের এই রাজ্যে কংগ্রেসের অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই।

মোট বুথ: ৩, ৪১৯, ভোটার সংখ্যা: ২১ লক্ষ ৪০ হাজার, মোট প্রার্থীর সংখ্যা: ৩৬৯, সেনা মোতায়েন: ১১৯ কোম্পানি। মোট পুরুষ ভোটারের তুলনায় বেশি মহিলা ভোটারের সংখ্যা।

উল্লেখযোগ্য প্রার্থী, NPP-র সভাপতি তথা বর্তমান মুখ্যমন্ত্রী কর্নাড সাঙ্গমা। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা এবারের তৃণমূল প্রার্থী মুকুল সাঙ্গমা, মেঘালয় বিজেপির প্রেসিডেন্ট আর্নেস্ট মোরি