গত বিধানসভা নির্বাচনে হারের পর রাজস্থানের মাটিতে কোণঠাসা কংগ্রেস ৷ দলের গুরুত্বপূর্ণ সমস্ত দায়ভার দলের বর্ষীয়ান নেতা সচীন পাইলটের উপর বর্তায় ৷ দলকে চাঙ্গা করতে সমস্ত দায়ভার নিজের কাঁধেই তুলে নিয়েছিলেন সচীন ৷ এরপরই একের পর জয় ৷ সচীন রাজনৈতিক রণকৌশলের সামনে পর্যদস্তু হয় গেরুয়া শিবির ৷ গত বছর ডিসেম্বরে রাজস্থানের পঞ্চায়েত নির্বাচনে জয় ছিনিয়ে নেয় কংগ্রেস ৷ ২৭ টি পঞ্চায়েত সমিতির মধ্যে ১৬টি-তেই জিতেছিল কংগ্রেস ৷ গ্রামাঞ্চল এবং শহর ৷ দু’ক্ষেত্রেই বিপুল জয় পেয়েছিল কংগ্রেস ৷ তবে, কথায় আছে না ? যেকোনও পুরুষের সাফল্যের পিছনে থাকে নারীর অবদান ৷ সচীন পাইলটের ক্ষেত্রেও ঠিক তেমনটাই ৷ স্ত্রীয়ের সহায়তাতেই রাজনীতিতে মনোসংযোগ আরও জোরদার করতে পারেন সচীন ৷
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
advertisement
সচীন-সারার পরিচয় গয়েছিল লন্ডন ৷ দু’জনেরই কমন ফ্রেন্ডের মারফত তাদের আলাপ হয় ৷ রাজনীতিক সচীনের স্ত্রী হার মানাবেন বলি নায়িকাদেরও ৷ কিন্তু সারা মুসলিম হওয়ার জেরে বিয়ের সময় দুই পরিবার থেকেই আপত্তি জানায় ৷ সচীন হিন্দু হওয়া স্বত্ত্বেও কোনওমতে তাঁর পরিবারে বিয়ের জন্য রাজি হলেও, সারার পরিবার ছিল একেবারে নারাজ ৷ এমনকী, সারার পরিবারের লোকজন তাদের বিয়েটাও বয়কট করেছিলেন ৷