‘খোল দ্বার খোল, লাগল যে দোল’- আজ দোলপূর্ণিমা, জেনে নিন পুণ্য সময় থেকে মাহাত্ম্য

Last Updated:
করোনা ফের থাবা বসাচ্ছে, তবে দোল খেলা কি পুরো বন্ধ, তা না করে নিজের পরিবারের সঙ্গে বাড়িতেই মেতে উঠুন দোল উৎসবের রঙিন আনন্দে৷
1/5
ওরে ভাই ফাগুন লেগেছে বনে বনে... রঙে নাচে গানে বসন্ত জাগ্রত দ্বারে। ছুঁতে চাওয়ার মুহূর্তরা জানে। রং-বাজির মানে। রাঙিয়ে দিয়ে যাও। দোলে-হোলিতে গলাগলি। রং-পলাশের পদাবলি। ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে দোলযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। বৈষ্ণব মতে, এই ফাল্গুনী পূর্ণিমাতেই বৃন্দাবনে শ্রীকৃষ্ণ আবিরে রাঙিয়ে দিয়েছিলেন রাধিকা ও অন্যান্য সখীদের । সেই সময় থেকেই দোল উত্সবের প্রচলন! একনজরে দেখে নিন, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত ও গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে এবছর দোল পূর্ণিমার দিন, ক্ষণ, লগ্ন...
ওরে ভাই ফাগুন লেগেছে বনে বনে... রঙে নাচে গানে বসন্ত জাগ্রত দ্বারে। ছুঁতে চাওয়ার মুহূর্তরা জানে। রং-বাজির মানে। রাঙিয়ে দিয়ে যাও। দোলে-হোলিতে গলাগলি। রং-পলাশের পদাবলি। ফাল্গুন মাসের পূর্ণিমা তিথিতে দোলযাত্রা অনুষ্ঠিত হয়। বৈষ্ণব মতে, এই ফাল্গুনী পূর্ণিমাতেই বৃন্দাবনে শ্রীকৃষ্ণ আবিরে রাঙিয়ে দিয়েছিলেন রাধিকা ও অন্যান্য সখীদের । সেই সময় থেকেই দোল উত্সবের প্রচলন! একনজরে দেখে নিন, বিশুদ্ধ সিদ্ধান্ত ও গুপ্তপ্রেস পঞ্জিকা মতে এবছর দোল পূর্ণিমার দিন, ক্ষণ, লগ্ন...
advertisement
2/5
২০২১ সালের ফাল্গুনের পূর্ণিমা পড়ছে মার্চ মাসের ২৮ তারিখে। আর তা শেষ হচ্ছে মার্চ ২৯ তারিখ। দোল পূর্ণিমা তিথির শুরু ২৮ মার্চ রবিবার ৩ টে বেজে ২৭ মিনিটে, পূর্ণিমা উপবাস পালন। দোল পূর্ণিমা তিথি শেষ হবে ২৯ তারিখ সোমবার রাত ১২ টা বেজে ১৮ মিনিটে।
২০২১ সালের ফাল্গুনের পূর্ণিমা পড়ছে মার্চ মাসের ২৮ তারিখে। আর তা শেষ হচ্ছে মার্চ ২৯ তারিখ। দোল পূর্ণিমা তিথির শুরু ২৮ মার্চ রবিবার ৩ টে বেজে ২৭ মিনিটে, পূর্ণিমা উপবাস পালন। দোল পূর্ণিমা তিথি শেষ হবে ২৯ তারিখ সোমবার রাত ১২ টা বেজে ১৮ মিনিটে।
advertisement
3/5
ভারতবর্ষের অন্যান্য অংশে দোল পূর্ণিমা "হোলি" নাম পরিচিত। দোল পূর্ণিমা রঙের উৎসব যা ভগবান শ্রী কৃষ্ণের আরাধনায় উদযাপন করা হয়। এই দিন সকলে রং, আবির দিয়ে খেলা করে সকলে একে অপরকে রং লাগিয়ে আনন্দে মেতে ওঠে। এই দিন রাধা কৃষ্ণের পূজা অর্চনা করা হয়।
ভারতবর্ষের অন্যান্য অংশে দোল পূর্ণিমা "হোলি" নাম পরিচিত। দোল পূর্ণিমা রঙের উৎসব যা ভগবান শ্রী কৃষ্ণের আরাধনায় উদযাপন করা হয়। এই দিন সকলে রং, আবির দিয়ে খেলা করে সকলে একে অপরকে রং লাগিয়ে আনন্দে মেতে ওঠে। এই দিন রাধা কৃষ্ণের পূজা অর্চনা করা হয়।
advertisement
4/5
বৈষ্ণব বিশ্বাস অনুযায়ী, ফাল্গুনী পূর্ণিমা বা দোলপূর্ণিমার দিন বৃন্দাবনে শ্রীকৃষ্ণ আবির নিয়ে রাধিকা ও অন্যান্য গোপীগণের সঙ্গে রং খেলায় মেতে ছিলেন। সেই ঘটনা থেকেই দোল খেলার উৎপত্তি হয়।
বৈষ্ণব বিশ্বাস অনুযায়ী, ফাল্গুনী পূর্ণিমা বা দোলপূর্ণিমার দিন বৃন্দাবনে শ্রীকৃষ্ণ আবির নিয়ে রাধিকা ও অন্যান্য গোপীগণের সঙ্গে রং খেলায় মেতে ছিলেন। সেই ঘটনা থেকেই দোল খেলার উৎপত্তি হয়।
advertisement
5/5
বাংলা মানুষদের জন্য এই উৎসবের পালনের আর একটি কারণ হল, এই দিন শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর জন্মদিবস হিসাবে উদযাপন করা হয়। হিন্দু বৈষ্ণব ধার্মিকদের জন্য এই দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বাংলা মানুষদের জন্য এই উৎসবের পালনের আর একটি কারণ হল, এই দিন শ্রী চৈতন্য মহাপ্রভুর জন্মদিবস হিসাবে উদযাপন করা হয়। হিন্দু বৈষ্ণব ধার্মিকদের জন্য এই দিন খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
advertisement
advertisement
advertisement