Kedarnath Temple | Ropeway: কেদারধাম যাত্রা এবার আরও সহজ! ৭ ঘণ্টার দুর্গম পার্বত্য পথ পেরনো যাবে মাত্র ২৮ মিনিটে, তৈরি হচ্ছে পৃথিবীর দীর্ঘতম রোপওয়ে

Last Updated:
আর কদিনের মধ্যেই শুরু হতে চলেছে চারধাম যাত্রা৷ এর মধ্যে যাবতীয় প্রস্তুতিও সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে সব জায়গায়। গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রী, বদ্রীনাথ এবং কেদারনাথ দর্শন করতে সারা বিশ্ব থেকে ভক্তেরা ভিড় জমাচ্ছেন উত্তরাখণ্ডে। কেদারনাথ হল এই চারধাম যাত্রার সবচেয়ে দূরবর্তী তীর্থস্থল। সেই কোন কাল থেকে কেদার যাত্রার দুর্গম পথের কাহিনি বইয়ের পাতায় পড়ে এসেছি আমরা৷ এখন যদিও সেই পথ অনেক সুগম৷ বহু মানুষই অনায়াসে পৌঁছে যেতে পারছেন কেদারধামে৷ কিন্তু, তারপরেও পুণ্যার্থীদের সুবিধার্থে নতুন নতুন ব্যবস্থা করে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার৷
1/9
আর কদিনের মধ্যেই শুরু হতে চলেছে চারধাম যাত্রা৷ এর মধ্যে যাবতীয় প্রস্তুতিও সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে সব জায়গায়। গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রী, বদ্রীনাথ এবং কেদারনাথ দর্শন করতে সারা বিশ্ব থেকে ভক্তেরা ভিড় জমাচ্ছেন উত্তরাখণ্ডে। কেদারনাথ হল এই চারধাম যাত্রার সবচেয়ে দূরবর্তী তীর্থস্থল। সেই কোন কাল থেকে কেদার যাত্রার দুর্গম পথের কাহিনি বইয়ের পাতায় পড়ে এসেছি আমরা৷ এখন যদিও সেই পথ অনেক সুগম৷ বহু মানুষই অনায়াসে পৌঁছে যেতে পারছেন কেদারধামে৷ কিন্তু, তারপরেও পুণ্যার্থীদের সুবিধার্থে নতুন নতুন ব্যবস্থা করে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার৷
আর কদিনের মধ্যেই শুরু হতে চলেছে চারধাম যাত্রা৷ এর মধ্যে যাবতীয় প্রস্তুতিও সম্পন্ন হয়ে গিয়েছে সব জায়গায়। গঙ্গোত্রী, যমুনোত্রী, বদ্রীনাথ এবং কেদারনাথ দর্শন করতে সারা বিশ্ব থেকে ভক্তেরা ভিড় জমাচ্ছেন উত্তরাখণ্ডে। কেদারনাথ হল এই চারধাম যাত্রার সবচেয়ে দূরবর্তী তীর্থস্থল। সেই কোন কাল থেকে কেদার যাত্রার দুর্গম পথের কাহিনি বইয়ের পাতায় পড়ে এসেছি আমরা৷ এখন যদিও সেই পথ অনেক সুগম৷ বহু মানুষই অনায়াসে পৌঁছে যেতে পারছেন কেদারধামে৷ কিন্তু, তারপরেও পুণ্যার্থীদের সুবিধার্থে নতুন নতুন ব্যবস্থা করে চলেছে কেন্দ্রীয় সরকার৷
advertisement
2/9
কেদার যাত্রা আরও সহজ করতে এবার বিশ্বের দীর্ঘতম রোপওয়ে বানাচ্ছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। ভারতের ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি (NHAI) তার অফিশিয়াল ট্যুইটার হ্যান্ডেলে পোস্ট করে জানিয়েছে, উত্তরাখণ্ডের রুদ্রপ্রয়াগ জেলায় অবস্থিত গৌরীকুণ্ড থেকে কেদারনাথ ধাম পর্যন্ত একটি রোপওয়ে তৈরি করা হবে। মনে করা হচ্ছে, এই রোপওয়েই হবে বিশ্বের দীর্ঘতম রোপওয়েগুলোর মধ্যে একটি। টুইটার
কেদার যাত্রা আরও সহজ করতে এবার বিশ্বের দীর্ঘতম রোপওয়ে বানাচ্ছে নরেন্দ্র মোদির সরকার। ভারতের ন্যাশনাল হাইওয়ে অথরিটি (NHAI) তার অফিশিয়াল ট্যুইটার হ্যান্ডেলে পোস্ট করে জানিয়েছে, উত্তরাখণ্ডের রুদ্রপ্রয়াগ জেলায় অবস্থিত গৌরীকুণ্ড থেকে কেদারনাথ ধাম পর্যন্ত একটি রোপওয়ে তৈরি করা হবে। মনে করা হচ্ছে, এই রোপওয়েই হবে বিশ্বের দীর্ঘতম রোপওয়েগুলোর মধ্যে একটি। টুইটার
advertisement
3/9
NHAI-এর মতে, এই প্রকল্পটি বিভিন্ন পর্বত ছুঁয়ে নিজের গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাবে৷ গৌরীকুণ্ড থেকে কেদারনাথ ধাম পর্যন্ত রোপওয়ের মোট দৈর্ঘ্য হবে ৯.৭ কিলোমিটার। বর্তমানে এই পথটি কেবল পায়ে হেঁটেই পেরনো যায়। গৌরীকুণ্ড থেকে কেদারনাথ ধাম পর্যন্ত হাঁটার দূরত্ব প্রায় ১৬ কিলোমিটার। টুইটার
NHAI-এর মতে, এই প্রকল্পটি বিভিন্ন পর্বত ছুঁয়ে নিজের গন্তব্যের দিকে এগিয়ে যাবে৷ গৌরীকুণ্ড থেকে কেদারনাথ ধাম পর্যন্ত রোপওয়ের মোট দৈর্ঘ্য হবে ৯.৭ কিলোমিটার। বর্তমানে এই পথটি কেবল পায়ে হেঁটেই পেরনো যায়। গৌরীকুণ্ড থেকে কেদারনাথ ধাম পর্যন্ত হাঁটার দূরত্ব প্রায় ১৬ কিলোমিটার। টুইটার
advertisement
4/9
একজন সুস্থ মানুষের পায়ে হেঁটে এই পথ যেতে সময় লাগে প্রায় ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা। রোপওয়ে তৈরি হওয়ার পরে এই রাস্তা কমে হয়ে যাবে ১০ কিলোমিটারেরও কম। গৌরীকুণ্ড থেকে কেদার যেতে সময় লাগবে মাত্র ২৮ মিনিট। টুইটার
একজন সুস্থ মানুষের পায়ে হেঁটে এই পথ যেতে সময় লাগে প্রায় ৬ থেকে ৭ ঘণ্টা। রোপওয়ে তৈরি হওয়ার পরে এই রাস্তা কমে হয়ে যাবে ১০ কিলোমিটারেরও কম। গৌরীকুণ্ড থেকে কেদার যেতে সময় লাগবে মাত্র ২৮ মিনিট। টুইটার
advertisement
5/9
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩, ৫৮৩ মিটার উচ্চতায় এই রোপওয়ে তৈরি করা হচ্ছে। এতে ব্যবহার করা হচ্ছে ট্রাইকেবল ডিটাচেবল গন্ডোলা থ্রিএস প্রযুক্তি। এত উচ্চতায় এই ট্রলি চালালে এতে বসা যাত্রীরা রোপওয়েতে বসেই অনেক উঁচু চূড়া দেখতে পারবেন। নীচে থাকবে সবুজ উপত্যকা। টুইটার
সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ৩, ৫৮৩ মিটার উচ্চতায় এই রোপওয়ে তৈরি করা হচ্ছে। এতে ব্যবহার করা হচ্ছে ট্রাইকেবল ডিটাচেবল গন্ডোলা থ্রিএস প্রযুক্তি। এত উচ্চতায় এই ট্রলি চালালে এতে বসা যাত্রীরা রোপওয়েতে বসেই অনেক উঁচু চূড়া দেখতে পারবেন। নীচে থাকবে সবুজ উপত্যকা। টুইটার
advertisement
6/9
এক দিনে হাজার হাজার যাত্রীকে গৌরীকুণ্ড থেকে কেদার পৌঁছে দেওয়ার ক্ষমতা থাকবে এই রোপওয়ের৷ NHAI-এর দাবি, এই রোপওয়ের মাধ্যমে ঘণ্টায় একদিক থেকে প্রায় ৩,৬০০ যাত্রী বহন করা যাবে। অপর প্রান্ত থেকেও প্রতি ঘণ্টায় একই সংখ্যক যাত্রী ফিরিয়ে আনা যাবে। ট্রলিতে আরোহণকারী যাত্রীদের একযোগে উভয় দিকনির্দেশের জন্য ভাড়া নেওয়া হবে এবং তাদের টিকিট উভয় দিক অর্থাৎ, আসা-যাওয়ার জন্য বৈধ হবে। টুইটার
এক দিনে হাজার হাজার যাত্রীকে গৌরীকুণ্ড থেকে কেদার পৌঁছে দেওয়ার ক্ষমতা থাকবে এই রোপওয়ের৷ NHAI-এর দাবি, এই রোপওয়ের মাধ্যমে ঘণ্টায় একদিক থেকে প্রায় ৩,৬০০ যাত্রী বহন করা যাবে। অপর প্রান্ত থেকেও প্রতি ঘণ্টায় একই সংখ্যক যাত্রী ফিরিয়ে আনা যাবে। ট্রলিতে আরোহণকারী যাত্রীদের একযোগে উভয় দিকনির্দেশের জন্য ভাড়া নেওয়া হবে এবং তাদের টিকিট উভয় দিক অর্থাৎ, আসা-যাওয়ার জন্য বৈধ হবে। টুইটার
advertisement
7/9
২০২২ সালে এই প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রকল্পটির মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৩,৪০০ কোটি টাকা। এই প্রকল্পের আওতায় মাত্র গৌরীকুণ্ড থেকে কেদারনাথ পর্যন্ত একটি রোপওয়ে তৈরি করা হবে না, এটি গোবিন্দঘাট থেকে হেমকুণ্ড সাহিব পর্যন্ত যাবে। টুইটার
২০২২ সালে এই প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করেছিলেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি। প্রকল্পটির মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৩,৪০০ কোটি টাকা। এই প্রকল্পের আওতায় মাত্র গৌরীকুণ্ড থেকে কেদারনাথ পর্যন্ত একটি রোপওয়ে তৈরি করা হবে না, এটি গোবিন্দঘাট থেকে হেমকুণ্ড সাহিব পর্যন্ত যাবে। টুইটার
advertisement
8/9
প্রকল্পের কাজ শেষ হলে যাত্রীরা ট্রলিতে বসে গোবিন্দঘাট হয়ে হেমকুণ্ড সাহিব পৌঁছতে পারবেন। বর্তমানে এই দুটি জায়গার মধ্যে দূরত্ব প্রায় ২০ কিলোমিটার এবং এটি সম্পূর্ণ করতে একটা গোটা দিন সময় লেগে যায়। প্রকল্পটি শেষ হওয়ার পরে, মাত্র ৪৫ মিনিটেই পার করা যাবে গোটা পথ। টুইটার
প্রকল্পের কাজ শেষ হলে যাত্রীরা ট্রলিতে বসে গোবিন্দঘাট হয়ে হেমকুণ্ড সাহিব পৌঁছতে পারবেন। বর্তমানে এই দুটি জায়গার মধ্যে দূরত্ব প্রায় ২০ কিলোমিটার এবং এটি সম্পূর্ণ করতে একটা গোটা দিন সময় লেগে যায়। প্রকল্পটি শেষ হওয়ার পরে, মাত্র ৪৫ মিনিটেই পার করা যাবে গোটা পথ। টুইটার
advertisement
9/9
গোবিন্দঘাট থেকে হেমকুণ্ড সাহিব পর্যন্ত যাত্রাও দুই ধাপে সম্পন্ন হবে৷ এই দফায় যাত্রীরা ফুলের উপত্যকা দেখার সুযোগ পাবেন। যাত্রার সময়, প্রথম স্টপ হবে গোবিন্দঘাট থেকে ঘাঙ্গারিয়া এবং দ্বিতীয় স্টপটি ঘাঙ্গারিয়া থেকে হেমকুণ্ড সাহিব পর্যন্ত যাবে। টুইটার
গোবিন্দঘাট থেকে হেমকুণ্ড সাহিব পর্যন্ত যাত্রাও দুই ধাপে সম্পন্ন হবে৷ এই দফায় যাত্রীরা ফুলের উপত্যকা দেখার সুযোগ পাবেন। যাত্রার সময়, প্রথম স্টপ হবে গোবিন্দঘাট থেকে ঘাঙ্গারিয়া এবং দ্বিতীয় স্টপটি ঘাঙ্গারিয়া থেকে হেমকুণ্ড সাহিব পর্যন্ত যাবে। টুইটার
advertisement
advertisement
advertisement