Chenab Bridge: বিরাট ভূমিকা..কে এই মাধবী লতা? চেনাব সেতুর জন্য কী করেছেন জানেন..দিয়েছেন জীবনের ১৭টা বছর

Last Updated:
বলাই বাহুল্য যে, ভারতের ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের এক অসাধারণ উল্লেখযোগ্য কীর্তি এটি! আর চেনাব সেতুই এখন বিশ্বের সবথেকে উঁচু আর্চ ব্রিজ।
1/10
আইফেল টাওয়ারের চেয়েও উঁচু৷ এমন ব্রিজ যা মাঝেমধেই হারিয়ে যেতে পারে মেঘের রাজ্যে৷ সেই চেনাব রেলব্রিজের উপর দিয়ে শুরু হয়েছে কাশ্মীর বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রা৷ রেলপথে যুক্ত হয়েছে কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী৷ এই সেতু ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের একটা বিস্ময়৷ এই অদ্ভুত অভাবনীয় নির্মাণের পিছনে এবার এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় পাওয়ার গেল এক মহিলাকে৷ যাঁর ১৭ বছরের ঐকান্তিক পরিশ্রম এই চেনাব রেলসেতু প্রকল্পের অন্যতম ভিত্তি৷
আইফেল টাওয়ারের চেয়েও উঁচু৷ এমন ব্রিজ যা মাঝেমধেই হারিয়ে যেতে পারে মেঘের রাজ্যে৷ সেই চেনাব রেলব্রিজের উপর দিয়ে শুরু হয়েছে কাশ্মীর বন্দে ভারত এক্সপ্রেসের যাত্রা৷ রেলপথে যুক্ত হয়েছে কাশ্মীর থেকে কন্যাকুমারী৷ এই সেতু ভারতীয় ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের একটা বিস্ময়৷ এই অদ্ভুত অভাবনীয় নির্মাণের পিছনে এবার এক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকায় পাওয়ার গেল এক মহিলাকে৷ যাঁর ১৭ বছরের ঐকান্তিক পরিশ্রম এই চেনাব রেলসেতু প্রকল্পের অন্যতম ভিত্তি৷
advertisement
2/10
 এই চেনাব সেতুই এখন বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু খিলান আর্চ ব্রিজ। এই প্রকল্পটির সাফল্যের পিছনে অনেকেরই অবদান রয়েছে, তবুও এই সেতুর কাঠামোগত স্থায়িত্ব এবং স্থিতিশীলতা রক্ষার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স (IISc)-এর অধ্যাপক জি মাধবী লতার। ১৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে নিষ্ঠাভরে এই কাজ করে গিয়েছিলেন তিনি।
এই চেনাব সেতুই এখন বিশ্বের সবচেয়ে উঁচু খিলান আর্চ ব্রিজ। এই প্রকল্পটির সাফল্যের পিছনে অনেকেরই অবদান রয়েছে, তবুও এই সেতুর কাঠামোগত স্থায়িত্ব এবং স্থিতিশীলতা রক্ষার ক্ষেত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন বেঙ্গালুরুর ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্স (IISc)-এর অধ্যাপক জি মাধবী লতার। ১৭ বছরেরও বেশি সময় ধরে নিষ্ঠাভরে এই কাজ করে গিয়েছিলেন তিনি।
advertisement
3/10
IISc-র সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিশিষ্ট জিওটেকনিক্যাল এবং রক ইঞ্জিনিয়ারিং স্পেশ্যালিস্ট ডা. মাধবীলতা। পীরপঞ্জলের পাহাড়ের প্রচণ্ড চ্যালেঞ্জিং এই ভূখণ্ডে কাজ করার জন্য রেল এবং প্রজেক্ট কন্ট্র্যাক্টর Afcons Infrastructure বিশেষ ভাবে নিয়োগ করেছিল তাঁকে।
IISc-র সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিশিষ্ট জিওটেকনিক্যাল এবং রক ইঞ্জিনিয়ারিং স্পেশ্যালিস্ট ডা. মাধবীলতা। পীরপঞ্জলের পাহাড়ের প্রচণ্ড চ্যালেঞ্জিং এই ভূখণ্ডে কাজ করার জন্য রেল এবং প্রজেক্ট কন্ট্র্যাক্টর Afcons Infrastructure বিশেষ ভাবে নিয়োগ করেছিল তাঁকে।
advertisement
4/10
এমনিতে হিমালয়ের এই অঞ্চল ভূমিকম্পের দিক থেকে বেশ সক্রিয়। শুধু তা-ই নয়, ভৌগোলিক অবস্থানগত দিক থেকেও তা বেশ জটিল! আর সেই এখানকরার অঞ্চলের গভীর গিরিখাত জুড়েই এই সেতু তৈরি হয়েছে। এখানকার ভূভাগের খাড়া ঢাল, বিচিত্র পাথরের অবস্থান এবং বাতাসের প্রবল বেগ যথেষ্ট বাধার কারণ ছিল এই সেতু নির্মাণের পথে।
এমনিতে হিমালয়ের এই অঞ্চল ভূমিকম্পের দিক থেকে বেশ সক্রিয়। শুধু তা-ই নয়, ভৌগোলিক অবস্থানগত দিক থেকেও তা বেশ জটিল! আর সেই এখানকরার অঞ্চলের গভীর গিরিখাত জুড়েই এই সেতু তৈরি হয়েছে। এখানকার ভূভাগের খাড়া ঢাল, বিচিত্র পাথরের অবস্থান এবং বাতাসের প্রবল বেগ যথেষ্ট বাধার কারণ ছিল এই সেতু নির্মাণের পথে।
advertisement
5/10
IISc-র সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিশিষ্ট জিওটেকনিক্যাল এবং রক ইঞ্জিনিয়ারিং স্পেশ্যালিস্ট ডা. মাধবীলতা। পীরপঞ্জলের পাহাড়ের প্রচণ্ড চ্যালেঞ্জিং এই ভূখণ্ডে কাজ করার জন্য রেল এবং প্রজেক্ট কন্ট্র্যাক্টর Afcons Infrastructure বিশেষ ভাবে নিয়োগ করেছিল তাঁকে।
IISc-র সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের বিশিষ্ট জিওটেকনিক্যাল এবং রক ইঞ্জিনিয়ারিং স্পেশ্যালিস্ট ডা. মাধবীলতা। পীরপঞ্জলের পাহাড়ের প্রচণ্ড চ্যালেঞ্জিং এই ভূখণ্ডে কাজ করার জন্য রেল এবং প্রজেক্ট কন্ট্র্যাক্টর Afcons Infrastructure বিশেষ ভাবে নিয়োগ করেছিল তাঁকে।
advertisement
6/10
এমনিতে হিমালয়ের এই অঞ্চল ভূমিকম্পের দিক থেকে বেশ সক্রিয়। শুধু তা-ই নয়, ভৌগোলিক অবস্থানগত দিক থেকেও তা বেশ জটিল! আর সেই এখানকরার অঞ্চলের গভীর গিরিখাত জুড়েই এই সেতু তৈরি হয়েছে। এখানকার ভূভাগের খাড়া ঢাল, বিচিত্র পাথরের অবস্থান এবং বাতাসের প্রবল বেগ যথেষ্ট বাধার কারণ ছিল এই সেতু নির্মাণের পথে।
এমনিতে হিমালয়ের এই অঞ্চল ভূমিকম্পের দিক থেকে বেশ সক্রিয়। শুধু তা-ই নয়, ভৌগোলিক অবস্থানগত দিক থেকেও তা বেশ জটিল! আর সেই এখানকরার অঞ্চলের গভীর গিরিখাত জুড়েই এই সেতু তৈরি হয়েছে। এখানকার ভূভাগের খাড়া ঢাল, বিচিত্র পাথরের অবস্থান এবং বাতাসের প্রবল বেগ যথেষ্ট বাধার কারণ ছিল এই সেতু নির্মাণের পথে।
advertisement
7/10
২০০৫ সালে এই চেনাব রেলসেতু ছিল পরিকল্পনার স্তরে। ২০২২ সালে সেতু নির্মাণের কাজ শেষ হয়। দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে এই প্রকল্পের অংশ হিসেবে পাশে থেকেছেন মাধবী লতা। আর তাঁর এই অবদানের জেরেই অনন্য জিওটেকনিক্যাল চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে এই কঠিন পার্বত্য অঞ্চলে তৈরি করা গিয়েছে এই সেতু। চেনাব সেতু শুধু বিশ্বের মধ্যে উচ্চতম নয়, এর পাশাপাশি হিমালয়ের প্রতিকূল পরিবেশ সহ্য করার জন্যও তা যথেষ্ট শক্তিশালী!আর এসবই সম্ভব হয়েছে মাধবী লতার কাজের জন্য।
২০০৫ সালে এই চেনাব রেলসেতু ছিল পরিকল্পনার স্তরে। ২০২২ সালে সেতু নির্মাণের কাজ শেষ হয়। দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে এই প্রকল্পের অংশ হিসেবে পাশে থেকেছেন মাধবী লতা। আর তাঁর এই অবদানের জেরেই অনন্য জিওটেকনিক্যাল চ্যালেঞ্জ কাটিয়ে এই কঠিন পার্বত্য অঞ্চলে তৈরি করা গিয়েছে এই সেতু। চেনাব সেতু শুধু বিশ্বের মধ্যে উচ্চতম নয়, এর পাশাপাশি হিমালয়ের প্রতিকূল পরিবেশ সহ্য করার জন্যও তা যথেষ্ট শক্তিশালী!আর এসবই সম্ভব হয়েছে মাধবী লতার কাজের জন্য।
advertisement
8/10
মাধবী লতা ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর একজন অধ্যাপক। তিনি IIT Madras থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ পিএইচডি, NIT Warangal থেকে এমটেক ডিগ্রি এবং JNT University, Kakinada থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। IISc-এ আসার আগে, মাধবী IIT Guwahati-তে এক বছর (২০০৩-২০০৪) সহকারী অধ্যাপক ছিলেন। তিনি ২০০২-২০০৩ সময়কালে IISc-এ পোস্টডক্টরাল গবেষক হিসেবে কাজ করেছেন।
মাধবী লতা ইন্ডিয়ান ইনস্টিটিউট অফ সায়েন্সে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এর একজন অধ্যাপক। তিনি IIT Madras থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ পিএইচডি, NIT Warangal থেকে এমটেক ডিগ্রি এবং JNT University, Kakinada থেকে সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং-এ স্নাতক ডিগ্রি অর্জন করেছেন। IISc-এ আসার আগে, মাধবী IIT Guwahati-তে এক বছর (২০০৩-২০০৪) সহকারী অধ্যাপক ছিলেন। তিনি ২০০২-২০০৩ সময়কালে IISc-এ পোস্টডক্টরাল গবেষক হিসেবে কাজ করেছেন।
advertisement
9/10
এই সেতু তৈরির ক্ষেত্রে ড. লতার প্রাথমিক ভূমিকা ছিল স্লোপ স্টেবিলাইজেশন বা ঢালু স্থানের স্থিতিশীলতা এবং সেতুর ভিত্তির নকশা সম্পর্কে পরামর্শ দেওয়া। আসলে সেতুর দুর্ধর্ষ আর্চ ডিজাইন, ইলাস্টিক খাড়াই স্তম্ভ, পাথুরে ঢাল যথেষ্ট চ্যালেঞ্জ ছিল। খননকার্যের সময় ইঞ্জিনিয়ারদের প্রায়ই অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়েছিল। এই অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির মধ্যে অন্যতম হল - ভাঙা পাথর, লুকোনো গুহা এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ পাথুরে উপাদান।
এই সেতু তৈরির ক্ষেত্রে ড. লতার প্রাথমিক ভূমিকা ছিল স্লোপ স্টেবিলাইজেশন বা ঢালু স্থানের স্থিতিশীলতা এবং সেতুর ভিত্তির নকশা সম্পর্কে পরামর্শ দেওয়া। আসলে সেতুর দুর্ধর্ষ আর্চ ডিজাইন, ইলাস্টিক খাড়াই স্তম্ভ, পাথুরে ঢাল যথেষ্ট চ্যালেঞ্জ ছিল। খননকার্যের সময় ইঞ্জিনিয়ারদের প্রায়ই অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির সম্মুখীন হতে হয়েছিল। এই অপ্রত্যাশিত পরিস্থিতির মধ্যে অন্যতম হল - ভাঙা পাথর, লুকোনো গুহা এবং বৈচিত্র্যপূর্ণ পাথুরে উপাদান।
advertisement
10/10
অধ্যাপক লতার দল একটি ‘design-as-you-go’ নীতি গ্রহণ করেছিলেন। এক্ষেত্রে রিয়েল টাইমে বারবার নানা ধরনের উদ্ভাবনী পন্থা অবলম্বন করা হচ্ছিল। এর মধ্যে অবশ্য অন্তর্ভুক্ত ছিল জটিল হিসেব-নিকেশ এবং ডিজাইন মডিফিকেশন।
অধ্যাপক লতার দল একটি ‘design-as-you-go’ নীতি গ্রহণ করেছিলেন। এক্ষেত্রে রিয়েল টাইমে বারবার নানা ধরনের উদ্ভাবনী পন্থা অবলম্বন করা হচ্ছিল। এর মধ্যে অবশ্য অন্তর্ভুক্ত ছিল জটিল হিসেব-নিকেশ এবং ডিজাইন মডিফিকেশন।
advertisement
advertisement
advertisement