গুজরাতে উৎপাদিত বিশেষ লঙ্কা রেল পথে গেল বিদেশে!
- Published by:Pooja Basu
- news18 bangla
Last Updated:
শুকনো লঙ্কাবাহী একটি পণ্যবাহী ট্রেন ১৬টি কন্টেনার নিয়ে বাংলাদেশের বেনাপোলের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে। ট্রেনটিতে প্রায় ৩৮৪ টন শুকনো লঙ্কা আছে। রেলপথে প্রতি টন শুকনো লঙ্কা পরিবহণ খাতে খরচ পড়ছে ৪ হাজার ৬০৮ টাকা, যা সড়কপথের প্রতি টন পিছু খরচ ১২ হাজার টাকার তুলনায় অনেক কম এবং ব্যয় সাশ্রয়ী।
▪️লকডাউনের সময় ধোরাজি ও পার্শ্ববর্তী এলাকার চাষীরা সড়কপথে এই লঙ্কা বাংলাদেশে পাঠাতে পারেনি। যদিও ব্যাপক চাহিদা ছিল এই শুকনো লঙ্কার। এই অবস্থায় রেল কর্মী ও আধিকারিকরা কৃষক প্রতিনিধি ও ব্যবসায়ীদের সঙ্গে রেল পথে পণ্য পাঠানোর কথা বলেন। রেলের কর্মী ও আধিকারিকদের এই চেষ্টার কারণে ব্যবসায়ীরা শুকনো লঙ্কা বিপুল পরিমাণে পণ্যবাহী ট্রেনে করে বাংলাদেশে পাঠানোর ব্যাপারে সম্মতি প্রকাশ করেন। সেই কাজ শুরু হয়। অবশেষে রেল পথে ধোরাজির লঙ্কা পরিবহণ শুরু হয়ে গেল।
advertisement
▪️এর ফলে প্রত্যেকবার দেড় হাজার টনেরও বেশি লঙ্কা বাংলাদেশে পাঠানো সম্ভব হবে। পশ্চিম রেলের পক্ষ থেকে বাংলাদেশে শুকনো লঙ্কা বাহী বিশেষ ট্রেনের ব্যবস্থা করা হয়। রেল কর্তৃপক্ষের এই ব্যবস্থার ফলে ধোরাজি ও পার্শ্ববর্তী এলাকার কৃষকদের শুধু লঙ্কা নয় আরও অনেক উৎপাদিত ফসল বেশি পরিমাণে দেশের অন্যত্র বা বাংলাদেশে সরবরাহের সুবিধা বেড়ে গেল।
advertisement
▪️শুকনো লঙ্কাবাহী একটি পণ্যবাহী ট্রেন ১৬টি কন্টেনার নিয়ে বাংলাদেশের বেনাপোলের উদ্দেশ্যে যাত্রা শুরু করে। ট্রেনটিতে প্রায় ৩৮৪ টন শুকনো লঙ্কা আছে। রেলপথে প্রতি টন শুকনো লঙ্কা পরিবহণ খাতে খরচ পড়ছে ৪ হাজার ৬০৮ টাকা, যা সড়কপথের প্রতি টন পিছু খরচ ১২ হাজার টাকার তুলনায় অনেক কম এবং ব্যয় সাশ্রয়ী। রেল মন্ত্রক সূত্রে জানানো হয়েছে, ভারতীয় রেল কোভিড মহামারীর সময় পণ্যবাহী ট্রেন পরিষেবা বাড়াতে একাধিক উদ্যোগ গ্রহণ করেছিল। গত ২২শে মার্চ থেকে ৪ আগস্ট পর্যন্ত ভারতীয় রেল প্রায় ৭ হাজার পণ্যবাহী ট্রেন পরিষেবা দিয়েছে। এর মধ্যে ৯০% ট্রেন সঠিক সময়ে পণ্য পৌছে দিতে পেরেছে নির্দিষ্ট গন্তব্যে।