স্ত্রীকে খুন করে সাইকেলে বেঁধে 'খালাস' করতে গেল স্বামী! নিজেই করে দিল নিখোঁজ ডায়েরি, তার পর?

Last Updated:
লাশ ফেলতে নাকাটি বাঁধে পৌঁছায় উমাশঙ্কর। সাইকেলের সঙ্গে বেঁধে গ্রামের কাছে অবস্থিত নাকাটি বাঁধে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করে সে। মৃতদেহের সঙ্গে পাথর বেঁধে নদীতে ফেলেছিল উমা। পরে তার শাশুড়ি ও আশেপাশের লোকজনকে মিথ্যা বলে যে তার স্ত্রী কোথাও গেছে।
1/7
স্ত্রীর চরিত্র নিয়ে সন্দেহ ছিল স্বামীর। খুন করে স্ত্রীর দেহ সাইকেলে বেঁধে নিয়ে চলল সে খালাস করতে। ভয়াবহ সেই ঘটনায় আতঙ্ক এলাকায়। স্ত্রীর নামে নিখোঁজ ডায়েরি করে স্বামী নিজেই।
<span style="color: #00ffff;">।</span> খুন করে স্ত্রীর দেহ সাইকেলে বেঁধে নিয়ে চলল সে খালাস করতে। ভয়াবহ সেই ঘটনায় আতঙ্ক এলাকায়। স্ত্রীর নামে নিখোঁজ ডায়েরি করে স্বামী নিজেই।
advertisement
2/7
কোরবার পালি থানা এলাকার ধোরাভাথা গ্রামে এমনই এক খুনের ঘটনা সামনে এসেছে। ডিসেম্বরের ৩০ তারিখ উমাশঙ্কর এবং তার স্ত্রী ঈশ্বরী কুমারীর মধ্যে অশান্তি চরমে উঠেছিল বলে জানা যায়। স্ত্রীর চরিত্র নিয়ে সন্দেহ এতটাই বেড়ে যায় যে উমাশঙ্কর ঈশ্বরীকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে।
কোরবার পালি থানা এলাকার ধোরাভাথা গ্রামে এমনই এক খুনের ঘটনা সামনে এসেছে। ডিসেম্বরের ৩০ তারিখ উমাশঙ্কর এবং তার স্ত্রী ঈশ্বরী কুমারীর মধ্যে অশান্তি চরমে উঠেছিল বলে জানা যায়। স্ত্রীর চরিত্র নিয়ে সন্দেহ এতটাই বেড়ে যায় যে উমাশঙ্কর ঈশ্বরীকে লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করে।
advertisement
3/7
এর পর লাশ ফেলতে নাকাটি বাঁধে পৌঁছায় উমাশঙ্কর। সাইকেলের সঙ্গে বেঁধে গ্রামের কাছে অবস্থিত নাকাটি বাঁধে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করে সে। মৃতদেহের সঙ্গে পাথর বেঁধে নদীতে ফেলেছিল উমা। পরে তার শাশুড়ি ও আশেপাশের লোকজনকে মিথ্যা বলে যে তার স্ত্রী কোথাও গেছে।
এর পর লাশ ফেলতে নাকাটি বাঁধে পৌঁছায় উমাশঙ্কর। সাইকেলের সঙ্গে বেঁধে গ্রামের কাছে অবস্থিত নাকাটি বাঁধে ফেলে দেওয়ার চেষ্টা করে সে। মৃতদেহের সঙ্গে পাথর বেঁধে নদীতে ফেলেছিল উমা। পরে তার শাশুড়ি ও আশেপাশের লোকজনকে মিথ্যা বলে যে তার স্ত্রী কোথাও গেছে।
advertisement
4/7
এর পরে উমাশঙ্কর তার মাকে নিয়ে পালি থানায় পৌঁছে তার স্ত্রীর নিখোঁজ রিপোর্ট দায়ের করে।

 পালি পুলিশ একজন নিখোঁজ ব্যক্তির রিপোর্ট নথিভুক্ত করেছে এবং ঈশ্বরীর খোঁজ শুরু করেছে। এই সময়, উমাশঙ্করের উত্তরগুলি সন্দেহজনক বলে মনে হয়।
এর পরে উমাশঙ্কর তার মাকে নিয়ে পালি থানায় পৌঁছে তার স্ত্রীর নিখোঁজ রিপোর্ট দায়ের করে। পালি পুলিশ একজন নিখোঁজ ব্যক্তির রিপোর্ট নথিভুক্ত করেছে এবং ঈশ্বরীর খোঁজ শুরু করেছে। এই সময়, উমাশঙ্করের উত্তরগুলি সন্দেহজনক বলে মনে হয়।
advertisement
5/7
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সে তার স্ত্রীকে হত্যার কথা স্বীকার করে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইউবিএস চৌহান জানান, মামলার গুরুত্ব বিবেচনা করে এসডিআরএফ দলকে ডাকা হয়েছিল, যারা অনেক পরিশ্রমের পর বাঁধ থেকে ঈশ্বরীর দেহ উদ্ধার করে।

 হত্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায় চারিত্রিক সন্দেহ।
পুলিশের জিজ্ঞাসাবাদে সে তার স্ত্রীকে হত্যার কথা স্বীকার করে। অতিরিক্ত পুলিশ সুপার ইউবিএস চৌহান জানান, মামলার গুরুত্ব বিবেচনা করে এসডিআরএফ দলকে ডাকা হয়েছিল, যারা অনেক পরিশ্রমের পর বাঁধ থেকে ঈশ্বরীর দেহ উদ্ধার করে। হত্যার কারণ হয়ে দাঁড়ায় চারিত্রিক সন্দেহ।
advertisement
6/7
জিজ্ঞাসাবাদের সময়, উমাশঙ্কর বলেছিল যে তার এবং ঈশ্বরীর মধ্যে প্রায়শই তর্ক হত, যা সন্দেহের কারণে বেড়ে যায়। এসব যুক্তির জের ধরে খুনের পদক্ষেপ। দম্পতির ১১ বছরের শিশুটির ভবিষ্যত অনিশ্চিত। জানা গিয়েছে শিশুটি এই ঘটনার পর বাবার সঙ্গে থাকে না। তাকে নিয়ে গিয়েছেন কেউ।
জিজ্ঞাসাবাদের সময়, উমাশঙ্কর বলেছিল যে তার এবং ঈশ্বরীর মধ্যে প্রায়শই তর্ক হত, যা সন্দেহের কারণে বেড়ে যায়। এসব যুক্তির জের ধরে খুনের পদক্ষেপ। দম্পতির ১১ বছরের শিশুটির ভবিষ্যত অনিশ্চিত। জানা গিয়েছে শিশুটি এই ঘটনার পর বাবার সঙ্গে থাকে না। তাকে নিয়ে গিয়েছেন কেউ।  
advertisement
7/7
 উমাশঙ্করকে গ্রেফতারের পর পরবর্তী ব্যবস্থা শুরু করেছে পুলিশ। গ্রামে উত্তেজনা ও আতঙ্ক। এই ঘটনা পুরো গ্রামকে নাড়া দিয়েছে। লোকজন হতবাক এবং এলাকায় আতঙ্কের পরিবেশ ছড়িয়ে পড়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে পুলিশ।
উমাশঙ্করকে গ্রেফতারের পর পরবর্তী ব্যবস্থা শুরু করেছে পুলিশ। গ্রামে উত্তেজনা ও আতঙ্ক। এই ঘটনা পুরো গ্রামকে নাড়া দিয়েছে। লোকজন হতবাক এবং এলাকায় আতঙ্কের পরিবেশ ছড়িয়ে পড়েছে। অভিযুক্তদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে আশ্বাস দিয়েছে পুলিশ।
advertisement
advertisement
advertisement